মোয়াজেনা আনিস ও দাবির
শিবলী নোমানীর বই
মোয়াজেনা আনিস ও দাবির (উর্দু: موازنہ انیس ودبیر, অনুবাদ 'আনিস ও দাবিরের তুলনা') উর্দু মর্সিয়া সাহিত্যের দুই কবি মীর আনিস ও মির্জা সালামত আলী দাবিরের সাহিত্য সাধনা নিয়ে রচিত শিবলী নোমানীর একটি সমালোচনা সাহিত্য।[১] ১৯০৩–৪ সালে গ্রন্থটি রচিত হয়।[২] এই গ্রন্থের মাধ্যমে শিবলী সাহিত্য সমালোচক হিসেবে নিজের স্থান দখল করেন। এই গ্রন্থে শিবলী উভয়ের সাহিত্য প্রতিভা তুলে ধরে উভয়ের মধ্যে তুলনা করার প্রয়াস পেয়েছিলেন। মীর আনিস ছিল উর্দু মর্সিয়া সাহিত্যের জনক এবং এর উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন মির্জা দাবির। শিবলী এই গ্রন্থে মীর আনিসের শ্রেষ্ঠত্ব দেখিয়েছেন। গ্রন্থটির সমালোচকরা অভিযোগ করেন, শিবলী এখানে পক্ষপাতিত্ব করে মীর আনীসের শ্রেষ্ঠত্ব দেখিয়েছেন।[৩] এ গ্রন্থটি সমালোচনা সাহিত্যের একটি গ্রন্থের মর্যাদা লাভ করেছে।[৪]
লেখক | শিবলী নোমানী |
---|---|
মূল শিরোনাম | উর্দু: موازنہ انیس ودبیر |
দেশ | ব্রিটিশ ভারত |
ভাষা | উর্দু |
বিষয় | সাহিত্য সমালোচনা |
ধরন | মর্সিয়া সাহিত্য |
প্রকাশিত | ১৯০৭ |
প্রকাশক | দারুল মুসান্নিফীন শিবলী একাডেমি |
মিডিয়া ধরন | শক্তমলাট |
ওসিএলসি | ৭০৫৯৫২৫৬ |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনাউদ্ধৃতি
সম্পাদনা- ↑ রুকাইয়া, জুনাঈদ (২০১৪)। Darul Masnafin Ki Adabi Tasanif Ka Tahakhikhi Watankhidi Jayaza [দারুল মুসান্নিফীনের সাহিত্যিক কাজ সমূহের একটি পর্যালোচনা] (পিডিএফ) (গবেষণাপত্র)। ভারত: আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ১১৭।
- ↑ মাহমুদ, মিনহাজ উদ্দীন (২০১৬)। উর্দু সাহিত্যে আল্লামা শিবলী নোমানীর অবদান (গবেষণাপত্র)। উর্দু বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ১৫।
- ↑ সানডে ম্যাগাজিন (১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। "مرثیہ اور انیس و دبیر" [মর্সিয়া, আনিস ও দবির]। দৈনিক জং। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ গোলাম রব্বানী, ডক্টর (২০১৪)। উর্দু সাহিত্যে খ্যাতিমান আলিমদের অবদান (১৮৫৭ - ১৯৪৭)। বাংলাবাজার, ঢাকা: মাকতাবাতুত তাকওয়া। পৃষ্ঠা ৫৩–৬৩। আইএসবিএন 9789849039107।
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- আহরারি, মুহাম্মদ জাফর (১৯৯৯)। উর্দু সাহিত্যের নবজাগরণ এবং শিবলী (গবেষণাপত্র) (ইংরেজি ভাষায়)। জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ১৩২–১৩৭।
- খাতুন, শায়েস্তা (২০১৩)। মুসলিম মহিলাদের শিক্ষা ও সামাজিক বিকাশে আল্লামা শিবলীর ভূমিকা (গবেষণাপত্র) (উর্দু ভাষায়)। উর্দু বিভাগ, বীর বাহাদুর সিং পূর্বাঞ্চল বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ৫৭–৫৮।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- মোয়াজেনা আনিস ও দাবির–এর উর্দু সংস্করণ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |