মাহবুবনগর জেলা
বিশ্বকোষীয় পর্যায়ে যেতে এই নিবন্ধে আরো বেশি অন্য নিবন্ধের সাথে সংযোগ করা প্রয়োজন। (জুলাই ২০২১) |
মাহবুবনগর জেলা ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের একটি প্রশাসনিক জেলা। মাহবুবনগর সদর হল এ জেলার সদরদপ্তর, যেটি পালমুর নামে অধিক পরিচিত। জেলাটি বিক্রাবাদ, রংরেডি, নাগার্কুলুল, ওনাপর্থি এবং জগুলাম্বা গাদওয়াল জেলার এবং কর্ণাটক রাজ্যের সীমানা ভাগ করে। এই জেলা হায়দ্রাবাদ রাজ্যের ৬ষ্ঠ নিজামের সময় গঠিত হয়েছিল - নবাব মীর মাহবুব আলী খান এবং এর পরে তার নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছিল।
মাহবুবনগর জেলা | |
---|---|
তেলেঙ্গানার জেলা | |
তেলেঙ্গানায় মাহবুবনগরের অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | তেলেঙ্গানা |
সদরদপ্তর | মাহবুবনগর |
তহশিল | ২১ |
আয়তন | |
• মোট | ৪,১৮৫.৯৭ বর্গকিমি (১,৬১৬.২১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (2011) | |
• মোট | ৭,০৮,৯৫২ |
• জনঘনত্ব | ১৭০/বর্গকিমি (৪৪০/বর্গমাইল) |
যানবাহন নিবন্ধন | TS–06[১] |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
বু্যত্পত্তি
সম্পাদনামাহবুবনগর পূর্বে পালামুর নামে পরিচিত ছিল।[২] ১৮৯০ সালের ৪ ডিসেম্বর হায়দরাবাদের নিজাম মীর মাহবুব আলী খান ৬ষ্ঠ আসাফ জাহের সম্মানে তার নামে নামকরণ করা হয়। নিজাম যুগে এ এলাকার মানুষ দুধ বিক্রি করতো বলে নাম হয় পালামুর।
ভূগোল
সম্পাদনামাহবুবনগর জেলা ৪,০৩৭.০০ বর্গ কিলোমিটার (১,৫৫৮.৬৯ বর্গ মাইল) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
জনসংখ্যা
সম্পাদনা২০১১ ভারতের জনগণগগনা অনুযায়ী এ জেলার মোট জনসংখ্যা ১,৩১৮,১১০ জন। এখানকার মানুষেরা তেলুগু ভাষায় কথা বলে, এছাড়া দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাষা হল উর্দু।
প্রশাসনিক বিভাগ
সম্পাদনাএ জেলা দুটি রেভিনিউ বিভাগে বিভক্ত ছিল (মাহবুবনগর ও নারায়ণপেট, ২০১৯ সালে নারায়ণপেটকে জেলা করা হয়) কিন্তু বর্তমানে একটি রেভিনিউ বিভাগ ও ১০টি মন্ডলে বিভক্ত।
শিক্ষা
সম্পাদনামাহবুবনগর জেলা পালামুর বিশ্ববিদ্যালয় ও ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিক্ষেত্রের আওতায় পড়ে। এর মধ্যে পালামুর বিশ্ববিদ্যালয় এ জেলাতেই অবস্থিত। এছাড়া জেলায় অনেক সরকারি বেসরকারি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়, স্নাতকোত্তর, স্নাতক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Vehicle Registration Codes For New Districts In Telangana"। Sakshipost। ১২ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Mahabubnagar-NIC"। mahabubnagar.nic.in।