মেরিলিন মনরো
মেরিলিন মনরো (/ˈmærɪlɪn
মেরিলিন মনরো | |
---|---|
জন্ম | নর্মা জীন মর্টেনসন ১ জুন ১৯২৬ লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া, ইউ.এস. |
মৃত্যু | আগস্ট ৫, ১৯৬২ ব্রেন্টউড, লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৩৬)
মৃত্যুর কারণ | বারবিটুরেড ওভারডোজ |
সমাধি | ওয়েস্টউড ভিলেজ মেমোরিয়াল পার্ক সিমেট্রি |
জাতীয়তা | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
অন্যান্য নাম | নর্মা জীন বেকার |
পেশা |
|
কর্মজীবন | ১৯৪৫–১৯৬২ |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
পিতা-মাতা |
|
পুরস্কার | পুরস্কার এবং মনোনয়নের তালিকা |
ওয়েবসাইট | marilynmonroe |
স্বাক্ষর | |
মনরো লস অ্যাঞ্জেলেসে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং বেড়ে উঠেছিলেন। শৈশবের বেশিভাগ সময় শিশুপল্লীতে কাটিয়ে ১৬ বছর বয়সে তিনি বিয়ে করেছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যুদ্ধের প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে একটি কারখানায় কাজ করছিলেন যখন তিনি ফার্স্ট মোশন পিকচার ইউনিটের একজন আলোকচিত্রীর সাথে দেখা করেছিলেন এবং একজন সফল পিন-আপ মডেল হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। যা পরবর্তীতে ১৯৪৬ সালে তাকে টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স এবং কলাম্বিয়া পিকচার্সের সাথে চুক্তিবদ্ধ করে। চলচ্চিত্রে বেশকয়েকটি গৌণ চরিত্রে অভিনয়ের পরে, তিনি ১৯৫০ সালের শেষদিকে ফক্সের সাথে নতুন চুক্তি স্বাক্ষর করেন। পরের দু'বছর ধরে তিনি অ্যাজ ইয়াং অ্যাজ ইউ ফিল এবং মাংকি বিজনেস সহ বেশকয়েকটি হাস্যরসধর্মী চরিত্রে এবং ক্লাশ বাই নাইট এবং ডোন'ট বদার টু নক নাট্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয় হয়েছিলেন। তিনি একটি কেলেঙ্কারির মুখোমুখি হয়েছিলেন যখন জানা যায় যে তারকা হওয়ার আগে তিনি নগ্ন আলোকচিত্রের মডেল হিসাবে কাজ করেছিলেন, যদিও এর ফলে তার কর্মজীবনে কোনো প্রভাব পরে নি এবং পরিবর্তে তার চলচ্চিত্রের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পায়।
১৯৫৩ সালে হলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় তারকা হিসাবে মনরো, চলচ্চিত্র নোয়া নায়াগ্রা চলচ্চিত্রে মূল চরিত্রে উপস্থিত হন, যা মূলত তার যৌন আবেদনকে কেন্দ্র করে এবং হাস্যরসধর্মী জেন্টলম্যান প্রেফার ব্লন্ডস এবং হাউ টু মেরি আ মিলিয়নিয়ার, যেগুলি তার তারকা ভাবমূর্তি "মূক স্বর্ণকেশী" হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। একই বছর, তার নগ্ন আলোকচিত্রগুলি প্লেবয় সাময়িকীর প্রথম সংখ্যায় সেন্টারফোল্ড এবং প্রচ্ছদে প্রকাশ পায়। মনরো তার পুরো কর্মজীবন জুড়ে গণমাধ্যম ভাবমূর্তি ধরে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন, তবে স্টুডিওর মাধ্যমে তিনি টাইপকাস্ট এবং স্বল্প সম্মানি প্রাপ্তির কারণে হতাশ হয়েছিলেন। চলচ্চিত্রের প্রকল্প প্রত্যাখ্যানের জন্য ১৯৫৪ সালের গোড়ার দিকে তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছিল তবে তিনি তার কর্মজীবনে অন্যতম বৃহত্তম বক্স অফিস সাফল্য, দ্য সেভেন ইয়ার ইঞ্চ (১৯৫৫) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে পেয়েছিলেন।
স্টুডিও তখনো মনরোর চুক্তি পরিবর্তন করতে নারাজ থাকায়, ১৯৫৪ সালে তিনি নিজের চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত সংস্থাটি গঠনে এবং অ্যাক্টর্স স্টুডিওতে অভিনয় পদ্ধতি অধ্যয়নে ব্যয় করেন তিনি। ১৯৫৫ সালের শেষের দিকে, ফক্স তাকে একটি নতুন চুক্তির আহবান করে, যেখানে তাকে আরো নিয়ন্ত্রিত থাকতে এবং আরো অধিক সম্মানি প্রদানের নিশ্চয়তা দেয়। তার পরবর্তী ভূমিকার মধ্যে বাস স্টপ (১৯৫৬) এবং তার প্রথম প্রযোজনায় দ্য প্রিন্স অ্যান্ড দ্য শোগার্ল (১৯৫৭) চলচ্চিত্রের জন্য তিনি সমালোচদের প্রশংসিত হয়েছিলেন। সমালোচনা ও বাণিজ্যিক সাফল্য, সাম লাইক ইট হট (১৯৫৯) চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য তিনি সেরা অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব জিতেছিলেন। তার সর্বশেষ সমাপ্ত চলচ্চিত্র নাট্যধর্মী দ্য মিসফিট্স ১৯৬১ সালে মুক্তি পায়।
মনরোর অস্থির ব্যক্তিগত জীবন বেশ নজর কেড়েছিল। তিনি আসক্তি, হতাশা এবং উদ্বেগের সাথে জীবনযাপন করেছিলেন। অবসরপ্রাপ্ত বেসবল তারকা জো ডিমাগিও এবং নাট্যকার আর্থার মিলারের সাথে তার বিবাহের প্রচুর প্রচারণা হয়েছিল এবং উভয় বিবাহ বিচ্ছেদে পরিণতি পেয়েছিল। ১৯৬২ সালের ৪ আগস্ট, লস অ্যাঞ্জেলেসে তার বাড়িতে বার্বিটুয়েট্রেটের অতিরিক্ত সেবনের কারণে তিনি ৩৬ বছর বয়সে মারা যান। প্রাথমিকভাবে তার মৃত্যুর সম্ভাব্য কারণ আত্মহত্যা হিসাবে রায় দেওয়া হয়েছিল, যদিও তার মৃত্যুর পরবর্তী দশকগুলিতে বেশকয়েকটি ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রস্তাবিত হয়েছিল।
প্রাথমিক জীবন ও বিবাহ
সম্পাদনামনরো ১৯২৬ সালের ১ জুন ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তার আসল নাম ছিল নর্মা জেন মর্টেনসন। তিনি গ্লাডিস পার্ল বেকারের (প্রদত্ত নাম মনরো, ১৯০২-১৯৮৪) তৃতীয় সন্তান।[৪] গ্লাডিস কনসলিডেটেড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ফিল্ম নেগেটিভ কাটার হিসেবে কাজ করতেন।[৫] গ্লাডিস পনের বছর বয়সে তার চেয়ে নয় বছরের বড় জন নিউটন বেকারকে বিয়ে করেন। তাদের দুই সন্তান রবার্ট (১৯১৭-১৯৩৩) এবং বার্নিস (জন্মঃ ১৯১৯)।[৬] ১৯২১ সালে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয় এবং বেকার তার সন্তানদের নিয়ে কেন্টাকি চলে যায়। মনরো তার ভাই বোনদের কথা জানতে পারে এবং তার বড় বোনের সাথে সাক্ষাৎ হয় তার ১২ বছর বয়সে।[৭] ১৯২৪ সালে গ্লাডিস তার দ্বিতীয় স্বামী মার্টিন এডওয়ার্ড মর্টেনসনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। কিন্তু মনরো যখন গ্লাডিসের পেটে তখন তা অন্য কারো সন্তান জানতে পেরে মার্টিন ১৯২৮ সালে তাকে তালাক দেন।[৮] মনরোর পিতার পরিচয় অজ্ঞাত এবং বেকারই তার উপনাম হিসেবে ব্যবহৃত হত।[৯]
১৯৪২ সালের ১৯ জুন তার ১৬তম জন্মদিনের কয়েকদিন পরে তিনি তার প্রতিবেশীর পুত্র এয়ার ক্রাফট প্লান্টের একজন চাকরিজীবী জেমস "জিম" ডগার্থিকে বিয়ে করেন।[১০] মনরো স্কুল থেকে ড্রপ আউট হয়ে যান এবং গৃহিণী হয়ে যান। পরে তিনি এই প্রসঙ্গে বলেন, "বিয়ের ফলে অখুশিও হয়নি আবার সুখীও হয় নি। আমার স্বামী এবং আমি খুব কমই একে অপরের সাথে কথা বলতাম। এটা আমরা একে অপরের উপর রাগান্বিত ছিলাম সে জন্য নয়। আমাদের কথা বলার কিছু ছিল না। ফলে আমি অস্বস্তিতে ছিলাম।"[১১]
অভিনয় জীবন
সম্পাদনামনেরোর অভিনয় জীবন শুরু হয় মডেলিং দিয়ে ১৯৪৬ সালে। এখানেই মনরো বাদামি বা ব্রাউনিস কালার চুল কে প্লাটিনাম হোয়াইটের এক আভা আনেন যা তার ট্রেডমার্ক বলা চলে। আর তার নামের পরিবর্তে নতুন নাম হয় মেরিলিন মনরো। ১৯৪৭ সালে টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স স্টুডিওর সাথে চুক্তি বদ্ধ হন মনরো এবং দুটি মুভিতে তাকে প্রথমবারের মত দেখা যায়। ১৯৪৯ সালে মনেরো আবার মডেলিংয়ে ফিরে আসেন।
১৯৫০ সালে অল অ্যাবাউট ইভ নামে চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেন। ১৯৫৭ সালে মুক্তি পায় বিখ্যাত ছবি দ্য সেভেন ইয়ার ইচ। এছাড়াও হাউ টু মেরি আ মিলিয়নিয়ার, দ্য প্রিন্স অ্যান্ড দ্য শোগার্ল প্রভৃতি ছবিতে অভিনয় করে তিনি বিশ্বকে মন্ত্রমুগ্ধ করেন। সাম লাইক ইট হট ছবিতে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ সঙ্গীতধর্মী বা কমেডি অভিনেত্রী হিসেবে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করেন।
মৃত্যু
সম্পাদনা১৯৬২ সালের ৫ আগস্ট লস অ্যাঞ্জেলেসের ব্রেন্টউডে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে পরলোকগমন করেন মনরো। ধারণা করা হয়, মাত্রাতিরিক্ত ট্যাবলেট খেয়ে তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন।
চলচ্চিত্রের তালিকা
সম্পাদনা- ডেঞ্জারাস ইয়ার্স (১৯৪৭)
- স্কুডা হো! স্কুডা হে! (১৯৪৮)
- লেডিস অব দ্য কোরাস (১৯৪৮)
- লাভ হ্যাপি (১৯৪৯)
- আ টিকেট টু টমাহক (১৯৫০)
- দি আশফাল্ট জাঙ্গল (১৯৫০)
- অল অ্যাবাউট ইভ (১৯৫০)
- দ্য ফায়ারবল (১৯৫০)
- রাইট ক্রস (১৯৫১)
- হোম টাউন স্টোরি (১৯৫১)
- অ্যাজ ইয়ং অ্যাজ ইউ ফিল (১৯৫১)
- লাভ নেস্ট (১৯৫১)
- লেটস্ মেক ইট লিগাল (১৯৫১)
- ক্ল্যাস বাই নাইট (১৯৫২)
- উই আর নট ম্যারিড! (১৯৫২)
- ডোন্ট বদার টু নক (১৯৫২)
- মাঙ্কি বিজনেস (১৯৫২)
- ও হেনরিস ফুল হাউজ (১৯৫২)
- নায়াগ্রা (১৯৫৩)
- জেন্টলমেন প্রেফার ব্লন্ডিস (১৯৫৩)
- হাউ টু মেরি আ মিলিয়নিয়ার (১৯৫৩)
- রিভার অব নো রিটার্ন (১৯৫৪)
- দেয়ার্স নো বিজনেস লাইক শো বিজনেস (১৯৫৪)
- দ্য সেভেন ইয়ার ইচ (১৯৫৫)
- বাস স্টপ (১৯৫৬)
- দ্য প্রিন্স অ্যান্ড দ্য শোগার্ল (১৯৫৭)
- সাম লাইক ইট হট (১৯৫৯)
- দ্য মিসফিট্স (১৯৬০)
- সামথিংস গট টু গিভ (১৯৬২)
টীকা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ব্যানার ২০১২, পৃ. ৪১১।
- ↑ Hertel, Howard; Heff, Don (আগস্ট ৬, ১৯৬২)। "Marilyn Monroe Dies; Pills Blamed"। Los Angeles Times। Tribune Publishing। সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৫।
- ↑ চ্যাপম্যান ২০০১, pp. ৫৪২–৫৪৩; হল ২০০৬, p. ৪৬৮.
- ↑ Spoto, Edmundo Sergio। "MÉTODOS DE PROGRAMAÇÃO GEOMÉTRICA"।
- ↑ Spoto, Edmundo Sergio। "MÉTODOS DE PROGRAMAÇÃO GEOMÉTRICA"।
- ↑ Spoto, Edmundo Sergio। "MÉTODOS DE PROGRAMAÇÃO GEOMÉTRICA"।
- ↑ Spoto, Edmundo Sergio। "MÉTODOS DE PROGRAMAÇÃO GEOMÉTRICA"।
- ↑ Neumann, Brian (২০২২-০১-২৮)। "Churchwell, Peter"। African American Studies Center। Oxford University Press।
- ↑ Spoto, Edmundo Sergio। "MÉTODOS DE PROGRAMAÇÃO GEOMÉTRICA"।
- ↑ Spoto, Edmundo Sergio। "MÉTODOS DE PROGRAMAÇÃO GEOMÉTRICA"।
- ↑ Spoto, Edmundo Sergio। "MÉTODOS DE PROGRAMAÇÃO GEOMÉTRICA"।
উৎস
সম্পাদনা- ব্যানার, লোইস (২০১২)। Marilyn: The Passion and the Paradox। Bloomsbury। আইএসবিএন 978-1-4088-3133-5।
- Belton, John (২০০৫)। American Cinema, American Culture। McGraw Hill। আইএসবিএন 978-0-07-288627-6।
- চ্যাপম্যান, গ্যারি (২০০১)। "Marilyn Monroe"। Browne, Ray B.; Browne, Pat। The Guide to United States Popular Culture। University of Wisconsin Press। আইএসবিএন 978-0-87972-821-2।
- Churchwell, Sarah (২০০৪)। The Many Lives of Marilyn Monroe। Granta Books। আইএসবিএন 978-0-312-42565-4।
- Dyer, Richard (১৯৯১) [1979]। "Charisma"। Gledhill, Christine। Stardom: Industry of Desire। Routledge। আইএসবিএন 978-0-415-05217-7।
- টেমপ্লেট:Long dash (১৯৮৬)। Heavenly Bodies: Film Stars and Society। Routledge। আইএসবিএন 978-0-415-31026-0।
- Fuller, Graham; Lloyd, Ann, সম্পাদকগণ (১৯৮৩)। Illustrated Who's Who of the Cinema। Macmillan। আইএসবিএন 978-0-02-923450-1।
- হল, সুসান গি. (২০০৬)। American Icons: An Encyclopedia of the People, Places, and Things that Have Shaped Our Culture । Greenwood Publishing Group। আইএসবিএন 978-0-275-98429-8।
- Hamscha, Susanne (২০১৩)। "Thirty Are Better Than One: Marilyn Monroe and the Performance of Americanness"। Rieser, Klaus; Fuchs, Michael; Phillips, Michael। ConFiguring America: Iconic Figures, Visuality, and the American Identity। Intellect। আইএসবিএন 978-1-84150-635-7।
- Handyside, Fiona (আগস্ট ২০১০)। "Let's Make Love: Whiteness, Cleanliness and Sexuality in the French Reception of Marilyn Monroe" (পিডিএফ)। European Journal of Cultural Studies। 3 (13): 291–306। hdl:10871/9547। ডিওআই:10.1177/1367549410363198।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Harris, Thomas (১৯৯১) [1957]। "The Building of Popular Images: Grace Kelly and Marilyn Monroe"। Gledhill, Christine। Stardom: Industry of Desire। Routledge। আইএসবিএন 978-0-415-05217-7।
- Haskell, Molly (১৯৯১)। "From Reverence to Rape: The Treatment of Women in the Movies"। Butler, Jeremy G.। Star Texts: Image and Performance in Film and Television। Wayne State University Press। আইএসবিএন 978-0-8143-2312-0।
- Leaming, Barbara (১৯৯৮)। Marilyn Monroe। Three Rivers Press। আইএসবিএন 978-0-609-80553-4।
- Lev, Peter (২০১৩)। Twentieth-Century Fox: The Zanuck–Skouras Years, 1935–1965। University of Texas Press। আইএসবিএন 978-0-292-74447-9।
- Marcus, Daniel (২০০৪)। Happy Days and Wonder Years: The Fifties and Sixties in Contemporary Popular Culture। Rutgers University Press। আইএসবিএন 978-0-8135-3391-9।
- Meyers, Jeffrey (২০১০)। The Genius and the Goddess: Arthur Miller and Marilyn Monroe। University of Illinois Press। আইএসবিএন 978-0-252-03544-9।
- Miracle, Berniece Baker; Miracle, Mona Rae (১৯৯৪)। My Sister Marilyn । Algonquin Books। আইএসবিএন 978-0-595-27671-4।
- Monroe, Marilyn (২০১০)। Comment, Bernard, সম্পাদক। Fragments: Poems, Intimate Notes, Letters। Farrar, Straus and Giroux।
- Riese, Randall; Hitchens, Neal (১৯৮৮)। The Unabridged Marilyn। Corgi Books। আইএসবিএন 978-0-552-99308-1।
- Rollyson, Carl (২০১৪)। Marilyn Monroe Day by Day: A Timeline of People, Places and Events। Rowman and Littlefield। আইএসবিএন 978-1-4422-3079-8।
- Rose, Jacqueline (২০১৪)। Women in Dark Times। Bloomsbury। আইএসবিএন 978-1-4088-4540-0।
- Solomon, Aubrey (১৯৮৮)। Twentieth Century-Fox: A Corporate and Financial History। Scarecrow Press। আইএসবিএন 978-0-8108-4244-1।
- Solomon, Matthew (২০১০)। "Reflexivity and Metaperformance: Marilyn Monroe, Jayne Mansfield, and Kim Novak"। Palmer, R. Barton। Larger Than Life: Movie Stars of the 1950s। Rutgers University Press। আইএসবিএন 978-0-8135-4766-4।
- Spoto, Donald (২০০১)। Marilyn Monroe: The Biography। Cooper Square Press। আইএসবিএন 978-0-8154-1183-3।
- Steinem, Gloria; Barris, George (১৯৮৭)। Marilyn। Victor Gollancz Ltd। আইএসবিএন 978-0-575-03945-2।
- Summers, Anthony (১৯৮৫)। Goddess: The Secret Lives of Marilyn Monroe। Victor Gollancz Ltd। আইএসবিএন 978-0-575-03641-3।
- Tracy, Tony (২০১০)। John Huston: Essays on a Restless Director। McFarland। আইএসবিএন 978-0-7864-5853-0।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- গ্রন্থাগারে মেরিলিন মনরো সম্পর্কিত বা কর্তৃক কাজ (ওয়ার্ল্ডক্যাট ক্যাটালগ) (ইংরেজি)
- এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকায় মেরিলিন মনরো
- কার্লিতে মেরিলিন মনরো (ইংরেজি)
- অলমুভিতে মেরিলিন মনরো
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে মেরিলিন মনরো (ইংরেজি)
- টার্নার ক্লাসিক মুভিজ ডেটাবেজে মেরিলিন মনরো (ইংরেজি)
- ডিস্কওগ্সে মেরিলিন মনরো ডিস্কতালিকা
- ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটে মেরিলিন মনরো (ইংরেজি)
- Monroe's file at the Federal Bureau of Investigation website
- "Marilyn Monroe: Still Life" A website containing clips and essays related to PBS's American Masters documentary on Monroe