মুহাম্মদ বিন নায়েফ
মুহাম্মদ বিন নায়েফ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ (আরবি: محمد بن نايف بن عبد العزيز آل سعود; জন্মঃ ৩০ জানুয়ারি ১৯৫৯) ছিলেন সৌদি আরবের সাবেক যুবরাজ, প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।[১] তিনি রাজনীতি ও নিরাপত্তা বিষয়ক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান।[২] ২০১৫ সালের ২৯ এপ্রিল বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ তাকে যুবরাজ মনোনীত করেন। তিনি বাদশাহ সালমানের ভাইয়ের ছেলে।[৩] সাবেক বাদশাহ আবদুল আজিজের নাতিদের মধ্যে তিনি প্রথম যুবরাজ হন। ২০১৭ সালের ২১ জুন তাকে যুবরাজের পদ থেকে অপসারণ করা হয় এবং তার স্থলে মুহাম্মদ বিন সালমানকে যুবরাজ মনোনীত করা হয়।[৪] একই সাথে রাজকীয় ফরমানের মাধ্যমে তাকে সব পদ থেকে অপসারণ করা হয়।[৫]
মুহাম্মদ বিন নায়েফ | |||||
---|---|---|---|---|---|
সৌদি আরবের যুবরাজ প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী | |||||
রাজত্ব | ২৯ এপ্রিল ২০১৫ – ২১ জুন ২০১৭ | ||||
পূর্বসূরি | মুকরিন বিন আবদুল আজিজ | ||||
উত্তরসূরি | মুহাম্মদ বিন সালমান | ||||
বাদশাহ | সালমান বিন আবদুল আজিজ | ||||
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী | |||||
দপ্তরকাল | ৫ নভেম্বর ২০১২ – ২১ জুন ২০১৭ | ||||
পূর্বসূরি | আহমেদ বিন আবদুল আজিজ | ||||
উত্তরসূরি | আবদুল আজিজ বিন সৌদ আল সৌদ | ||||
সৌদি আরবের উপযুবরাজ দ্বিতীয় উপপ্রধানমন্ত্রী | |||||
দপ্তরকাল | ২৩ জানুয়ারি ২০১৫ — ২৯ এপ্রিল ২০১৫ | ||||
পূর্বসূরি | মুকরিন বিন আবদুল আজিজ | ||||
উত্তরসূরি | মুহাম্মদ বিন সালমান | ||||
বাদশাহ | সালমান বিন আবদুল আজিজ | ||||
জন্ম | জেদ্দা, সৌদি আরব | ৩০ আগস্ট ১৯৫৯||||
দাম্পত্য সঙ্গী | রিমা বিনতে সুলতান আস সৌদ | ||||
| |||||
রাজবংশ | আল সৌদ | ||||
পিতা | নায়েফ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ | ||||
মাতা | আল জাওহারা বিনতে আবদুল আজিজ বিন মুসাইদ বিন জিলুওয়ি | ||||
ধর্ম | ইসলাম (সুন্নি) |
প্রারম্ভিক জীবন
সম্পাদনামুহাম্মদ বিন নায়েফ ১৯৫৯ সালের ৩০ আগস্ট জেদ্দায় জন্মগ্রহণ করেন।[৬][৭] তিনি নায়েফ বিন আবদুল আজিজের দ্বিতীয় ছেলে।[৮][৯] তার মায়ের নাম আল জাওহারা বিনতে আবদুল আজিজ বিন মুসাইদ আল জিলুয়ি।[৯][১০] জাওহারা আল সৌদ রাজবংশের আল জিলুয়ি শাখার সদস্য।[১১]
মুহাম্মদ বিন নায়েফ যুক্তরাষ্ট্রে লেখাপড়া করেছেন।[১২] তিনি লিউইস ও ক্লার্ক কলেজের কোর্সে অংশ নিলেও শিক্ষা সমাপ্ত করেননি।[১৩] ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত তিনি এফবিআইয়ের নিরাপত্তা কোর্সে অংশ নিয়েছেন এবং পরবর্তীতে ১৯৯২ সাল থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সন্ত্রাসবিরোধী ইউনিটে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।[৮]
কর্মজীবন
সম্পাদনাতিনি ১৯৯৯ সালে সহকারী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পান। এর পূর্বে তিনি ব্যবসায় নিয়োজিত ছিলেন।[১৪] মন্ত্রণালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী কার্যক্রমের সাফল্যের জন্য তাকে কৃতিত্ব দেয়া হয়।[১৫] সহকারী মন্ত্রীর দায়িত্বকালীন সময়ে তিনি বেসামরিক প্রতিরক্ষা পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছেন।[১৬]
২০০৪ সালে তিনি মন্ত্রীর পদে নিয়োগ পান। আহমেদ বিন আবদুল আজিজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার পর মুহাম্মদ বিন নায়েফ ডেপুটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন।[৩][১৭] ২০০৯ সালে বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ তাকে সুপ্রিম ইকোনমিক কাউন্সিলের সদস্য নিযুক্ত করেন।[১৮] ২০১২ সালের ৫ নভেম্বর বাদশাহ আবদুল্লাহ তাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত করেন।[৩]
২০১৩ সালের জানুয়ারিতে তিনি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সাথে সাক্ষাত করেন।[১৯] একই বছরের ১৪ জানুয়ারি তিনি মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামার সাথে সাক্ষাত করেন।[২০]
উপযুবরাজ
সম্পাদনা২০১৫ সালের ২৩ জানুয়ারি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ তাকে উপযুবরাজ মনোনীত করেন।[২১][২২] সৌদি সিংহাসনের উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে তিনি তার প্রজন্মের প্রথম ব্যক্তি।
যুবরাজ
সম্পাদনা২০১৫ সালের ২৯ এপ্রিল তৎকালীন যুবরাজ মুকরিন বিন আবদুল আজিজের বদলে মুহাম্মদ বিন নায়েফকে যুবরাজ মনোনীত করা হয়।[২৩]
হত্যাচেষ্টা
সম্পাদনামুহাম্মদ বিন নায়েফকে চারবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। তৃতীয়বারের চেষ্টায় তিনি আহত হয়েছেন। তবে বাকি চেষ্টায় অক্ষত ছিলেন।[২৪]
২০০৯ সালের ২৭ আগস্ট তৃতীয় হত্যাচেষ্টা সংঘটিত হয়।[২৪] এসময় আল কায়েদার আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী আবদুল্লাহ হাসান আল আসিরি তার উপর হামলা চালায়।[২৫][২৬] ২০১০ সালের আগস্টে তাকে শেষবার হত্যার চেষ্টা করা হয়।[২৪]
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনামুহাম্মদ বিন নায়েফ ব্যক্তিজীবনে সুলতান বিন আবদুল আজিজের ভ্রাতুষ্পুত্র ও জামাতা। এছাড়াও তিনি বাদশাহ ফাহাদ ও বাদশাহ সালমানের ভ্রাতুষ্পুত্র।[২৭] তার স্ত্রী রিমা বিনতে সুলতান আল সৌদ। তাদের দুইজন মেয়ে রয়েছে।[২৮]
বংশলতিকা
সম্পাদনামুহাম্মদ বিন নায়েফর পরিবার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Saudi King Salman resolves succession by appointing nephew"। The Daily Star। ২৩ জানুয়ারি ২০১৫। ২৩ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Massive Cabinet shake-up"। ৩০ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ ক খ গ "Saudi Arabia's king appoints new interior minister"। BBC। ৫ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১২।
- ↑ http://edition.cnn.com/2017/06/21/middleeast/saudi-arabia-crown-prince/
- ↑ http://www.independent.co.uk/news/world/middle-east/saudi-arabia-crown-prince-mohammed-bin-salman-ruler-kingdom-monarch-king-salman-a7799986.html
- ↑ "Council of Ministers: Membership"। Royal Embassy, Washington DC। ১৬ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Ministry of Foreign Affairs: Biography of Prince Mohammed bin Naif
- ↑ ক খ Stig Stenslie (২১ আগস্ট ২০১২)। Regime Stability in Saudi Arabia: The Challenge of Succession। Routledge। পৃষ্ঠা 39। আইএসবিএন 978-1-136-51157-8। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ ক খ Caryle Murphy (৫ জুন ২০০৮)। "The heir apparent"। Global Post। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১২।
- ↑ "Family Tree of Nayif bin Abdulaziz bin Abdul Rahman Al Saud"। Datarabia। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১২।
- ↑ Joshua Teitelbaum (১ নভেম্বর ২০১১)। "Saudi succession and stability" (পিডিএফ)। BESA Center। ১৪ জুন ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Prince Muhammad escapes assassination attempt"। SUSRIS। Arab News। ২৮ আগস্ট ২০০৯। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০১২।
- ↑ So This Saudi Prince didn’t Actually Graduate From Lewis & Clark College Time. 30 January 2015. Retrieved 16 March 2015.
- ↑ Caryle Murphy (১০ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "In Saudi Arabia. A softer approach to fighting terror"। Global Post। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১২।
- ↑ "Saudi Succession Developments" (পিডিএফ)। Foreign Reports Inc.। ২৮ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "CDO Grants Prince Ahmed bin Abdulaziz Medal of Commander"। Gulf in the Media। Riyadh। Saudi Press Agency। ৪ অক্টোবর ২০০৯। ১৪ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১২।
- ↑ "Changes in Saudi Arabia and Syria"। Middle East In Focus। Commentary। ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "Royal Decree to add Prince Saud Al Faisal, Prince Mohammed bin Naif"। Kingdom of Saudi Arabia Supreme Economic Council। ১৬ নভেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ Simon Henderson (১৪ জানুয়ারি ২০১৩)। "Leadership Change in Oil-Rich Saudi Province"। The Washington Institute। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "Obama's Meeting with Saudi Arabia's Prince Mohammed bin Nayef" (Press Release)। US Office of the Press Secretary। Washington DC। ১৪ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "New Saudi Deputy Crown Prince marks generational shift"। Reuters। ৮ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Simeon Kerr (৩০ জানুয়ারি ২০১৫)। "Saudi king stamps his authority with staff shake-up and handouts"। Financial Times। Riyadh। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Saudi king replaces crown prince in cabinet reshuffle"। Al Jazeera। ২৯ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ ক খ গ Abdullah Al Oraifij (১৬ আগস্ট ২০১০)। "Fourth assassination attempt against Prince foiled"। Saudi Gazette। Riyadh। ২২ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ Michael Slackman (২৮ আগস্ট ২০০৯), "Would-Be Killer Linked to Al Qaeda, Saudis Say", The New York Times, সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১০
- ↑ "Saudi prince spoke to bomber on phone before attack"। Reuters। ২ সেপ্টেম্বর ২০০৯। ২০১৭-০৯-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-২০।
On the recording broadcast by Saudi-owned Al Arabiya, the two men are heard exchanging pleasantries and congratulating each other for the holy month of Ramadan, which was then being observed by Muslims around the world, indicating that the conversation took place in recent weeks. 'I need to meet you to tell you the whole story', the man told the prince. 'If you come I will sit with you and both of us can give whatever he has to his companion', the prince replied
- ↑ "Time, surely, for a much younger one"। The Economist। ২৯ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Profile: Prince Mohammed bin Naif bin Abdulaziz Al-Saud"। Al Arabiya। ২৭ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Family Tree of Muhammad bin Nayef bin Abdulaziz Al Saud"। Datarabia। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১২।
উইকিমিডিয়া কমন্সে মুহাম্মদ বিন নায়েফ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।
Saudi Arabian royalty | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী মুকরিন বিন আবদুল আজিজ |
সৌদি আরবের যুবরাজ ২৮ এপ্রিল ২০১৫ – ২১ জুন ২০১৭ |
উত্তরসূরী মুহাম্মদ বিন সালমান |
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
পূর্বসূরী আহমেদ বিন আবদুল আজিজ |
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৫ নভেম্বর ২০১২ – ২১ জুন ২০১৭ |
উত্তরসূরী আবদুল আজিজ বিন সৌদ আল সৌদ |
পূর্বসূরী মুকরিন বিন আবদুল আজিজ |
দ্বিতীয় উপপ্রধানমন্ত্রী ২৩ জানুয়ারি ২০১৫ – ২৮ এপ্রিল ২০১৫ |
উত্তরসূরী মুহাম্মদ বিন সালমান |
পূর্বসূরী মুকরিন বিন আবদুল আজিজ |
প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ২৮ এপ্রিল ২০১৫ – ২১ জুন ২০১৭ |
উত্তরসূরী মুহাম্মদ বিন সালমান |