মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতিকেন্দ্র
বাংলাদেশের রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের পদমদী গ্রামে অবস্থিত। ২০০১ সালের ১৯ এপ্রিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। স্মৃতিকেন্দ্রের তত্ত্বাবধানের জন্য বাংলা একাডেমী একজন সহকারী পরিচালকসহ ৫ জন কর্মচারী নিয়োগ করে[১]।
স্থাপিত | ২০০১ সালের ১৯ এপ্রিল |
---|---|
অবস্থান | রাজবাড়ী জেলা, বাংলাদেশ |
ধরন | জাতীয় ইতিহাস জাদুঘর |
প্রতিষ্ঠাতা | বাংলাদেশ সরকার |
মালিক | গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |
বর্ণনা
সম্পাদনামীর মশাররফ হোসেন উনিশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক। তার প্রথম জীবনীকার ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় তাকে বাংলা সাহিত্যে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের সংগে তুলনা করেছেন। হোসেন ১৮৪৭ সালের ১৩ই নভেম্বর কুষ্টিয়া শহর থেকে তিন মাইল পূর্বে গড়াই ব্রীজের নিকটস্থ লাহিনীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯১১ সালের ১৯ ডিসেম্বর পদমদীতে মৃত্যুবরণের পর সেখানে তাকে সমাহিত করা হয়। বাংলা একাডেমীর তত্ত্বাবধানে ১৯৯৯ সালের জুলাই মাসে ১ একর ৮৪ শতাংশ জমির উপর ২ কোটি ৪৮ লাখ ৩ হাজার টাকা ব্যয়ে এখানে নির্মিত হয় মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতিকেন্দ্র।[২][৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "মীর মোশাররফ হোসেন স্মৃতিকেন্দ্র"। জাতীয় তথ্য বাতায়ন। বাংলাদেশ সরকার। ২৯ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "বেহাল দশা মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতিকেন্দ্রের"। বাংলা ট্রিবিউন। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "মীর মশাররফ হোসেনের ১৬৭ তম জন্মবার্ষিকী"। বাংলানিউজ২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০।