মীরা শেঠ হচ্ছেন একজন ভারতীয় সরকারী কর্মচারী, কুটনীতিক, নারী অধিকার কর্মী এবং ইউনিসেফের প্রাক্তন সভাপতি।

তিনি ইউনিসিফের কার্যনির্বাহী পদের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সদস্য হিসেবে বিভিন্ন সময়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ১৯৯০ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত ইউনিসেফের সহসভাপতি (সেসময় লিসবেট পালমে সভাপতি ছিলেন) এবং ১৯৯১ থেকে ১৯৯২ অবধি সভাপতি ছিলেন।[][] শেঠ পূর্বে ডিপার্টমেন্ট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল পলিসি এন্ড প্রমোশনের সঙ্গে কাজ করেছেন।

তার গবেষণার মুল বিষয়বস্তু ছিল নারীকে তাত বা মাছ চাষের মত কাজের মাধ্যমে কর্মমুখী করা। তিনি বিভিন্ন অনুরোধের পর এগবেষণাটিকে তার মৌলিক বই "নারী এবং উন্নয়ন" এ অন্তর্ভুক্ত করেন। তার আদর্শমুলক বাক্য ছিল, "আমাদের চাকরী দাও বাকিটা আমরা বুঝে নিব"। এই ধারণার অন্তর্নিহিত অর্থ হলো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে নারীকে কোনোরূপ বাধা না দিয়ে যদি কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়, তবে দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আরো সমৃদ্ধ হবে। শেঠ এমনকি 'মেরা সিন্দার পুত্তর' নামক চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। যে চলচ্চিত্রে আলোচনা করা হয়েছে, একজন অবৈধ অভিবাসীর গল্প। যিনি তার পরিবারকে ভারতে রেখে এসেছেন এবং অবৈধ হওয়ায় বিচার ও কষ্ট ভোগের কাহিনীই এখানে বর্নিত হয়েছে।

প্রকাশিত বই

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা

টেমপ্লেট:Chairmen and Presidents of UNICEF