মিস ওয়ার্ল্ড
মিস ওয়ার্ল্ড (ইংরেজি: Miss World) হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো ও প্রধান আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতা। যুক্তরাজ্যের এরিক মোর্লে ১৯৫১ সালে এই প্রতিযোগিতাটির গোড়াপত্তন করেছেন ও অদ্যাবধি ধারাবাহিকভাবে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।[১][২] ২০০০ সালে এরিকের মৃত্যুর পর থেকে তাঁর স্ত্রী জুলিয়া মোর্লে প্রতিযোগিতার প্রধান হিসেবে দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন।[৩] মিস ওয়ার্ল্ড সুন্দরী প্রতিযোগিতার পাশাপাশি এটির প্রতিপক্ষ হিসেবে মিস ইউনিভার্স, মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল এবং 'মিস আর্থ' সুন্দরী প্রতিযোগিতা বিশ্বে প্রচলিত রয়েছে। তবে, মিস ওয়ার্ল্ড সুন্দরী প্রতিযোগিতাটিই বর্তমান বিশ্বে সৌন্দর্যপ্রিয় জনগোষ্ঠীর কাছে সবচেয়ে বেশি প্রচারিত ও প্রচলিত সুন্দরী প্রতিযোগিতা।[৪][৫][৬]
গঠিত | ১৯৫১ |
---|---|
ধরন | সুন্দরী প্রতিযোগিতা |
সদরদপ্তর | লন্ডন |
অবস্থান | |
দাপ্তরিক ভাষা | ইংরেজি |
সভাপতি | জুলিয়া মোর্লে |
মূল ব্যক্তিত্ব | এরিক মোর্লে |
ওয়েবসাইট | মিস ওয়ার্ল্ড ওয়েবসাইট |
প্রতিযোগিতা আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ হিসেবে মিস ওয়ার্ল্ড অর্গেনাইজেশন সুন্দরী প্রতিযোগিতার বিজয়ীকে পরবর্তী এক বছরের জন্য ভ্রমণ ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যয়ভার প্রদান করে থাকে।[৭] ঐতিহ্যগতভাবে মিস ওয়ার্ল্ড পদবীধারী নারীকে ঐ সময়কালে লন্ডনে অবস্থান করতে হয়।
বর্তমান (২০১৭ইং) মিস ওয়ার্ল্ড হচ্ছেন ভারতের মানুষী ছিল্লার (২১)।[৮]
ইতিহাস
সম্পাদনামিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতা শুরু হয় বিকিনি প্রতিযোগিতা উৎসবকে প্রতিপক্ষ করে। এতে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে সাম্প্রতিককালে প্রস্তুতকৃত সাঁতারের পোষাককে প্রদর্শন করা হয়েছিল যা প্রচার মাধ্যমে মিস ওয়ার্ল্ড হিসেবে উল্লেখ করা হয়। প্রকৃতপক্ষে এটির পরিকল্পনা হয় একটি সাধারণ ঘটনা হিসেবে। মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে এরিক মোর্লে সিদ্ধান্ত নেন যে, সাঁতারের পোশাক প্রদর্শনীটি সাংবাৎসরিকভাবে মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতা হিসেবে জনসমক্ষে তুলে ধরবেন।[৯][১০] বিপক্ষের বিকিনি পরিধানের প্রদর্শনীর বিকল্প হিসাবে আধুনিক সাঁতার পোশাক পরিধান প্রদর্শনীটি ১ম মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতায় তুলে ধরা হয়। ১৯৫৯ সালে ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন বা বিবিসি মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতাটি সর্বপ্রথম সরাসরি সম্প্রচার করে। টেলিভিশনের মাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচারের ফলে অংশগ্রহণকারীদের দ্রুত জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। ১৯৬০ থেকে ১৯৭০ এর দশকে বিশ্বব্যাপী ৩ কোটি দর্শকদের ভোটে দেখা যায় যে, ব্রিটিশ টেলিভিশনটির মিস ওয়ার্ল্ড অনুষ্ঠানটি বছরের যে-কোন সময়ে তুলনায় সর্বোচ্চ পর্যায়ের অনুষ্ঠান ছিল। ১৯৮০’র দশকে প্রতিযোগিতায় “সৌন্দর্যই উদ্দেশ্য” শিরোনামে বুদ্ধিমত্তা ও ব্যক্তিত্বকে প্রাধান্য দেয়া হয়।[১১][১১] এছাড়াও, মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতাটি নিজ দেশ ব্রিটেনেই পুরনো ধাঁচের এবং রাজনৈতিকভাবে অস্বচ্ছতাপূর্ণ ছিল। ’৮০-এর দশকে ট্রান্সওয়ার্ল্ড কমিউনিকেশন্সের কাছে অল্পকিছুদিনের জন্য নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল। ১৯৯৮ সালে চ্যানেল ফাইভ কর্তৃক সম্প্রচারের পূর্ব পর্যন্ত বৈশ্বিকভাবে বিপুল আবেদন থাকা স্বত্ত্বেও প্রতিযোগিতাটি ব্রিটিশ টেলিভিশন নেটওয়ার্কের আওতাধীন প্রধান চ্যানেলগুলোতে বেশ কয়েক বছর ধরে সম্প্রচারিত হয়নি।[১২][১৩][১৪]
নতুন শতাব্দীতে বিশ্ববাসী প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান বিজয়ী হিসেবে ২০০১ সালে আগবানী ডেরিগোকে মিস ওয়ার্ল্ড হিসেবে দেখতে পায়। এর বাজারজাতকরণ পরিকল্পনা ও কৌশল হিসেবে একজন মিস ওয়ার্ল্ড নির্ধারণের লক্ষ্যে আপনার সিদ্ধান্ত শীর্ষক টেলিভিশনে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করার ব্যবস্থা করা হয়। এতে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদেরকে নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন, দৃশ্যের আড়ালে এবং সমুদ্র সৈকতে গমন ও দর্শকদেরকে ফোন কিংবা অন-লাইনের তাদের পছন্দের প্রতিযোগিকে ভোট দানের ব্যবস্থা করা হয়। এছাড়াও, প্রতিযোগিতার অংশ হিসেবে প্রতিভা, সৈকতের সৌন্দর্য এবং খেলাধূলার সামগ্রী টেলিভিশনের মাধ্যমে বিজ্ঞাপনদাতারা তাদের বিজ্ঞাপন প্রচার করে।[১৫]
২০০২ সালে নাইজেরিয়ার রাজধানী আবুজা’য় মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। আয়োজনের স্থানটি ছিল সংঘাতময় বিশেষ করে নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে আমিনা লয়াল নাম্নী এক নারীকে শরীয়া আইনে পাথর ছুড়ে হত্যা করা হয়েছিল। কিন্তু মিস ওয়ার্ল্ড কর্তৃপক্ষ তাদের প্রচার কার্যে বৈশ্বিক সচেতনতার বৃহত্তর স্বার্থে এবং আমিনা’কে সম্মান প্রদর্শন করে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।[১৬][১৭]
মিস ওয়ার্ল্ড অর্গেনাইজেশন
সম্পাদনাবার্ষিকভাবে নিয়মিত অনুষ্ঠিত মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার স্বত্ত্বাধিকারী হিসেবে ও পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে মিস ওয়ার্ল্ড অর্গেনাইজেশন।[১৮] ১৯৫১ সাল থেকে চলে আসা সংগঠন হিসেবে মিস ওয়ার্ল্ড অর্গেনাইজেশন ২৫০ মিলিয়নেরও অধিক পাউন্ড শিশুদের দাতব্য তহবিলে দান করে আসছে।[১৯] মিস ওয়ার্ল্ড লিমিটেড একটি ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান এবং এর আয়-ব্যয় ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানে অংশগ্রহণ জনগণের জন্য উন্মুক্ত নয়। মিস ওয়ার্ল্ডের সৌন্দর্যই উদ্দেশ্য শিরোনাম শীর্ষক কার্যক্রমের আওতায় বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা দাতব্য সংস্থার জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন পাউন্ড সংগ্রহ করা এর অন্যতম কাজ। এছাড়াও, ২০০৩, ২০০৪, ২০০৫, ২০০৭ এবং ২০১০ সালে চীনের স্যানিয়ায় মিস ওয়ার্ল্ড ফাইনাল অনুষ্ঠিত হওয়ায় আশ্চর্যজনকভাবে আয়োজক শহরটির পর্যটন শিল্পে সরাসরি অর্থনৈতিক প্রভাব পড়েছে।[২০]
অংশগ্রহণকারীদের প্রাক-যোগ্যতা
সম্পাদনাসাম্প্রতিক বছরগুলোয় বৈশ্বিকভাবে মিস ওয়ার্ল্ড ফাইনালে অংশগ্রহণের জন্য প্রত্যেক প্রতিযোগীকে তার নিজ দেশের পদক অথবা বিশেষ রূপরেখার মাধ্যমে মিস ওয়ার্ল্ড ন্যাশনাল প্রিলিমিনারী বিজয়ী হতে হয়। মিস ওয়ার্ল্ড ন্যাশনাল প্রিলিমিনারী সংশ্লিষ্ট দেশের লাইসেন্সপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় বিজয়ীকে ঐ দেশের মিস ওয়ার্ল্ড নামকরণে ভূষিত করা হয়। বার্ষিক প্রতিযোগিতা সাধারণত মাসব্যাপী হয়। এতে বিভিন্ন প্রাথমিক স্তরের গালা, ডিনার, বল এবং অন্যান্য কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত থাকে ও ১৫ থেকে ২০ জনের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা সরাসরি সম্প্রচারিত হয়।
সম্মাননা
সম্পাদনা- ভেনেজুয়েলার সুন্দরীরা মিস ফটোজেনিক পুরস্কার পেয়েছে চার বার (১৯৮৪, ১৯৯০, ১৯৯৫ এবং ১৯৯৬)।
- চারজন মিস ওয়ার্ল্ড বিজয়ী মিস ফটোজেনিক পুরস্কার পেয়েছেন। তারা হলেন -
- অস্ট্রিড ক্যারোলিনা হেরেরা, ভেনেজুয়েলা, ১৯৮৪
- ঐশ্বরিয়া রাই, ভারত, ১৯৯৪
- জ্যাকুইলিন এগুইলারা, ভেনেজুয়েলা, ১৯৯৫
- ডায়ানা হেডেন, ভারত, ১৯৯৭
ফাস্ট ট্র্যাক এ্যাওয়ার্ডস্
সম্পাদনা২০০৩ সাল থেকে মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদেরকে প্রাথমিক পর্বে অংশগ্রহণের সময় ফাস্ট ট্র্যাক পর্যায়েও অংশগ্রহণ করে। ফাস্ট ট্র্যাক বিজয়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে সরাসরি চূড়ান্ত পর্বে পদার্পণ করে। ফাস্ট ট্র্যাক পর্যায়ে যে সকল পদবী প্রদান করা হয় তাহলোঃ-
- বিচ বিউটি (২০০৩ থেকে বর্তমান)
- মিস ট্যালেন্ট (২০০৩ থেকে বর্তমান)
- মিস স্পোর্টস্ (২০০৩ থেকে বর্তমান)
- বিউটি উইদ এ পারপাজ (২০০৫ থেকে বর্তমান)
- টপ মডেল (২০০৪, ২০০৭ থেকে বর্তমান)
- পিপিলস্ চয়েজ (২০০৩)
- পার্সোনালিটি (২০০৩)
- কন্টেস্টেন্টস্ চয়েজ (২০০৪)
মিস ওয়ার্ল্ড পদবীধারীগণের তালিকা
সম্পাদনাসাল | দেশ | মিস ওয়ার্ল্ড | জন্ম | অবস্থান |
---|---|---|---|---|
২০১১ | ভেনেজুয়েলা | আইভিয়ান লুনাসল সার্কোজ | ২৬ জুলাই, ১৯৮৯ | আর্লস্ কোর্ট এক্সিবিশন সেন্টার, লন্ডন, এডিনবরা এবং গ্লাসগো, স্কটল্যান্ড |
২০১২ | চীন | উ ওয়েনজিয়া | ৬ আগস্ট, ১৯৮৯ | অরডোস, চীন |
২০১৩ | ফিলিপাইন | মেগান ইয়াং | ২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯০ | বালি, ইন্দোনেশিয়া |
২০১৪ | দক্ষিণ আফ্রিকা | রোলেন স্ট্রস | ২২ এপ্রিল, ১৯৯২ | লন্ডন, যুক্তরাজ্য |
চিত্রশালা
সম্পাদনা-
মিস ওয়ার্ল্ড, ১৯৭৭
মেরি স্ট্যাভলিন, সুইডেন -
মিস ওয়ার্ল্ড, ১৯৯৪
ঐশ্বর্যা রাই, ভারত -
মিস ওয়ার্ল্ড, ২০০০
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, ভারত -
মিস ওয়ার্ল্ড, ২০০৩
রোজানা ডেভিসন, আয়ারল্যান্ড -
মিস ওয়ার্ল্ড, ২০০৬
তাতিনা কুচারোভা, চেক প্রজাতন্ত্র -
মিস ওয়ার্ল্ড, ২০০৭
লিন ঝাং, চীন -
মিস ওয়ার্ল্ড, ২০০৮
জেনিয়া সুখিনোভা, রাশিয়া -
মিস ওয়ার্ল্ড, ২০০৯
কাইয়েন আলডোরিনো, জিব্রাল্টার
ঘটনাবহুল চালচিত্র
সম্পাদনামিস ওয়ার্ল্ডে অংশগ্রহণকারী সুন্দরীরা ও প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত হন।
- ১৯৫১ সালের মিস ওয়ার্ল্ড খেতাবধারী সুইডেনের কিকি হাকেনসন সবচেয়ে বেশি সময় ধরে তার মুকুট ধরে রেখেছিলেন। ২৯ জুলাই, ১৯৫১ তারিখে লন্ডনে মুকুট পড়ার পর ৪৭৫ দিন তিনি এ বিরল কৃতিত্ব অর্জন করেন।[২১][২২]
- ১৯৭০ সালের মিস ওয়ার্ল্ডে নারীবাদী বিক্ষোভকারীরা লন্ডনের রয়েল আলবার্ট হলে ময়দার বোমা নিক্ষেপ করে।[২৩][২৪]
- প্রথম আমেরিকান হিসেবে ১৯৭৩ সালের মিস ওয়ার্ল্ড মারজোরি ওয়ালেসকে জোরপূর্বক তার কাছ থেকে খেতাব কেড়ে নেয়া হয়। আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষের মতে তিনি দায়িত্বপালনকালে সাধারণ শর্তগুলো পূরণে ব্যর্থ হয়েছিলেন।
- ১৯৭৪ সালের মিস ওয়ার্ল্ড বিজয়ী হেলেন মরগ্যান যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করেন ও চার দিনের মাথায় জানা যায় যে, তিনি কুমারী মাতা ছিলেন।[২৫]
- মিস ওয়ার্ল্ড বিজয়ী হিসেবে জার্মানির গ্যাব্রিয়েলা ব্রুম ১৯৮০ সালে ১ দিন পরেই বয়ফ্রেণ্ডের অসন্তুষ্টিজনিত কারণে পদক ফিরিয়ে দেন। কয়েকদিন পর জানা যায়, একটি সাময়িকীতে তার নগ্ন ছবি মুদ্রিত ছিল।[২৬]
- ভারতের ব্যাংগালোরে ১৯৯৬ সালের মিস ওয়ার্ল্ড ব্যাপকভাবে বিক্ষোভের মুখে পড়ে। ফলে, সুইমস্যুট পর্বটি সিচিলিসে নিয়ে যাওয়া হয় এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা কড়াকড়ি করা হয়। এতো বাধা-বিপত্তি সত্ত্বেও প্রতিযোগিতাটি শান্তিপূর্ণভাবে সরাসরি সম্প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়।[২৭][২৮][২৯]
- ১৯৯৮ সালের মিস ওয়ার্ল্ডধারী ইসরাইলের লাইনর অবরগিলের মুকুট পড়ার পরদিনই জানা যায় তিনি দু’মাস পূর্বে ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন। ধর্ষককে পরবর্তীতে গ্রেফতার করা হয়েছিল।[৩০]
- প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান সুন্দরী হিসেবে নাইজেরিয়ার আগবানি ডেরিগো ২০০১ সালের মিস ওয়ার্ল্ড মুকুট পড়েন দক্ষিণ আফ্রিকার সান সিটিতে।
- ২০০৫ সালের মিস ওয়ার্ল্ড খেতাবধারী আইসল্যান্ডের উন্নার বিরনা ভিলজামসদোতির সবচেয়ে কম সময়ের জন্য মুকুট পড়েছিলেন। মিস ওয়ার্ল্ডের ইতিহাসে তিনি ২৯৪ দিন পর ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০০৬ তারিখে চেক প্রজাতন্ত্রের তাতানা কুচারোভা’র মাথায় নিজ মুকুট হস্তান্তর করেন।[৩১][৩২]
- প্রথম পূর্ব এশিয়ার নাগরিক চীনের ঝাং জিলিন ২০০৭ সালে চীনের সানিয়া’য় মিস ওয়ার্ল্ড পদবীধারী সুন্দরী হন।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Tianjin Miss World China Pageant comes to a close
- ↑ Miss Universe on August 23
- ↑ "Pageant News Bureau - Miss World: A long, glittering history"। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ Brazil’s Miss World finalist has her hands and feet amputated
- ↑ "Singapore must not give up its 59 seconds of fame"। ২৮ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০০৮।
- ↑ "Tracing the regal existence of 'Miss Universe'"। ২৩ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Philanthropy Magazine: Beauty With A Purpose"। ১৬ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ কালের কণ্ঠ অনলাইন (১৮ নভেম্বর ২০১৭ ২১:০০)। "মিস ওয়ার্ল্ড ২০১৭ ভারতের মানুশি চিল্লার"। ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Frontline World: A Pageant is Born
- ↑ "Bet on Miss World Pageant"। ১৬ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ ক খ Tiza.com. Miss World
- ↑ Should the Miss World pageant have gone ahead?
- ↑ Mayor's frosty reception for Miss World
- ↑ Miss World contest history[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Miss World facts"। ২২ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ Miss World Riots in Nigeria
- ↑ Nigerian woman fights stoning
- ↑ ElEconomista.es. Miss World Organisation and Mauj Telecom Ink Global Deal on Mobile Content and Applications
- ↑ "Philanthropy World. Beauty with a Purpose"। ১৬ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "EuroBiz Magazine, July 2006. Sanya's place in the sun"। ২৮ জুন ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০০৭।
- ↑ "Pageantopolis - Miss World 1951"। ১১ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Pageantopolis - Miss World 1952"। ২৭ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "History of Miss World 1970 - 1979"। ৩ আগস্ট ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Last milestone on a record-breaking comedy Road ... Bob Hope dies at 100"। ১৬ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Pageantopolis - Miss World 1974"। ৮ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Pageantopolis - Miss World 1980"। ৮ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "CNN - Miss Greece now Miss World, despite pageant protests"। ১৭ ডিসেম্বর ২০০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০০৩।
- ↑ CNN - Indian police prepare for worst in beauty pageant clash
- ↑ CNN - Beauty pageant in India becomes a contest of wills
- ↑ "Pageant News Bureau - News archive: 1999"। ২৯ মার্চ ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Pageantopolis - Miss World 2005"। ২৬ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Pageantopolis - Miss World 2006"। ২৮ মার্চ ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১১।