মনু মিয়া মসজিদ
এই নিবন্ধটির একটা বড়সড় অংশ কিংবা সম্পূর্ণ অংশই একটিমাত্র সূত্রের উপর নির্ভরশীল। (নভেম্বর ২০২১) |
মনু মিয়া মসজিদ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের শোলকাটা গ্রামে অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ।[১]
মনু মিয়া মসজিদ | |
---|---|
![]() মসজিদের গম্বুজ | |
স্থানাঙ্ক: ২২°১২′২৪″ উত্তর ৯১°৫২′৫৪″ পূর্ব / ২২.২০৬৮০১° উত্তর ৯১.৮৮১৬৭৯° পূর্ব | |
অবস্থান | বারখাইন আনোয়ারা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ |
প্রতিষ্ঠিত | ১৬৭৬ |
শাখা/ঐতিহ্য | ইসলাম সুন্নি |
প্রশাসন | সামাজিক ভাবে পরিচালিত |
মালিকানা | চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন |
স্থাপত্য তথ্য | |
ধরন | মুঘল স্থাপত্য |
ধারণক্ষমতা | ১২০ জন (প্রায়) |
দৈর্ঘ্য | ৪০ ফুট |
প্রস্থ | ২০ ফুট |
আবৃত স্থান | ০.১১ একর |
গম্বুজ | ৩টি |
গম্বুজের উচ্চতা (বাহ্যিক) | ২০ ফুট |
গম্বুজের উচ্চতা (অভ্যন্তরীণ) | ১১ ফুট |
মিনার | ৬টি |
মিনারের উচ্চতা | ২৩ ফুট ও ১২ ফুট |
ভবনের উপকরণ | চুন সুরকি |
অবস্থানসম্পাদনা
চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা উপজেলার পশ্চিম শোলকাটা গ্রামে মসজিদটি অবস্থিত।
ইতিহাসসম্পাদনা
আজ থেকে প্রায় ৩৫০ বছর আগে মনু মিয়া কর্তৃক মসজিদ নির্মাণ করা হয়। মনু মিয়ার আসল নাম ছিল জবরদস্ত খাঁ। মুঘল আমলের শেষের দিকে জবরদস্ত খাঁ (মনু মিয়া) এই মসজিদ নির্মাণ করেন।
অবকাঠামো ও স্থাপত্যসম্পাদনা
তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মনু মিয়া মসজিদ, মাঝখানের গম্বুজটি বেশ বড় দুপাশে দুইটি ছোট গম্বুজ রয়েছে। এছাড়া চারকোণায় চারটি মিনার ও প্রবেশদ্বারে দুইটি সহ মোট ছয়টি মিনার বিদ্যমান। এই মসজিদের প্রবেশদ্বারের ডান দিকে একটি নামফলকে মনু মিয়ার সংক্ষিপ্ত জীবনী লেখা আছে। মসজিদ এর সামনে বিশাল একটা দীঘি আছে যেটিও মনু মিয়ার দীঘি নামে পরিচিত, মসজিদ এর মূল নকশা ও সৌন্দর্য বর্তমানেও প্রায় আগের মতোই আছে। মসজিদ এর ভিতর মূল নামাজ ঘরে তিন কাতারে প্রায় ৬০/৭০ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন (১৩ নভেম্বর ২০২১)। "মালকা বানুর দেশে রে..."। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০২১।