ভুবন চন্দ
ভূবন চন্দ (নেপালি: भुवन चन्द; জন্ম: জুন ১৯৪৯ [১]) নেপালি অভিনেত্রী। তিনি ১৯৬৪ সালে নির্মিত প্রথম নেপালি বৈশিষ্ট্যযুক্ত চলচ্চিত্র আমা-তে অভিনয়ের জন্য পরিচিত। [২] যা ছিল নেপালে নির্মিত প্রথম বৈশিষ্ট্যযুক্ত চলচ্চিত্র। নেপাল সরকার প্রযোজিত এই চলচ্চিত্রে, চন্দ প্রথম অভিনেত্রী হিসাবে পরিচিত। [৩][৪] তাঁর অন্যান্য চলচ্চিত্রের মধ্যে হিজো, আজা, ভোলি (১৯৬৭), মানকো বান্ধ (১৯৭৩), সিন্দুর (১৯৮০), জীবন রেখা, কে ঘর কে ডেরা (১৯৮৭), পাচিস বসন্ত (১৯৮৮) এবং শান্তিদীপ (১৯৮৯) অন্তর্ভুক্ত।
ভূবন চন্দ | |
---|---|
জন্ম | ভূবন চন্দ জুন, ১৯৪৯ কুসলেচৌর, কাঠমান্ডু, নেপাল |
জাতীয়তা | নেপালি |
পেশা | অভিনেত্রী, প্রযোজক |
কর্মজীবন | ১৯৬৪ – বর্তমান |
চন্দ জাতীয় নাচ’ঘরের অন্যতম প্রধান মুখ, নেপালের আইকনিক জাতীয় থিয়েটার। [৫] তিনি চলচ্চিত্র উন্নয়ন বোর্ডের ১৯তম বার্ষিকী উদ্যাপন অনুষ্ঠানে "এক্সট্রার্ডারিনারি সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড (অভিনেত্রী), ২০১৯" পেয়েছেন। [৬]
ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা
তিনি নেপালের কাঠমান্ডুর কুসলেচৌরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ম্যাট্রিক, আইএ এবং কত্থক নৃত্যে স্নাতক ডিপ্লোমা করেছেন।[স্পষ্টকরণ প্রয়োজন] তিনি মরহুম পদ্ম বাহাদুর থাপার নাতনী এবং গুজেশ্বরী থাপা ও মরহুম ভৈরব বাহাদুর থাপার কন্যা। ১৯৭৬ সালে তিনি হরিশ চন্দের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। [১]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ ক খ "Nepal Who's who"। Research Centre for Communication and Development। জুলাই ১, ১৯৯৭ – Google Books-এর মাধ্যমে।
- ↑ "History of Cinema in Nepal | Film Development Board"। www.film.gov.np। ১৮ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "प्रथम नायिका भुवन चन्द 'साइनो' लिएर फर्किँदै"। प्रथम नायिका भुवन चन्द 'साइनो' लिएर फर्किँदै।
- ↑ नागरिक। "'साइनो' गाँस्दै भुवन चन्द"। Nagarik News।
- ↑ "Rastriya Nachghar and its discontents"। kathmandupost.ekantipur.com। ২০১৯-০৭-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-৩০।
- ↑ "भुवन र शिवलाई 'विशिष्ट योगदान सम्मान'"। www.filmykhabar.com।
বহিঃসংযোগ সম্পাদনা
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ভুবন চন্দ (ইংরেজি)