ভুবন শান্তি ১০০ ফুট সিংহ শয্যা গৌতম বুদ্ধ মূর্তি
ভুবন শান্তি ১০০ ফুট সিংহ শয্যা গৌতম বুদ্ধ মূর্তি বাংলাদেশের কক্সবাজারের রামুতে আবস্থিত এশিয়ার সর্বৃহৎ বুদ্ধ মূর্তি। ২০০৬ সালে ব্যক্তিগত উদ্যোগে সোনালি রঙের ১০০ ফুট (৩০ মি) দৈর্ঘ্যর এবং ৬০ ফুট (১৮ মি) উচ্চতার মূর্তিটির নির্মাণকাজ শুরু করেন শ্রীমৎ করুণাশ্রীভিক্ষু।[১] ২০০৯ সালে এর নির্মাণকাজ শেষ হয়।[২] পূর্বে ২০০২ সালে প্রায় দুই একর জায়গায় বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র বৌদ্ধবিহারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।[২] মিয়ানমারের কারিগর থোয়াইংছি রাখাইন বৌদ্ধমূর্তিটি তৈরি করেন।[৩] মূর্তিটি মির্মাণে প্রায় কোটি টাকা ব্যয় হয়। প্রতিবছর শ্রীলঙ্কা, বার্মা, চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, নেপাল, ভুটান, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়াসহ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী দেশ থেকে মোকজন এটি দর্শনে এখানে আসেন।[৩]
স্থানাঙ্ক | ২১°২৬′৫২″ উত্তর ৯২°০৫′৩৪″ পূর্ব / ২১.৪৪৭৮৬৪২° উত্তর ৯২.০৯২৭৬৭৪° পূর্ব |
---|---|
অবস্থান | বড়ুয়া পাড়া, উত্তর মিঠাছড়ি, রামু, কক্সবাজার |
দৈর্ঘ্য | ১০০ ফুট (৩০ মি) |
উচ্চতা | ৬০ ফুট (১৮ মি) |
শুরুর তারিখ | ২০০৬ |
সম্পূর্ণতা তারিখ | ২০০৯ |
নিবেদিত | গৌতম বুদ্ধ |
আবস্থান
সম্পাদনামূর্তিটি রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের উত্তর মিঠাছড়ি বড়ুয়া পাড়ায় বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র বৌদ্ধবিহারের অভ্যন্তরে আবস্থিত।
চিত্রশালা
সম্পাদনা-
২০২৩ সালে
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "রামুতে ১০০ ফুট সিংহ শয্যা বুদ্ধ মূর্তি পরিদর্শন করলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত"। ukhiyanews। ৩ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ ক খ গুপ্ত, সুমন্ত (১৫ জানুয়ারি ২০১৯)। "রামু বৌদ্ধবিহারে"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ ক খ "সিংহ শয্যার গৌতম বৌদ্ধের সোনারাঙা মূর্তি"। padmatimes24। ১৮ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০২৩।