ভারতীয় জনসংঘ
ভারতের রাজনৈতিক দল
ভারতীয় জনসঙ্ঘ ভারতের একটি বিশেষ হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক সংগঠন যার অস্তিত্বকাল ১৯৫১ থেকে ১৯৯০ সাল এবং পরবর্তীকালে এই সংগঠনটিই ভারতীয় জনতা পার্টি নামক ভারতের একটি অন্যতম রাজনৈতিক দলে রূপান্তরিত হয়।
অখিল ভারতীয় জনসংঘ | |
---|---|
প্রতিষ্ঠাতা | শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় |
প্রতিষ্ঠা | ২১ অক্টোবর ১৯৫১ |
ভাঙ্গন | ১৯৭৭ |
বিভক্তি | অখিল ভারতীয় হিন্দু মহাসভা |
একীভূত হয়েছে | জনতা পার্টি (১৯৭৭–১৯৮০) |
পরবর্তী | ভারতীয় জনতা পার্টি (১৯৮০–বর্তমান) |
ভাবাদর্শ | হিন্দু জাতীয়তাবাদ[১] হিন্দুত্ব[২] একাত্ম মানববাদ[৩] জাতীয় রক্ষণশীলতাবাদ[৪] অর্থনৈতিক জাতীয়তাবাদ[৫] |
রাজনৈতিক অবস্থান | ডানপন্থী রাজনীতি |
আনুষ্ঠানিক রঙ | জাফরান |
নির্বাচনী প্রতীক | |
ভারতের রাজনীতি রাজনৈতিক দল নির্বাচন |
উদ্ভব
সম্পাদনা১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দের ২১ অক্টোবর প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় দিল্লিতে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠা করেন ভারতীয় জনসঙ্ঘ।
লোকসভা নির্বাচনে ধারাবাহিক সাফল্য
সম্পাদনা- ১৯৫২ ৩টি আসনে ৩.১ শতাংশ ভোট,
- ১৯৫৭ ৪টি আসনে ৫.৯ শতাংশ ভোট,
- ১৯৬২ সালে ৬.৪ শতাংশ ভোট এবং ১৪টি আসন
- ১৯৬৭ সালে, ৯.৪ শতাংশ ভোট ৩৫টি আসন পায়।
- ১৯৭১ সালে, ৭.৩৭ শতাংশ ভোট ২২টি আসন পায়।
জনসংঘের সভাপতি
সম্পাদনা- ডঃ শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি (১৯৫২-৫২)
- মৌলি চন্দ্র শর্মা (১৯৫৪)
- প্রেম নাথ ডোগরা (১৯৫৫)
- আচার্য দেবপ্রসাদ ঘোষ (১৯৫৬-৫৯)
- পিতাম্বর দাস (১৯৬০)
- আভাসরালা রামা রাও (১৯৬১)
- আচার্য দেবপ্রসাদ ঘোষ (১৯৬২)
- রঘু বীর (১৯৬৩)
- আচার্য দেবপ্রসাদ ঘোষ (১৯৬৪)
- বছরাজ ব্যাস (১৯৬৫)
- বলরাজ মাধক (১৯৬৬)
- দীনদয়াল উপাধ্যায় (১৯৬৭-৬৮)
- অটল বিহারী বাজপেয়ী (১৯৬৯-৭২)
- লালকৃষ্ণ আদভানি (১৯৭৩-৭৭)
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Graham, Bruce D.। "The Jana Sangh as a Hindu Nationalist Rally"। Hindu Nationalism and Indian Politics। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 94।
- ↑ Thachil, Tariq (২০১৪)। Elite Parties, Poor Voters। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 42।
- ↑ Kochanek, Stanley (২০০৭)। India: Government and Politics in a Developing Nation। Cengage Learning। পৃষ্ঠা 333।
- ↑ Baxter, Craig (১৯৬৯)। The Jana Sangh: a biography of an Indian political party। University of Pennsylvania Press। পৃষ্ঠা 171।
- ↑ Marty, Martin E. (১৯৯৬)। Fundamentalisms and the State। University of Chicago Press। পৃষ্ঠা 418।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |