ভেডার
ভেডার একটি পোলিশ ডেথ মেটাল ব্যান্ড যা ১৯৮৩ সালে অলজতুন শহরে গঠিত হয়। পিয়ত্র উইযারেকের মতে যিনি ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাতা গায়ক ও গিটার বাদক বলেন স্টার ওয়ারস ফ্লিম সিরিজের ডার্থ ভেডারের নাম থেকে এই নাম রাখা হয়েছে।[১] এইচ পি লাভচক্রাফটের গল্পও এই ব্যান্ডের গানের কথার অনুপ্রেরণা। বিলবোর্ড ম্যাগাজিনের মতে ২০০৩ সাল থেকে ভেডার ব্যান্ড ৫০০০০০ কপি অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে সারা বিশ্বে।
ভেডার | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
উদ্ভব | অলজতুন ,পোল্যান্ড |
ধরন | ডেথ মেটাল , থ্রাশ মেটাল |
কার্যকাল | ১৯৮৩-বর্তমান |
লেবেল | ইয়ারাচি রেকর্ডস, ইম্প্যাক্ট রেকর্ডস, হ্যামারহার্ট রেকর্ডস, মেটাল ব্লেড রেকর্ডস, রিগেইন রেকর্ডস, নিউক্লিয়ার ব্ল্যাস্ট রেকর্ডস |
সদস্য | পিয়ত্র উইকযারেক মারেক পাজাক পাওয়েল পল জারসজেউইকজ টমাস রেয়াস রেজেক |
ওয়েবসাইট | www.vader.pl |
ভেডার ব্যান্ডের ১৯৯০ সালে প্রকাশিত তৃতীয় ডেমো মরবিড রিচ আন্তর্জাতিকভাবে তাদের পরিচিত করে তোলেযা ১০০০০ কপি বিক্রি হয়। এই সাফল্য তাদের ইয়ারাচি রেকর্ডসের সাথে চুক্তিবদ্ধ হতে সাহায্য করে। ১৯৯৩ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম দ্যা আল্টিমেট ইনক্যান্টেশনে এই ডেমোর গান গুলো যুক্ত হয়।
যোগাযোগের বিচ্ছিন্নতার কারণে ইয়ারাচি রেকর্ডসের সাথে তাদের চুক্তি শেষ হয়ে যায় সোথিস অ্যালবাম ও দ্যা ডার্কনেস এইজঃ লাইভ’৯৩ প্রকাশের মাধ্যমে। ১৯৯৫ সালে তারা ইম্প্যাক্ট রেকর্ডসের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। ১৯৯৮ সালের অক্টোবরে তারা পোল্যান্ডে স্লেয়ার ব্যান্ডের একটি কনসার্ট ওপেন করে। ১৯৯৮ সালের শেষের দিকে তারা মেটাল ব্লেড রেকর্ডসের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয় তাদের ৬ষ্ঠ অ্যালবাম লিটানি প্রকাশের জন্য। ১৯৯৯ সালের মার্চ মাসে তারা তাদের প্রথম আমেরিকা সফরে আসে। ১৯৯৯ সালে তারা আরেকটি ইউরোপীয়ান ট্যুরে বের হয় যা শেষ হয় থ্রাশ মেটাল ব্যান্ড টেস্টামেন্টের সাথে কনসার্টের মাধ্যমে। ২০০৪ সালে তারা ছোড়জোওতে সাইলসিয়ান স্টেডিয়ামে মেটালকা ব্যান্ডের কনসার্ট ওপেন করে ৫০০০০ লোকের সামনে।[২] ২০০৯ সালের আগস্ট মাসে তাদের নিক্রোপোলিশ অ্যালবাম বের হয় নিউক্লিয়ার ব্ল্যাস্ট রেকর্ডসের মাধ্যমে। আমেরিকান রক ব্যান্ড ঈগলস অব ডেথ মেটাল ব্যান্ড তাদের নাম রেখেছে ভেডার ব্যান্ডের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয়ে।
বর্তমান সদস্য
সম্পাদনা- পিয়ত্র উইকযারেক
- মারেক পাজাক
- পাওয়েল পল জারসজেউইকজ
- টমাস রেয়াস রেজেক
ডিস্কোগ্রাফি
সম্পাদনা- দ্যা আল্টিমেট ইনক্যান্টেশন (১৯৯৩)
- ডি প্রফান্ডিস (১৯৯৫)
- ব্ল্যাক টু দ্যা ব্ল্যাইন্ড (১৯৯৭)
- লিটানি (২০০০)
- রিভেলেশন্স(২০০২)
- দ্যা বিস্ট(২০০৪)
- ইম্প্রেসন্স ইন ব্ল্যাড(২০০৬)
- নেক্রোপলিশ (২০০৯)
- রিটার্ন টু দ্যা মরবিড রিচ (২০১১)
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ মে ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০০৬।
- ↑ http://www.spirit-of-metal.com/biographie-groupe-Vader-id_bio-776-l-en.html