ভরতপুর মহানগর
ভরতপুর (/bəˈrɑːtpər/, নেপালি: भरतपुर, উচ্চারণ [ˈbʱʌɾʌt̪pur] () )নেপালের একটি মহানগর এবং বাগমতী প্রদেশ অবস্থিত চিতবন জেলার একটি বৃহত্তম শহর। নেপালের কেন্দ্রীয় অংশে অবস্থিত, ভরতপুর দেশের চতুর্থ বৃহত্তম শহর এবং চিতবন জেলার সদর দফতর। এটি নেপালের দ্রুত উন্নয়নমুখী শহরগুলির মধ্যে একটি। নারায়ণী নদীর তীরে অবস্থিত এই শহরটি চিতবন সহ মধ্য নেপালের বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এই মহানগ অন্তর্ভুক্ত নারায়ণগড় শহরে বড় বড় বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং বড় বড় হোটেলগুলো রয়েছে৷ ভরতপুরে মোট ২৯ টি ওয়ার্ড রয়েছে। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে এই শহরের মোট জনসংখ্যা ২,৮০,৫০২ আছে এবং এটি ৪৩২.৯৫ বর্গকিলোমিটারে বিস্তৃত। এই মহানগরে সাক্ষরতার হার ৯৮.৫৪ শতাংশ। এখানে নারীদের সাক্ষরতার হার ৯৮.৮৪% এবং পুরুষদের সাক্ষরতার হার ৯৯.১৪%।[২]
ভরতপুর মহানগর | |
---|---|
স্থানাঙ্ক: ২৭°৪১′ উত্তর ৮৪°২৬′ পূর্ব / ২৭.৬৮৩° উত্তর ৮৪.৪৩৩° পূর্ব | |
দেশ | নেপাল |
প্রদেশ | বাগমতী প্রদেশ |
জেলা | চিতবন জেলা |
সরকার | |
• নগর প্রমুখ (মেয়র) | রেণু দাহাল (নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী- কেন্দ্র) |
• উপপ্রমুখ | চিত্রসেন অধিকারী (নেপালি কাংগ্রেস) |
• প্রধান জেলা অধিকারি | নারায়ণ প্রসাদ ভট্টরাঈ[১] |
আয়তন | |
• মোট | ৪৩৩ বর্গকিমি (১৬৭ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ২০৮ মিটার (৬৮২ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১)আদমশুমারি | |
• মোট | ২,৮০,৫০২ |
• জনঘনত্ব | ৬৫০/বর্গকিমি (১,৭০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | নেপালের মানক সময় (ইউটিসি+৫:৪৫) |
ডাক | ৪৪২০০, ৪৪২০৭ |
এলাকা কোড | ০৫৬ |
ওয়েবসাইট | www |
প্রতি পাঁচ বছরে প্রতিনিধি সভার নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ভরতপুর মহানগরের চিতবন নির্বাচনী অঞ্চল ২ (ক), (খ) এবং নির্বাচনী অঞ্চল ৩ (ক), (খ) বিভক্ত করা হয়েছে।[৩][৪]
২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি ২৮ এর দিন নেপাল সরকারের সিদ্ধান্তে ভরতপুরকে একটি মহানগরীতে উন্নীত করা হলে প্রাক্তন ভারতপুর পৌরসভা, নারায়ণী পৌরসভা, চিত্রবন পৌরসভা এবং কবিলাস গ্রাম উন্নয়ন কমিটি এতে একীভূত হয়েছিল।[৫][৬]
২০১৭ সালে আগস্ট ৫ এর দিন নির্বাচনের ফলাফল অনুসারে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির রেণু দাহাল এবং নেপালি কংগ্রেসের পার্বতী শাহ যথাক্রমে মেয়র ও উপ মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছিলেন।[৭]
ভরতপুর ১৬ ওয়ার্ডে অবস্থিতি কৃষি ও বন বিশ্ববিদ্যালয় ধুর্মুস সুন্তলী ফাউন্ডেশনকে সমর্থন করে গৌতম বুদ্ধ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামটি রামপুরের ২০ একর এবং ৮ টি ব্লক এলাকায় স্টেডিয়ামটির নির্মাণ কাজ চলছে৷ [৮]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
সম্পাদনা- পুষ্পকমল দাহাল - নেপালি রাজনীতিবিদ এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
- সৃষ্টী শ্রেষ্ঠ - মিস নেপাল ২০১২ এবং নেপালি অভিনেত্রী
- সন্দীপ লামিছানে - আন্তর্জাতিক নেপালি ক্রিকেটার
- কমল বাহাদুর অধিকারী - আন্তর্জাতিক ভারোত্তলক
- রেণু দাহাল - নেপালি রাজনীতিবিদ এবং প্রথম মহিলা মেয়র
- মরিষ্কা পোখরেল - নেপালি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- নীলকণ্ঠ উপ্রেতী - প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "कर्मचारी विवरण" (नेपाली ভাষায়)। जिल्ला प्रशासन कार्यालय, चितवन। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "भरतपुर साक्षर नगर घोषणा"। चितवन पोस्ट (নেপালি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "चितवनको निर्वाचन क्षेत्र निर्धारण, प्रदेशको क्षेत्र निर्धारण प्रति नेकपा एमालेको असहमति"। सौराहा अनलाइन (নেপালি ভাষায়)। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৮।
- ↑ "चितवनको कुन ठाउँ कुन निर्वाचन क्षेत्रमा, मतदाता कति ?"। सिनर्जी एफएम (নেপালি ভাষায়)। सिनर्जी एफएम। ২০১৭-১২-০৭। ২০২১-০১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৮।
- ↑ "स्थानीय निकायहरू - भरतपुर महानगरपालिका" (নেপালি ভাষায়)। ২০২১-০৪-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৩।
- ↑ "यस्ता छन् नेपालका चार महानगरपालिका, कुन महानगरको विशेषता के?"। थाहा खबर (নেপালি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৭।
- ↑ "भरतपुर महानगरको मेयरमा प्रचण्ड पुत्री रेणु दाहाल विजयी"। अन्नपूर्ण पोस्ट (নেপালি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৯।
- ↑ परेश सापकोटा। "चितवनमा रङ्गशाला बनाउने धुर्मुस सुन्तली फाउन्डेसनको घोषणा"। রেডিও নেপাল। ২০১৯-০২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-৩০।