স্বাগতম!

প্রিয় SuMiT, উইকিপিডিয়াতে আপনাকে স্বাগতম জানাচ্ছি। আশা করছি এ জায়গাটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। এখানে কিছু পৃষ্ঠা আছে যা আপনাকে উইকিপিডিয়া ব্যবহার এবং সমৃদ্ধ করার কাজে সাহায্য করবেঃ

কাজে নেমে পড়বার সহজ উপায় হল নীচের যেকোন পদ্ধতি অনুসরণ করা-

  • আমাদের সম্প্রদায়ের অন্যতম বর্তমান লক্ষ্য হল আবশ্যকীয় নিবন্ধ-গুলোকে সৃষ্টি ও পূর্ণতা দান করা। তালিকাটি থেকে পছন্দের যেকোন একটি নিবন্ধ কাজের জন্য বেছে নিন।
  • Alt-x চাপুন, বা অজানা যেকোনো পৃষ্ঠা লিঙ্কে ক্লিক করুন। যেকোন একটি নিবন্ধ আসবে, আপনি সেটাকে প্রসারণ বা পরিমার্জন করতে পারেন।
  • অসম্পূর্ণ নিবন্ধের তালিকা দেখুন, ও সেখান থেকে কোন নিবন্ধকে পরিবর্ধনের জন্য বেছে নিন।
  • নিবন্ধ পরিবর্ধনের জন্য তথ্যের প্রয়োজন হলে উইকিপিডিয়ার ইংরেজি সংস্করণের সহায়তা নিতে পারেন, এজন্য বাংলা নিবন্ধটির বাঁয়ে "অন্যান্য ভাষা"-র তালিকা থেকে English-এ ক্লিক করতে হবে।
  • নতুন নিবন্ধ শুরু করতে হলে এই পাতায় গিয়ে ফর্মে নিবন্ধের নামটি লিখুন।

আশা করি আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের একজন হয়ে সম্পাদনা করে আনন্দ পাবেন! দয়া করে আলাপের পাতায় বার্তা লেখার পর চারটি টিল্ডা(~~~~) চিহ্ন দিয়ে আপনার স্বাক্ষর করুন; এটি স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপনার নাম এবং তারিখ তৈরি করবে। যদি আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হয় তা হলে আমার আলাপের পাতায় প্রশ্ন করুন, অথবা আপনার আলাপের পাতায় {{সাহায্য করুন}} লিখুন এবং সাহায্যকারী কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার প্রশ্নের উত্তর দিবে। আবারও স্বাগতম! 



--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ১৫:০১, ১৬ জানুয়ারি ২০০৭ (UTC)

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা

সুমিত, আপনার সম্পাদনায় সমস্যা বা আপত্তি আমার নাই, কিন্তু যেহেতু বিষয়টি স্পর্শকাতর, সেহেতু অবশ্যই তথ্যসূত্র প্রদান করতে হবে। আপনার যোগ করা প্যারাগ্রাফটিতে কোনো তথ্যসূত্র দেখতে পাচ্ছিনা। দয়া করে প্রতিটি তথ্যের জন্য তথ্যসূত্র প্রদান করুন। দয়া করে কোনো ওয়েবসাইট হতে সূত্র দিবেন না, কেননা ইন্টারনেটে যে কেউ ওয়েবসাইট খুলতে পারে। নির্ভরযোগ্য সূত্র হতে পারে বই বা একাডেমিক গবেষণাপত্র। ধন্যবাদ। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৭:৩৫, ৪ এপ্রিল ২০০৭ (UTC)


ব্যাপারটা স্পর্শকাতর। আপনার পরিবর্তন আমার আগের লেখা থেকে ভাল। ধন্যবাদ। কিন্তু আমার কিছু ব্যাপারে প্রশ্ন আছে... ...

১) আপনি উল্লেখ করলেন ঐ সময় মেজর জিয়াউর রহমানের সাথে ক্যাপ্টেন অলি আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু আমি চ্যানেল আই তৃতীয় মাত্রা-এ কর্ণেল অলির (তৎকালীন ক্যাপ্টেন) কথা শুনেছি। সেখানে কোন এম. এ. হান্নানের কথা ছিল না। এমনকি মির শওকত আলী কথা ও শুনেছি, কিন্তু তিনিও কোন এম. এ. হান্নানের কথা বলেননি। তাছাড়া এম.এ. হান্নানের ব্যাপারে যে সব জায়গায় শুনেছি সেখানে মাইকিং এর কথা আপনার লেখাতেই প্রথম শুনলাম। কারন আগে শুনেছি এম.এ. হান্নানও নাকি রেডিওতে প্রচার করেছিলেন। কর্ণেল অলি ও মির শওকত আলী খুব শক্ত ভাবে হান্নানের ব্যাপারটার বিরোধিতা করেছেন। তাছাড়া সারা দেশের মানুষ এম.এ. হান্নানের ম্যাসেজ শুনে নাই, তা সম্পূর্ণ নিশ্চিত (ever from your writting)।

২) আমি কিছু জায়গায় পড়েছি, বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হবার আগে, চিরকুট দিয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু ম্যাসেজ বলতে আপনি কি বোঝাচ্ছেন?

২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু কি করেছিলেন, তার কন্যা শেখ হাসিনার স্বামী ড. ওয়াজেদ আলির একটি গ্রন্থে বর্ণনা করা আছে। আমি বইটি পড়ি নাই। কিন্তু এই বইয়ের রেফারেন্সে আমি ২৫ মার্চ রাতের কিছু ঘটনা পড়েছি। বইটি পড়ে দেখা যেতে পারে।

আশা করি বাংলাদেশের বর্তমান সরকার খুব শীঘ্রই এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটার সমাধান করবে এবং আমাদের আর কোন সন্দেহ থাকবে না।

ধন্যবাদ। মুনতাসির ১৯:৩০, ৪ এপ্রিল ২০০৭ (UTC)

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা

মুনতাসির ভাই,


মূলত যেভাবেই হোক আমি কোথাও ক্যাপ্টেন অলির সম্পৃক্ততার বিষয়টি নিশ্চিত হতে ব্যর্থ হয়েছি তাই আমি সেই বিষয়টি পরিমর্জন এড়িয়ে গিয়েছি। জেনারেল জিয়া এবং বাকি সেনাবাহিনীর সাথে সম্পৃক্ততরা মূলত ২৬শে মার্চ সন্ধা থেকে তাদের নিজ নিজ অবস্থানে থেকে যুদ্ধ শুরু করে দেয় বলে আমি সাবেক তত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বিচারপতি হাবিবুর রহমানের বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত 'গঙ্গা ঞ্চিষি থেকে বাংলাদেশ' নামক বইটিতে প্রথম পাই এবং বেতার যোগে প্রচার শেথ মুজিবের ঘোষনা পাঠ করার বিষয়টি তে এম এ হান্নানের কথা দখলে ও আমি বিষয়টি নিশ্চিত হতে না পারায় উল্লেখ করিনি তবে মাইকিং যোগে এম এ হান্নান সহ একটি দলের প্রচারের বিষয়টি আমি প্রায় সর্বত্র দেখতে পাওয়ায় বিষয়টি উল্লেখ করেছি। শেথ মুজিবের ই.পি.আর মেসেজটির কথা ১৯৮২ সালে প্রকাশিত একটি বইতে প্রথম পেয়েছি (বইটির নাম এবং বর্ণনা আমি শিগ্রই সংযুক্ত করার চেষ্টা করব)


আমার মনে হয়, কোন প্রকার বিতর্ক বা মন্তব্যে না গিয়ে আমরা যে যেখানেই কোন গ্রহনযোগ্য তথ্য পাই, তাই তথ্যসূত্র সহ উল্লেখ্য করতে পারি। গ্রহণযোগ্য বলতে, আমি বোঝাতে চাচ্ছি যা কোন Universal Truth কে Deny করে না। যেমন, সম্প্রতি একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা বলেছেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে নাকি কোন সেক্টরের কমান্ডারই ছিলেন না। অথচ, আমরা সবাই জানি (দলমত নির্বিশেষে) যে মুক্তিযুদ্ধের জেড ফোর্সের নাম হয়েছে এর কমান্ডার জিয়াউর রহমানের নামের অদ্যাক্ষর দিয়ে। ইতিহাসের একটা ঘটনা নিয়ে অনেক মতবাদ থাকতেই পারে। এমন ব্যাপার, Rare কিছু নয়। আমরা এইভাবে লিখতে পারি,
স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে বিভিন্ন জনের মধ্যে বিতর্ক রয়েছে। তবে নিম্নোক্ত মতবাদ গুলোই গ্রহণযোগ্য হয়েছে। এরপর এক, দুই, তিন, এইভাবে লেখা যায়।
একসময় প্রথম আলোতে খুব সম্ভবত একটি লেখা পড়ে ছিলাম। লেখিকা ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের কন্যা। তিনি লেখেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর, তাজউদ্দিন আহমেদ মুক্তিযোদ্ধাদের এক সমাবেশে বক্তব্য রাখেন। সেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমানও উপস্থিত ছিলেন। সেখানে তাজউদ্দিন আহমেদ সকল সেনা সদস্যদের মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা রাখার জন্য ধন্যবাদ জানান, এবং তিনি ক্রান্তি লগ্নে স্বাধীনতার ঘোষণা দেবার জন্য সেক্টর কমান্ডার জিয়াউর রহমানকে বিশেষ ধন্যবাদ দেন। মুনতাসির ১৩:০২, ৭ এপ্রিল ২০০৭ (UTC)