বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম সম্পাদনা

সম্পাদনা

মোসলমানদের জন্য হারাম ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০১৭

সকল মোসলমা ১৪ ই ফেব্ররুয়ারী থেকে সাবধাণ

sarour kasemy আসছে ১৪ ই ফেব্রুয়ারী। এখন থেকেই গুনছেন কে কোথায় কিভাবে কাটাবে বিশ্ব ভালবাসা নামের বেহায়া দিবসটি। কিন্তু আমরা কি জানি সেই ভেলেন্টাইন্স’ডে বা ভালবাসা দিবসের ইতিহাস কি? কোথায় থেকে এর উৎপত্তি আদৌ কি জানতে পেরেছি? বা জানার চেষ্টা করেছি? এটা ইসলামের পক্ষে না বিপক্ষে, একবারও কি চিন্তা করেছি? না, করিনি, একবার ভেবেও দেখিনি। তাই আসুন জানি, ভালবাসা দিবসের ইতিহাস কি? ভেলেন্টাইন্স’ ডে। এটা খৃস্টপুর্ব চতুর্থ শতকে সুচনা হয় পৌত্তলিক থেকে। গবেষকদের গবেষণা আর মূল ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এ কথা প্রতিয়মান হয় যে, ভালবাসা দিবস মূলত পৌত্তলিক, মূর্তিপূজারীদের সমাজে প্রচলিত ছিল বিভিন্নভাবে। পৌত্তলিকরা বিভিন্ন দেবতাকে পুজা করত। তারা পশু-পাখির জন্যে একটি দেবতা কে কল্পনা করতো। জমি উর্বরতার জন্যে আরেকটি বিশ্বাস করতো। তার নাম হচ্ছে “লুপার কালিয়া”। এইদেবতার সম্মানে তারা যুবক যুবতীর মধ্যে লটারী দিত। যে যুবকের সাথে যুবতীর নাম উঠতো। এই যুবতীকে আগামী বছর এ দিন আসা পর্যন্ত ঐ যুবক ভোগ করতো। এই অনুষ্ঠানটি তারা পালনকরতো ১৪ ই ফেব্রুয়ারী। পৌত্তলিকদের পর খৃষ্টধর্ম আবির্ভূত হল, তারা আহলে কিতাব, তাই পৌত্তলিকদের এ জাতীয় কুসংস্কারকে আসমানী ধর্ম হিসেবে সমর্থন করতে পারে নাই। তাই খৃষ্টানরা তারিখ ঠিক রেখে কিছু পরিবর্তন করলো। পৌত্তলিকরা করতো দেবতার পূজা তারা করতে লাগল পাদ্রীর পূজা।তাদের পদ্বতিটা ছিল ভিন্ন। যেমন তারা বালক ও পাদ্রীর মধ্যে লটারী দিত, যে পাদ্রীর সাথে বালকের নাম উঠতো ঐ বালক এক বছর পাদ্রীর ছোহবতে থাকতো। এর ফলে বালকের চরিত্র ভাল হয় বলে বিশ্বাস ছিল। তারা ৪৯৬ খৃষ্টাব্দে সে দিবসটির নাম করন করে ভেলেন্টাইন্স’ডে বা ভালবাসা দিবস বলে। মূল ইতিহাস কি? এ ব্যাপারে অনেক মতামত ও ঘটনা পাওয়া যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত ইতিহাসটি হচ্ছে, ঘটনা ১ ধর্মযাজক সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের। ধর্মযাজক সেন্ট ভ্যালেন্টাইন ছিলেন Sarourk (আলাপ) ০৩:৩৮, ২৫ আগস্ট ২০১৭ (ইউটিসি)উত্তর দিন