বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম সম্পাদনা

হিন্দুধর্মের সার সংক্ষেপ । সম্পাদনা

ধারনা করা হয় আজ থেকে প্রায় ১৫০০০ হাজার বছর পূর্বে যখন মানুষের সৃস্টি হয় তখন থেকই মানুষের চেস্টা ছিল কিভাবে মানুষ উন্নত থেকে উন্নতির চরম শেখরে পৌছাতে পারে এবং ঐ সময় থেকেই একদল ভাবুক লোক ধ্যানের মাধ্যমে তাদের সুপ্ত চেতনাকে জাগানোর চেষ্টা করে গেছেন যেটা আবহমান কাল ধরে বিধ্যমান, সেই সময় ভাবুক মানুষ গুলো উপযুক্ত environment হিসেবে এই আর্যাবর্তে (ভারতীয় উপমহাদেশকে) প্রবেশ করেন যা হিমালয়ের পাদদেশ দিয়ে নদী প্রবামান ছিল এবং আছে, যেটা থাকবে। সেই অমৃতময় হিন্দু ধর্ম যা সনাতন নামে পরিচিত। মহান মুনি বর্গ একজন সৃস্টিকর্তাকে দীর্ঘদিন ধ্যন করে, সেই মহান সৃস্টিকর্তাকে ওমকার রুপে ডাকা হয়, যেখানে যুগে যুগে অবতীর্ণ সকল মহান সনাতনী ব্যক্তিবর্গ অমৃতের সন্তানরা এই ওমকার রুপী সৃস্টিকতারই ধ্যন করেন । এই ওমকার রুপী ব্রহ্ম এর ধ্যনের মাধ্যমে সনাতনী পরম পবিত্র গ্রন্থ বেদ, উপনিষদ, এবং পরম পবিত্র বানী শ্রীকৃষ্ণও ওমকার রুপী পরমবহ্মের ধ্যন করে যা বেদেরই প্রতিচ্ছবি সেই গীতা রচনা হয়, তাই একে উপনিষদের উপনিষদ বা পঞ্চম বেদও বলা হয়।সেই মহান ঋষী বৃন্দই হলেন সনাতন ধ র্মের স্থপতি আর তাদের নাম হল বশিষ্ঠ মুনি, ব্যাসদেব, বিশ্মমিএ মুনি, জাগ্যব্লল্ক, শান্ডিল্য, ভরদাজ, বাল্মীকি, মৈএী , গার্গী , যা দেরকে আমাদের সনাতনী সকলের প্রতিনিয়ত শ্রদবাভরে স্মরন করা উচিৎ । তাই আমাদের মহান মুনি ঋষীরা বললেন ৮৪ লক্ষ প্রানী ব্যতীতও যদি কিছু থেকে থাকে সবকিছুতেই ওমকার রুপী ব্রহ্ম বিদ্যমান তাই তাকে আমরা প্রনাম করি তাই বলে সর্বং ক্ষলীদং ব্রহ্ম। আজ পরম পবিত্র ধ্যান বা meditation সর্বজন সীকৃত এবং পরিচিত যাহাকে ধারন করে মহাশক্তির অধীকারী এবং সত্যকে জানতে পারি। RAGHU NATH KARMAKER (আলাপ) ১০:০৫, ২৮ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন