বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম সম্পাদনা

--অভ্যর্থনা কমিটি বট (আলাপ) ০৫:৪০, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

গ্রামীণ রাজনীতি সম্পাদনা

রাজনীতি আসলে চর্চা এবং শিক্ষার বিষয়।যেখানে মানুষ তার অর্জিত জ্ঞান এবং বুদ্ধি ও বিবেক দ্বারা রাজনীতি করবেন।সত্যিকার অর্থে চেয়ারম্যান, মেম্বাররাই যে শুধু রাজনীতি করে এমন না।যেকেউ রাজনীতি করতে পারেন,তার আদর্শ বাস্তবায়ন করতে পারেন।তবে তার জন্য জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার বিকল্প নেই।শহরের রাজনীতিতে শিক্ষার হার থাকলেও গ্রামীণ জীবনে রাজনীতিতে প্রবেশে শিক্ষাকে খুব বেশি মূল্যায়ন করা হয় না।শিক্ষা,জ্ঞান,প্রগতি শুধুমাত্র ভোটের ময়দানে আলোচিত হয়,প্রতিনিধিগণ নির্বাচিত হওয়ার পর তাদের সকল আশ্বাস ভুলে গিয়ে আত্মস্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত হতে দেখা যায়।গ্রামীণ সমাজে শিক্ষার হার কম থাকায় রাজনীতিবিদরা সাধারণ জনগণকে যা বোঝানো হয় তারা তাই বোঝে,ফলে তারা তাদের অধিকার সম্পর্কে জানতে এবং বুঝতে পারেন না,ফলে রাজনৈতিক নেতাদের পুতুল হয়ে থাকেন গ্রামীণ মানুষেরা।এছাড়া জবাবদিহিতার অভাবে নেতৃত্বে থাকা লোকজন নিজেদের ইচ্ছেমতো কর্যক্রম করে থাকেন।ফলাফল সরূপ রাজনৈতিক সম্পর্কে জনগণের মধ্যে বিশাল ফারাক সৃষ্টি হয়।এমনকি সঠিল জ্ঞান না থাকার কারণে, তাদের প্রায়সই মারামারি, বিশৃঙ্খলার অতিবাহিত করতে হয়।

এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য নেতৃত্ব স্থানীয় লোক থেকে সমাজের প্রান্তিক মানুষকে শিক্ষার আওতায় আনতে হবে।নাগরিক অধিকার এবং কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করতে হবে।জনপ্রতিনিধিদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।এমত অবস্থায় গ্রামীণ সমাজে রাজনীতিকে প্রাণচঞ্চল করার জন্য সকলের প্রয়োজন শিক্ষা।তবেই গ্রামীণ রাজনীতির আদর্শ চর্চা সম্ভব। Mahmudul1030 (আলাপ) ১৮:১৪, ২১ মার্চ ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

গ্রামীণ রাজনীতি Mahmudul1030 (আলাপ) ১৮:১৮, ২১ মার্চ ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন