ত্রিপুরার কবি কুশল রায়, তিনি ভারতবর্ষের উওর পূর্বাঞ্চলের এক পাহাড়ি রাজ্য ত্রিপুরার গোমতি জেলার অমরপুর নামক মহকুমায় এক বিশিষ্ট রায় পরিবারে ২০০২ সালের ১৮ ই জুন জন্মগ্রহণ করেন ৷ উনার বাবা কেশব রঞ্জন রায় ছিলেন সেখানকার একটি স্কুলের একজন নামকরা প্রধান শিক্ষক ৷ এক ডাকেই উঁনাকে সেখানে সকলে চিনতো ৷ আর কুশলের মা শ্রীমতি রত্না রানী পাল রায় হলেন একজন গৃহিনী ও অত্যন্ত সহৃদয় এবং সহজ সরল মানুষ ৷ উনার একজন দিদিও আছে যার নাম ছন্দিতা রায়, যে উনার থেকে ১২ বছরের বড়ো ৷ তার দিদি পড়াশোনায় খুব ভালো ছিল ৷ কুশল রায় ছোট বেলা থেকেই ছবি আঁকতে, অভিনয় করতে, গান এবং লেখালেখি করতে ভালোবাসতেন ৷ তবে ছোট বেলায় তার পড়াশোনা করতে তেমন ভালো লাগতো না, তিনি শিল্প ও সাহিত্য নিয়ে থাকতেই বেশি পছন্দ করতেন ৷ আর তাই তিনি ছোট বেলা থেকেই অনেক কবিতা,গল্প লেখালেখি করে আসছেন ৷ উনার প্রথম লেখা ছাপার অক্ষরে প্রকাশ পায় বিদ্যালয়ের স্কুল ম্যাগাজিন প্রত্যাশায় ৷ তখন তিনি চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ছিলেন, আর তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১০ বছর ৷ যদিও এই লেখাটি তে বলতে গেলে উনার মা'ই সম্পূর্ন ভাবে সহযোগিতা করে শ্রুতি মধুর করে তুলে ছিলেন ৷ তবে উনার মনের প্রতিভা কে ছোট বেলা থেকেই তুলে ধরতে উনার মা উনাকে সম্পূর্ন ভাবে উৎসাহিত করে আসছেন ৷ এভাবে অনেক ছোট বেলার থেকেই কুশল রায় লেখালেখি করে আসছেন এবং তার লেখা,নানান জায়গায় প্রকাশিত হয়ে আসছে ৷ তবে এই জীবনে উনাকে অনেক ছোট বড় ধাক্কা সামলাতে হয়েছে ছোট বেলা থেকেই ৷ যখন তার বয়স মাত্র নয় বছর তখন তার বাবা হঠাৎই অসুস্থ হয়ে মারা গেলেন ৷ এদিকে এমন সময় উনার মা'ও গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন, তখন উনার বোনেরও বিয়ে হয়ে গিয়েছে ৷ এমতাবস্থায় তার জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় অনেক ঝড় ঝাপটার মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত হয় ৷ তবে পরে উনার বড় মা অর্থাৎ মা মঙ্গলচণ্ডীর আশীর্বাদে সব পরিস্থিতি ঠিক হয় ৷ উনার মা সুস্থ হয়ে উঠেন এবং তারা এক নতুন ভাবে তাদের জীবন যাপন করতে লাগলেন ৷ বর্তমানে তিনি অমরপুরের নামকরা স্কুল অমরপুরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত দক্ষিণ অমরপুর টাউন উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘ ১২ বছরের স্কুল জীবনের ইতি টানতে চলেছেন ৷ উনি ২০২১ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ৷ যদিও করোনার কারণে এখন সব রকম পরীক্ষা বন্ধ আছে ৷ উনার বর্তমান বয়স ১৯ বছর ৷ আর বর্তমানে তিনি মায়ের আর্শীবাদে কলাক্ষেত্র সামাজিক সংস্থার সম্পাদনা করছেন ৷ আমরা আশা করি উনার সাহিত্য জীবন যেন আরও সুন্দর হয়ে উঠে এবং আমাদের সবার কাছে আনন্দের হয়ে উঠে তার খুরধার লেখনি ||

কুশল রায় সম্পাদনা

ত্রিপুরার কবি কুশল রায়, তিনি ভারতবর্ষের উওর পূর্বাঞ্চলের এক পাহাড়ি রাজ্য ত্রিপুরার গোমতি জেলার অমরপুর নামক মহকুমায় এক বিশিষ্ট রায় পরিবারে ২০০২ সালের ১৮ ই জুন জন্মগ্রহণ করেন ৷ উনার বাবা কেশব রঞ্জন রায় ছিলেন সেখানকার একটি স্কুলের একজন নামকরা প্রধান শিক্ষক ৷ এক ডাকেই উঁনাকে সেখানে সকলে চিনতো ৷ আর কুশলের মা শ্রীমতি রত্না রানী পাল রায় হলেন একজন গৃহিনী ও অত্যন্ত সহৃদয় এবং সহজ সরল মানুষ ৷ উনার একজন দিদিও আছে যার নাম ছন্দিতা রায়, যে উনার থেকে ১২ বছরের বড়ো ৷ তার দিদি পড়াশোনায় খুব ভালো ছিল ৷ কুশল রায় ছোট বেলা থেকেই ছবি আঁকতে, অভিনয় করতে, গান এবং লেখালেখি করতে ভালোবাসতেন ৷ তবে ছোট বেলায় তার পড়াশোনা করতে তেমন ভালো লাগতো না, তিনি শিল্প ও সাহিত্য নিয়ে থাকতেই বেশি পছন্দ করতেন ৷ আর তাই তিনি ছোট বেলা থেকেই অনেক কবিতা,গল্প লেখালেখি করে আসছেন ৷ উনার প্রথম লেখা ছাপার অক্ষরে প্রকাশ পায় বিদ্যালয়ের স্কুল ম্যাগাজিন প্রত্যাশায় ৷ তখন তিনি চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ছিলেন, আর তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১০ বছর ৷ যদিও এই লেখাটি তে বলতে গেলে উনার মা'ই সম্পূর্ন ভাবে সহযোগিতা করে শ্রুতি মধুর করে তুলে ছিলেন ৷ তবে উনার মনের প্রতিভা কে ছোট বেলা থেকেই তুলে ধরতে উনার মা উনাকে সম্পূর্ন ভাবে উৎসাহিত করে আসছেন ৷ এভাবে অনেক ছোট বেলার থেকেই কুশল রায় লেখালেখি করে আসছেন এবং তার লেখা,নানান জায়গায় প্রকাশিত হয়ে আসছে ৷ তবে এই জীবনে উনাকে অনেক ছোট বড় ধাক্কা সামলাতে হয়েছে ছোট বেলা থেকেই ৷ যখন তার বয়স মাত্র নয় বছর তখন তার বাবা হঠাৎই অসুস্থ হয়ে মারা গেলেন ৷ এদিকে এমন সময় উনার মা'ও গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন, তখন উনার বোনেরও বিয়ে হয়ে গিয়েছে ৷ এমতাবস্থায় তার জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় অনেক ঝড় ঝাপটার মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত হয় ৷ তবে পরে উনার বড় মা অর্থাৎ মা মঙ্গলচণ্ডীর আশীর্বাদে সব পরিস্থিতি ঠিক হয় ৷ উনার মা সুস্থ হয়ে উঠেন এবং তারা এক নতুন ভাবে তাদের জীবন যাপন করতে লাগলেন ৷ বর্তমানে তিনি অমরপুরের নামকরা স্কুল অমরপুরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত দক্ষিণ অমরপুর টাউন উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘ ১২ বছরের স্কুল জীবনের ইতি টানতে চলেছেন ৷ উনি ২০২১ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ৷ যদিও করোনার কারণে এখন সব রকম পরীক্ষা বন্ধ আছে ৷ উনার বর্তমান বয়স ১৯ বছর ৷ আর বর্তমানে তিনি মায়ের আর্শীবাদে কলাক্ষেত্র সামাজিক সংস্থার সম্পাদনা করছেন ৷ আমরা আশা করি উনার সাহিত্য জীবন যেন আরও সুন্দর হয়ে উঠে এবং আমাদের সবার কাছে আনন্দের হয়ে উঠে তার খুরধার লেখনি || KL.Roy24 (আলাপ) ০৪:৩১, ৩১ আগস্ট ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন