বাংলা উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগতম সম্পাদনা

এম এল এম ব্যাবসা পাপ নিবন্ধের দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনা সম্পাদনা

 

এটি যদি উইকিপিডিয়াতে আপনার তৈরি করা প্রথম নিবন্ধ হয়ে থাকে, তবে আপনি উইকিপিডিয়াতে প্রথম নিবন্ধের দিক-নির্দেশনা অবশ্যই পাঠ করে নিন।

আমরা আপনাকে নিবন্ধ উইজার্ড ব্যবহার করে নিবন্ধ তৈরি করতে উৎসাহিত করছি।

উইকিপিডিয়া থেকে দ্রুত অপসারণের জন্য এম এল এম ব্যাবসা পাপ নামক পাতাটিতে একটি ট্যাগ লাগানো হয়েছে। এটি দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনার স১২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী করা হয়েছে, কারণ পাতাটি উইকিপিডিয়ার কপিরাইট নীতিমালা লঙ্ঘন করেছে। এই পাতাটি সম্ভবত blog.bdnews24.com/UZZAL/21961 থেকে সরাসরি অনুলিপিকৃত। আইনগত কারণে, আমরা কপিরাইটকৃত কোন লেখা, ছবি অন্য কোন ওয়েবসাইট বা ছাপাকৃত সংস্করণ থেকে গ্রহণ করতে পারি না। এ জন্য, যদি না দ্রুত সংশোধন করা হয়; তবে এম এল এম ব্যাবসা পাপ নিবন্ধ/চিত্রটি সম্ভবত অপসারণ করা হবে। আপনি বহিঃস্ত কোন ওয়েবসাইটকে তথ্যের উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু সংশ্লিষ্ট লেখা হতে হবে আপনার নিজের ভাষায়; কোনভাবেই উৎস ওয়েবসাইটের লেখার কোন অংশ সরাসরি কপি করা যাবে না। উইকিপিডিয়া কপিরাইট লঙ্ঘনকে মারাত্বকভাবে গ্রহণ করে ও বারংবার কপিরাইট লঙ্ঘনকারীদের সম্পাদনা থেকে বাধাদান করা হয়

যদি বহিঃস্ত ওয়েবসাইট বা ছবিটি আপনার নিজের মালিকানায় থেকে থাকে ও আপনি অন্যদেরও এটি ব্যবহারের সুযোগ দিতে চান, তাহলে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটের অফিসিয়াল ই-মেইল ঠিকানা থেকে আমাদের info-bn wikimedia.org ঠিকানায় সমস্যা জানিয়ে ইমেইল করুন। আপনি যদি ওয়েবসাইট বা ছবিটির মালিক না হন কিন্তু আপনি কপিরাইট স্বত্তাধীকারীর অনুমতি পেয়ে থাকেন তাহলে প্রক্রিয়ার জন্য এখানে দেখুন। আরও জানার জন্য উইকিপিডিয়ার নীতিমালা ও নির্দেশাবলী দেখুন, অথবা আপনার প্রশ্ন এখানে জিজ্ঞেস করুন।

আপনি যদি মনে করেন যে এই কারণে এই পাতাটি অপসারণ করা উচিত নয়, তবে এই অপসারণে আপত্তি জানাতে নিবন্ধটিতে যেয়ে "দ্রুত অপসারণের আপত্তি করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন" লেখার উপর ক্লিক করুন ও সেখানে কারণ ব্যাখ্যা করুন কেন নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয়। মনে রাখবেন, কোনো নিবন্ধে দ্রুত অপসারণ ট্যাগ করা হলে, কোনো দেরি না করে নিবন্ধটি অপসারণ করা হয় যদি নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণের বিচারাধারার সাথে মিলে যায়। অনুগ্রহপূর্বক আপনার নিজের তৈরি করা নিবন্ধ থেকে এ নোটিশটি সরিয়ে ফেলবেন না, তবে আমরা আপনাকে নিবন্ধটি সম্প্রসারণ করতে উৎসাহিত করছি। আরও মনে রাখবেন যে, নিবন্ধের বিষয় অবশ্যই উল্লেখযোগ্য হতে হবে ও নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্রগুলো যাচাইযোগ্য হওয়া উচিত। —শাকিল হোসেন আলাপ ১৪:২৬, ২ এপ্রিল ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

এম এল এম ব্যাবসা ও বাংলাদেশ সম্পাদনা

করোনা ভাইরাসে বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে বেকারত্বের হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে খন্ডকালীন চাকুরী বা টিউশনি হারিয়ে লাখো শিক্ষার্থী বেকার অবস্থায় দিনযাপন করছে এরই ধারাবাহিকতায় বরিশালে বেকার ছাত্র-ছাত্রীদের টাকা সুকৌশলে হাতিয়ে নিয়ে গড়ে উঠেছে মেমোরা গ্লোবাল লিমিটেড নামে ডেসটিনির আদলে এম এল এম ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে এম এল এম ব্যবসা নিষিদ্ধ হওয়ায় ই-কমার্স ব্যবসার নামে নিবন্ধন নিয়ে এম এল এম এর অনুরুপ ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করছে। বরিশাল সদর উপজেলা প্রতিনিধি ফেসবুক গ্রুপে চাকরির বিজ্ঞাপন দেখে চাকরি প্রার্থী সেজে এই ভয়ানক প্রতারনার বিষয়ে খবর সংগ্রহ করেন। সেখানে সদস্য হতে হলে ৩ হাজার টাকার ডায়টেরি সাপ্লিমেন্ট, প্রসাধনী সামগ্রী কিংবা ইলেকট্রনিক পন্য কিনতে আগ্রহী করা হয়।

এরপর যত বেশি এভাবে প্যাকেজ মানুষের কাছে সেল করা হবে তার উপরে ভবিষ্যতে প্রতি মাসে ৭০০০, ১৪০০০, এবং ২০০০০ টাকা আয়ের লোভনীয় অফার দেয়া হয়। অনুসন্ধানে দেখা যায় সেখানে অর্ধশতাধিক মেয়েদের জড়ো করে ছোট ছোট দলে ভাগ করে এসব পন্য নেয়ার জন্য প্রচারনা করা হচ্ছে। প্রতিনিধি লাইসেন্স দেখতে চাইলে কোম্পানির বিক্রয়কর্মী রায়হান, সাইদ এবং রিফাত শুধুমাত্র ই-কমার্স ট্যাক্স নিবন্ধন এবং হেড অফিসের ট্রেড লাইসেন্স এর কপি দেখানো হয়েছে। ফুড সাপ্লিমেন্ট এবং তাদের উৎপাদিত ইউনানি ঔষধের ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক বোর্ডের লাইসেন্স নেই বা নেই কোন বিএসটিআই এর অনুমোদন যা একটি দণ্ডনীয় অপরাধ।

বরিশাল সিটিতে ব্যবসা করার জন্য তাদের নেই কোন সিটি কর্পোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স এবং তাদের কোম্পানি পরিচালিত হচ্ছে আবাসিক ভবনে কোন সাইনবোর্ড ছাড়া। তাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে সদর রোডের অনেক ডাক্তার তাদের এসব অবৈধ ইউনানী প্রোডাক্ট বিক্রির সাথে জড়িত। তাদের ঠিকানা প্রকাশের বিষয়টিও সন্দেহজনক ফেসবুক থেকে বিজ্ঞাপন দেখে কেউ তাদের জিজ্ঞাসা করলে সবাইকে ঠিকানা প্রদান করেন না আইডি যাচাই করে এসব বিষয়ে অনভিজ্ঞ লোকদের ঠিকানা প্রদান করা হয় এরপর দ্বিতীয় তলা থেকে দেখে ভিতরে আসার অনুমতি দেয়া হয়। কোম্পানিটির ঠিকানা নগরীর সি এন্ড বি রোডের কৃষি ব্যাংকের বিপরীতে তালুকদার কটেজ এর দ্বিতীয় তলায়। খোঁজ নিয়ে জানা যায় এ কোম্পানির প্রতারণার ফাঁদে সরকারি বি এম কলেজ সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রী। বিষয়টি ইতিমধ্যেই পুলিশের গোয়েন্দা শাখা এবং ভোক্তা সংরক্ষণ অধিকার কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে এবং জেলা প্রশাসক মহোদয়কে লিখিত জানানোর প্রক্রিয়া চলছে। Dipon Saha (আলাপ) ০৮:০৯, ৩ এপ্রিল ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

করোনা দূরীকরণ ও বাংলাদেশ সম্পাদনা

করোনা ভাইরাস মহামারীর দ্বিতীয় সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের পক্ষ থেকে ১৮ দফা নির্দেশনা জারী করা হয়েছে। নির্দেশনাগুলো হলঃ

১ঃ সকল ধরনের জনসমাগম (সামাজিক/ রাজনৈতিক/ ধর্মীয়! অন্যান্য) সীমিত করতে হবে। উচ্চ সংক্রমণযুক্ত এলাকায় সকল ধরণের জনসমাগম নিষিদ্ধ করা হলো। বিয়ে/ জন্মদিনসহ যে কোন সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে জনসমাগম নিরুৎসাহিত করতে হবে।

২ঃ মসজিদসহ সকল ধর্মীয় উপাসনালয়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।

৩ঃ পর্যটন/ বিনোদন কেন্দ্র সিনেমা হল/ থিয়েটার হলে জনসমাগম সীমিত করতে হবে এবং সকল ধরনের মেলা আয়োজন নিরুৎসাহিত করতে হবে।

৪ঃ গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে এবং ধারণ ক্ষমতার ৫০ ভাগের অধিক যাত্রী পরিবহন করা যাবে না।

৫ঃ সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাতে আন্তঃজেলা যান চলাচল সীমিত করতে হবে; প্রয়োজনে বন্ধ রাখতে হবে।

৬ঃ বিদেশ হতে আগত যাত্রীদের ১৪ দিন পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক (হোটেলে নিজ খরচে) কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে হবে।

৭ঃ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী খোলা/ উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনপূর্বক ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।

৮ঃ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানসমূহ মাস্ক পরিধানসহ যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।

৯ঃ শপিং মলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েরই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করতে হবে।

১০ঃ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাদ্রাসা, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয়) ও কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।

১১ঃ অপ্রয়োজনীয় ঘোরাফেরা/ আড্ডা বন্ধ করতে হবে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাত ১০ টার পর বাইরে বের হওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

১২ঃ প্রয়োজনে বাইরে গেলে মাক্ক পরিধানসহ সকল ধরণের স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে। মাস্ক পরিধান না করলে কিংবা স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

১৩ঃ করোনায় আক্রান্ত/ করোনার লক্ষণযুক্ত ব্যক্তির আইসোলেশন নিশ্চিত করতে হবে। করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা অন্যান্যদেরও কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে হবে।

১৪ঃ জরুরি সেবায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ছাড়া সকল সরকারি-বেসরকারি অফিস! প্রতিষ্ঠান শিল্প কারখানাসমূহ ৫০ ভাগ জনবল দ্বারা পরিচালনা করতে হবে। গর্ভবতী/ অসুস্থ/ বয়স ৫৫-উর্ধব কর্মকর্তা/ কর্মচারীর বাড়িতে অবস্থান করে কর্মসম্পাদনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

১৫ঃ সভা, সেমিনার, প্রশিক্ষণ, কর্মশালা যথাসম্ভব অনলাইনে আয়োজনের ব্যবস্থা করতে হবে।

১৫ঃ সশরীরে উপস্থিত হতে হয় এমন যে কোন ধরণের গণপরীক্ষার ক্ষেত্রে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।

১৬ঃ হোটেল-রেস্তোরাসমূহে ধারণ ক্ষমতার ৫০ ভাগের অধিক মানুষের প্রবেশ বারিত করতে হবে।

১৭ঃ কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ এবং অবস্থানকালীন সর্বদা বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরিধানসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।

১৮ঃ ওষুধের দোকানে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করতে হবে।।। Dipon Saha (আলাপ) ০৮:১৬, ৩ এপ্রিল ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন