রয় ই, ডিজনী এ্যানিমেশন বিল্ডিং, ১৯৯৫ সালে নতুন ওয়ার্ল্ড ডিজনী অ্যানিমেশন ষ্টুডিও হিসেবে এটাকে উম্মুক্ত করে দেয়া হয়।

১৯৮৯ সাল থেকে ১৯৯৯ সাল সময়কে ডিজনীর রেনেসাঁ বা পুনঃজাগরনের সময় বলা যেতে পারে। এই সময়ের ভিতরে ওর্য়াড ডিজনী ফিচার এ্যানিমেশন সমালোচনা মুখর ও বানিজ্যিকভাবে সফল এ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র তৈরীতে ফিরে আসে। এগুলো ছিল মূলতঃ ১৯৩০ সাল থেকে ১৯৬০ সালের মধ্যে ওর্য়াড ডিজনীর যুগে বহুল প্রচলিত পরিচিত গল্পের উপর ভিত্তি করে তৈরী।[১][২] এই পুনরূত্থান ডিজনী এ্যানিমেটেড চলচ্চিত্রকে যোগ্যতার এক নতুন মাত্রা যোগ করে এবং দেশী বিদেশী বক্স অফিসে এক অসাধারন সাফল্য দেখায় যা আগের ডিজনী যুগের অনেক চলচ্চিত্রর চাইতে বেশী লাভ এনে দেয়। [৩][৪][৫] এই সময়ে ডিজনীর মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে ছিলঃ দ্য লিটল মারমেইড (১৯৮৯), দ্য রেসকিউয়ার্স ডাউন আন্ডার (১৯৯০), বিউটি অ্যান্ড দ্য বিস্ট (১৯৯১), আলাদিন (১৯৯২), লায়ন কিং (১৯৯৪), পোকহনতাস (১৯৯৫), নতরদামের হান্চব্যাক (১৯৯৬), হারকিউলিস (১৯৯৭), মুলান (১৯৯৮), এবং টারজান(১৯৯৯)[৫] প্রায়শ ফ্যান্টাসিয়া ২০০০ (১৯৯৯)কে ডিজনী রেনেঁসার শেষ চলচ্চিত্রও বলা হয়।[৬]

পটভূমি (প্রাক ১৯৮৮) সম্পাদনা

 
ওর্য়াল্ড ডিজনী ষ্টুডিও এর অ্যানিমেশন ডিপার্টমেন্টের ১৯৮৫ সালে ছেড়ে আসা আদি দালান।

ওয়াল্ট এবং রয় ও ডিজনি মৃত্যুর পর (যথাক্রমে ১৯৬৬ এবং ১৯৭১ সাল), ওর্য়াল্ড ডিজনী ষ্টুডিও ডন তাতুম, কার্ড ওয়াকার, এবং ওয়াল্টের জামাতা রন মিলার হাতে ন্যস্ত হয়। ১৯৭৭ সালের দ্য রেসকিউয়ারস্‌,চলচ্চিত্রটির পরে সমালোচক আর দর্শকরা ডিজনী অ্যানিমেশনের এক স্বর্ণ যুগের সূচনা হবে বলে অপেক্ষা করছিলেন কিন্তু ব্যবস্থাপনার এই পরিবর্তনের পরবর্তী ১৮ বছর ধরে তৈরী করা সব চলচ্চিত্র তাদের আগের ব্যবস্থাপনার মত তেমন ব্যবসায়িক সাফল্যের মুখ দেখতে পারেনি।[৭]দি ফক্স এন্ড দি হাউন্ড , চলচ্চিত্রটি নির্মান করার সময় ডিজনীকে বিশেষ একটা বড় ধাক্কা সামলাতে হয় যখন দীর্ঘ দিনের অ্যানিমেটর ডন ব্লথ ডিজনী ছেড়ে যাবার সময় ১১ জন অ্যানিমেটরকে নিয়ে ডিজনীর প্রতিদ্বন্ধী হিসেবে তার নিজের ষ্টুডিও ডন ব্লথ প্রডাকশন শুরু করেন। [৮][৯] ১৭% অ্যানিমেটর ডিজনী ছেড়ে চলে যাওয়ায় দি ফক্স এন্ড দি হাউন্ড নির্মান কাজ বিলম্বিত হতে থাকে। ১৯৮২ সালে ডন ব্লথ প্রডাকশন দি সিক্রেট অব নিমহ্‌ তৈরী করে (যে কাহিনী মূলতঃ ডিজনী বেশী পাগলাটে বলে প্রত্যাখান করেছিল)। কোম্পানীটি ক্রমশ, ১৯৮০তে এবং ১৯৯০ এর প্রথমে ডিজনীর প্রধান প্রতিদ্বন্ধী হয়ে ওঠে। শৌল স্টেইনবার্গের কর্তৃত্ব গ্রহণ করার এক বেপরোয়া চেষ্টা থেকে বেচেঁ যাবার পর, ১৯৮০ সালের মাঝামাঝি ডিজনী ষ্টুডিও বড় এক সাংগঠনিক পরির্বতন আনে যেখানে, প্রাক্তন প্যারামাউন্ট পিকচারস এর মাইকেল আইজনার, ১৯৮৪ সালে সি,ই, ও নিযুক্ত হন এবং প্যারামাউন্টে তার প্রাক্তন সহকারী জেফ্রি কাটজেনবার্গ,তার সাথে যোগ দেন। অন্যদিকে ভূতর্পূব ওয়ার্নার বাদ্রার্সএর ফ্র্যাঙ্ক ওয়েলস,প্রেসিডেন্ট হন। ১৯৮৫ সালে লাইভ-এ্যাকশন সিনেমার জন্য আরও জায়গা করে দেবার জন্য অ্যানিমেশন বিভাগটিকেবারব্যাঙ্ক এর প্রধান এলাকা থেকে সরিয়ে "অস্থায়ী" ভিত্তিতে প্রায় ২ মাইল (৩.২ কিমি) পূর্বে গ্ল্যান্ডেলের কাছাকাছি বিভিন্ন হ্যাঙ্গার, গুদাম এবং ট্রেলারে ১০ বছরের জন্য সরিয়ে নেয়া হয়। এভাবে ডিজনী রেনেসাঁ (যেখানে এর নির্মান হয়েছিল) গ্ল্যান্ডেলের গ্র্যান্ড সেন্ট্রাল বিজনেস সেন্টারের কাছে বরং সাধারন একটা শিল্প পার্কে চলতে থাকে।

১৯৮৫ সালে পিজি-রেটেড ব্ল্যাক ক্যালড্রন,বক্স অফিসে অসফল হবার পর অ্যানিমেশন চলচ্চিত্রের ভবিষ্যত হুমকির মুখে পরে। ষ্টুডিওর ৩০ বছরের লালন করা নীতির বিরুদ্বে গিয়ে কোম্পানী টেলিভিশন অ্যানিমেশন বিভাগ প্রতিষ্ঠা করে যেটা (বর্তমানে ডিজনী টেলিভিশন অ্যানিমেশন),ডাকটেলস্‌এর মত শো তৈরী করছে। ষ্টুডিওর মূল ব্যবসাটিকে রক্ষা করার জন্য রয় ই, ডিজনি অ্যানিমেশন ডিপার্টমেন্টটিকে তাকে দেখাশুনা করতে দেবার জন্য আইজনারকে রাজী করান এই আশায় যে একদিন এই বিভাগটির ভাগ্য ফিরে আসবে।

১৯৮৬ঃ দ্য গ্রেট মাউস ডিটেক্টিভ বনাম এ্যান এ্যামেরিকান টেইল সম্পাদনা

 
গ্ল্যান্ডেলে ১৪০০ ফ্লাওয়ার ষ্ট্রীট, যেখানে ডিজনী রেনেঁসা অনেক চলচ্চিত্র মুক্তির তারিখ ঘোষনার পরও আংশিকভাবে নির্মিত হয়েছিল।

১৯৮৬ সালে ডিজনী দ্য গ্রেট মাউস ডিটেক্টিভ মুক্তি দেয়, আর সে সময় ডন ব্লথ মুক্তি দেয় এ্যান এ্যামেরিকান টেইল। ডন ব্লথের ছবিটি সাফল্য মাউস ডিটেক্টিভকে ছাড়িয়ে যায় এবং প্রথম মুক্তি প্রাপ্ত ছবি হিসেবে অনেক বেশী অর্থ উপার্জন করে।[১০] এ্যান এ্যামেরিকান টেইল'এর বড় ধরনের সাফল্যর পরও, দ্য গ্রেট মাউস ডিটেক্টিভ সমালোচনা ও ব্যবসায়িক দিক থেকে যথেষ্ট সাফল্য পায়। এতে ডিজনীর অ্যানিমেশন বিভাগটির কার্যনির্বাহীদের মনোবল বেড়ে যায়। দুই বছর পরে, অলিভার এন্ড কোম্পানী অর্থনৈতিক দিক থেকে সাফল্যে দি ল্যান্ড বিফোর টাইমকে পিছনে ফেলে দেয়। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে - (যদিও পৃথিবীর অন্য জায়গায় বিপরীত ঘটনা ঘটেছিল), ষ্টুডিওগুলোর জন্য একটা নাটকীয় পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুর যুগের সূচনা করেছিল।

১৯৮৮ সালে ডিজনী এ্যান এ্যামেরিকান টেইল এবং দি ল্যান্ড বিফোর টাইমএর প্রযোজক স্টিভেন স্পিলবার্গের সাথে জোট বাধেঁ এবং দীর্ঘদিনের অ্যানিমেশন ভক্ত জীবন্ত চরিত্র/অ্যানিমেশনের সংমিশ্রনে এক উন্নতমানের সংকর ছবি হু ফেম্রড রজার র‌্যাবিট, তৈরী করেন। এখানে ১৯৩০ এবং ১৯৪০ দশকে বিভিন্ন ষ্টুডিওর অ্যানিমেটেড অনেক চরিত্রকে একসাথে উপস্থাপন করেন। এই ছবিটা সমালোচনা ও ব্যবসায়িক দিক থেকে দারুন সাফল্য পায় এবং ‍তিনটি এ্যাকাডেমি এওর্য়াড ফর টেকনিক্যাল এ্যাচিভমেন্ট, পুরস্কার জিতে নেয়। মঞ্চভিত্তিক কার্টুন অ্যানিমেশনে উদ্দীপনা আবার নতুন করে ফিরে আসে। এই চলচ্চিত্র ছাড়াও, স্পিলবার্গ থ্রি রজার র‌্যাবিটস্বল্প দৈর্ঘ্য সিরিজ তৈরী করতে সাহায্য করেন। ১৯৮৮ সালে গ্রীষ্মের সবচাইতে বড় আকর্ষণ হিসাবে রজার র‌্যাবিট বক্স অফিস প্রাপ্তিতে প্রথম স্থান করে নেয়।[১১]

দি ডিজনী রেনেসাঁর প্রতিযোগিতার প্রধান চালিকা শক্তি ছিল ডন ব্লথের অ্যানিমেটেড প্রোডাকশন সেই সঙ্গে বিদেশী অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র, বিশেষ করে উল্লেখযোগ্য, জাপানি এ্যানিমেটর হায়াও মিয়াজাকির স্টুডিও ঘিবলি এ্যানিমেগুলো[১২] তার লুপিন দ্য থার্ড চলচ্চিত্রায়ন, ক্যাসল অব ক্যাগলিওস্ট্রো (১৯৭৯), দ্য গ্রেট মাউস ডিটেক্টিভ এর ঘটনাপ্রবাহকে চরমভাবে প্রভাবিত করে। এতে ডিজনী রেনেসাঁর সামনে যাবার পথ সুগম হয়। কম্পিউটারে তৈরী করা চিত্র (সিজিআই), এ তৈরী করা দুই মিনিটের চূড়ান্ত দৃশ্যটি ছিল সম্পূর্নভাবে কম্পিউটার অ্যানিমেশনে, ব্যবহার করে করা ডিজনীর প্রথম চলচ্চিত্র। এই ঘটনাটাকেই ডিজনী এ চলচ্চিত্র বিপনন করার সময় প্রচার করে। [১৩][১৪]দ্য লিটল মারমেইড, বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট , এবং আলাদিন,এর মত বিখ্যাত সব ছবির একজন প্রথম সারির এ্যানিমেটর গ্লেন কিএন, বলেন সেই দ্য রেসকিউয়ারস্ ডাউন আন্ডারএর সময় থেকেই মিয়াজাকির কাজ ডিজনীর অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্রের উপর "বিশাল এক প্রভাব" ফেলে আসছে।.[১৫]

সময়ধারা (১৯৮৯–৯৯) সম্পাদনা

 
1400 গ্লেন্ডেলর এয়ারওয়ে, যেখানে ডিজনি রেনেসাঁর বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র আংশিকভাবে নির্মিত হয়েছিল।

১৯৮৯ঃদ্য লিটল মারমেইড সম্পাদনা

সেই ১৯৩০ সাল থেকেই ডিজনী দ্য লিটল মারমেইডছবিটি একটু একটু করে উন্নত করে আসছিল। ১৯৮৮ সালে, রজার র‌্যাবিট এর সাফল্যের পর, ডিজনী ষ্টুডিও এটাকে আগের অনেক ছবির মত সঙ্গীত প্রধান, ছবি হিসেবে তৈরী করে একটা ব্রডওয়ের মত আবহ দেবার সিদ্ধান্ত নেয়। গীতিকারহাওয়ার্ড এ্যাশমান এবং সুরকার অ্যালান মেনকেন, এরা ব্রডওয়েতে অনেকদিন কাজ করেছেন এবং লিটল শপ অব হররস, মত ছবি তৈরীতে জড়িত ছিলেন। সঙ্গীত প্রধান এই ছবিটি তৈরীর সময় কাহিনী, গীতিনাট্য লেখা ও সুর দেবার জন্য নিযুক্ত হন যাতে ছবিটি ভাল বাজার পায়।[১৬] ১৯৮৯ সালের ১৪ নভেম্বর মুক্তি পাওয়া ছবি দ্য লিটল মারমেইড ছিল একটা সংকটময় সময়ে বানিজ্যিক ভাবে সফল এবং ওই একই সপ্তাহে মুক্তিপ্রাপ্ত ব্লথের অল ডগস গো টু হ্যাভেনের, চাইতে বেশী লাভ ঝোলায় ভরে,[১৭] এবং সময়ের সাথে সাথে দি ল্যান্ড বিফোর টাইপে'র মত অ্যানিমেটেড ছবির জগতে সর্বোচ্চ আয়ের রের্কড ভেঙ্গে ফেলে। বেষ্ট অরিজিনাল সংঙ ("আন্ডার দ্য সি") এবং বেষ্ট অরিজিনাল স্কোর, এর জন্য দুটি এ্যাকাডেমি এওর্য়াড জিতে নেয় সেই সংঙ্গে "কিস দ্য গার্ল" এর জন্য বেষ্ট অরিজিনাল সংঙের জন্য নমিনেশন পেয়ে যায়।[১৮]

১৯৯০-৯১ঃ দ্য রেসকিউয়ারস্‌ ডাউন আন্ডার এবং বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট সম্পাদনা

ওয়ার্ল্ড ডিজনী অ্যানিমেশন ষ্টুডিও এক বছর পর তাদের প্রথম ধারাবাহিক রেসকিউয়ারস্‌ ডাউন আন্ডার মুক্তি দেয়। ছবিটি ইতিবাচক সাড়া পেলেও দ্য লিটল মারমেইডের মত বানিজ্যিক সফলতা পায় নি।[১৯] এরপর ১৯৯১ সালে আসেবিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট। এটাই প্রথম এ্যানিমেটেড ছবি যেটা প্রথম এ্যাকাডেমি এওর্য়াড ফর বেস্ট পিকচার,এর জন্য মনোনয়ন পায় এবং এর শ্রেনীতে মাত্র পাচঁটি মনোনয়ন থাকার কারনে এটাই একমাত্র বেস্ট পিকচার মনোনীত ছবি হিসেবে রয়ে যায়। (১৯৪৪–২০০৮)। বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট গোল্ডেন গ্লোব এ্যাওয়ার্ড ফর বেষ্ট পিকচার (মিউজিকাল অর কমেডি) জিতে এবংবেষ্ট অরিজিনাল স্কোর এবং বেষ্ট অরিজিনাল সংঙ এর জন্য দুটি এ্যাকাডেমি পুরস্কার পায়।[২০][২১] বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট বেস্ট সাউন্ড, এ্যাকাডেমি এ্যাওর্য়াডের জন্য মনোনয়ন পায় সেই সংঙ্গে আরও দুইটা মনোনয়ন পায় বেষ্ট অরিজিনাল সংঙ এর জন্য।[২১]

১৯৯২–৯৪ঃ আলাদিন এবং দি লায়ন কিং সম্পাদনা

এর পরে ১৯৯২ এবং ১৯৯৪ সালে যথাক্রমে মুক্তি পায়,আলাদিন এবং দি লায়ন কিং। দুইটা মুভিই ওই সালগুলোতে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবির মধ্যে সর্বোচ্চ আয় করে।[২২][২৩] আলাদিন মুক্তি পাবার সময় ছিল সবোর্চ্চ আয় করা অ্যানিমেটেড ছবি কিন্তু দি লায়ন কিং, মুক্তি পেয়ে এটাতে দ্বিতীয় সারিতে নামিয়ে দেয়। দি লায়ন কিং যে এর মুক্তির বছরে সবোর্চ্চ আয় করে তাই না, পরবর্তীতে ঐতিহ্যবাহী অ্যানিমেটেড ফিল্মের ইতিহাসে এটা সবোর্চ্চ আয়কারী ছবি হিসেবে রয়ে যায়।[২৪]

হাওয়ার্ড অ্যাশমান মারা যাবার আগে আলাদিনের জন্য বেশ কিছু গান লেখেন কিন্তু এর মধ্যে মাত্র তিনটি গান ছবিতে ব্যবহার করা হয়। শেষমেশ টিম রাইস এই প্রকল্পে যোগ দেন এবং অ্যালান মেনকেনের সাথে ছবির বাকী অংশ ও গানগুলো শেষ করেন। এ্যাবা দি লায়ন কিং এর গান লিখবার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলে, রাইস, এলটন জন এবং হ্যান্স জিমারের সহযোগিতায় কাজটি শেষ করেন। দুটি ছবিই বেষ্ট অরিজিনাল সংঙ এবং বেষ্ট অরিজিনাল স্কোর জন্য এ্যাকাডেমি পুরস্কার জিতে নেয়।[২৫][২৬] এছাড়াও আলাদিন শ্রেষ্ঠ মৌলিক গান এবং বেষ্ট সাউন্ড আর বেষ্ট সাউন্ড এফেক্টস এডিটিং, এর জন্য মোট পাচঁটি নমিনেশন পেয়ে যায়।[২৫] দি লায়ন কিং বেষ্ট অরিজিনাল সংঙএর দুটি সহ আরও চারটি এ্যাকাডেমি এ্যাওর্য়াড পেয়ে যায়।[২৬]

 
৬২২/৬১০ সার্কেল ৭ ড্রাইভ (হার্ট-ড্যানন বিল্ডিং),যেখানে ডিজনী রেনেসাঁর অনেক ছবি আংশিক নির্মিত হয়েছিল।

এই দুটি ছবি তৈরীর মধ্যেই, ডিজনী এ্যানিমেশন তৈরীর পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনে এবং প্রাক্তন ডিজনী এ্যানিমেটর টিম বার্টনের সহযোগিতায় দ্য নাইট মেয়ার বিফোর ক্রিসমাস (১৯৯৩) ছবিটি তৈরী করে। [২৭] এর জন্য পুনঃজাগরনের প্রথম দিকের ছবিগুলোকে কৃতিত্ব দিতে হয়, ডিজনীর ব্যবস্থাপনা পরিষদ পরবর্তীতে যথেষ্ট টাকা পয়সা বরাদ্দ করে এবং ডিজনীর ফিচার অ্যানিমেশন ছবিগুলোকে ১০ বছরের নির্বাসন থেকে গ্ল্যান্ডেলে ফিরিয়ে আনে। ডিসেম্বর ১৬, ১৯৯৪ সালে রবার্ট এ, এম,স্টারনের নকশা করা ২৪০,০০০ বর্গ ফুটের দালানটি প্রধান এলাকা সরিয়ে উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।

১৯৯৫–৯৭ঃ পোকাহনতাস, দি হান্চব্যাক অব নতর দাম, এবং হারকিউলিস সম্পাদনা

১৯৯৫ সালে ডিজনী পিক্সারের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে প্রথম সর্ম্পূন কম্পিউটারে তৈরী অ্যানিমেশন ফিল্ম টয় স্টোরি, নির্মান করে। ১৯৯৫ সালে ডিজনীর পরবর্তী অ্যানিমেটেড ছবি ছিল পোকাহনতাস, এই ছবির জন্য মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় তারপরও সারা পৃথিবীতে এটার প্রদর্শিত আয় ছিল ৩৪৬ মিলিয়ন ডলার। ছবিটি বেষ্ট অরিজিনাল মিউজিকাল অর কমেডি স্কোর এবং কালারস অব দ্য উইন্ড" গানটির জন্য শ্রেষ্ঠ মৌলিক গান দু’টো এ্যাকাডেমি এ্যাওয়ার্ডপায়[২৮] পরের বছর, ডিজনীর ১০০ মিলিয়ন বেশী বাজেটের প্রথম অ্যানিমেটেড ছবি দি হান্চব্যাক অব নতর দাম(১৯৯৬), পোকাহনতাসের চাইতে ভাল পর্যালোচনা পায় কিন্তু বক্স অফিসে এর কম ৩২৫ মিলিয়ন ডলার। এই দুটি ছবির পুরোধা গীতিকার ছিলেনস্টিফেন শোয়ার্জ (বর্তমানে শুধু মেনকেন মিউজিকে কাজ করছেন)।

১৯৯৭ সালে হারকিউলিস, মুক্তি পেলে বক্স অফিসে ২৫২ মিলিয়ন ডলার আয় করে যা হান্চব্যাকথেকে ৭৩ মিলিয়ন কম, সংবাদ মাধ্যমগুলো খোলাখুলি বলতে থাকে ডিজনী এ্যানিমেশন তাদের মুক্তিপ্রাপ্ত অ্যানিমেটেড ছবির হিসেবে নীচের দিকে নেমে যাচ্ছে। যদিও এ ছবি পোকাহনতাস এবং দি হান্চব্যাক অব নতর দাম এর চাইতে বেশী ইতিবাচক পর্যালোচনা পায় তারপরও ড্রিম ওর্য়কস এবং পিক্সার মত প্রতিদ্বন্দী কোম্পানীগুলোর কাছে প্রতিযোগিতায় একটা হুমকির মুখে রয়ে যায়।[২৯][৩০] তিনটি ছবির প্রধান গান তৈরী করেছেন অ্যালান মেনকেন

১৯৯৮–৯৯ঃ মুলানটারজান সম্পাদনা

ডিজনীর পরের ছবি, মুলান (১৯৯৮), এবার জেরি গোল্ডস্মিথ এবং ম্যাথিউ ওয়াইল্ডার এবং ডেভিড জিপেলের সঙ্গীতে, সারা পৃথিবীর বক্স অফিস জুড়ে আয় করে ৩০৪ মিলিয়ন ডলার। এ সাফল্য ডিজনীর বানিজ্যিক ও সমালোচনায় ভাল অবস্থান ফিরিয়ে আনে।টারজান ছবিটির মুক্তি এর পূর্ববর্তী রেনেসাঁ যুগের অবসান হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[৩১][৩২] With ফিল কলিন্সের ইউ উইল বি ইন মাই হার্ট" সঙ্গীতের জন্য, টারজান শ্রেষ্ঠ মৌলিক গানবিভাগে [[একাডেমি এ্যাওয়ার্ড জিতে নেয়।[৩৩]এবং দি লায়ন কিংএর পরে, ডিজনীর সবচাইতে বাণিজ্যিকভাবে সফল ছবি হিসেবে বিবেচিত হয়। বক্স অফিসে এর আয় হয় ৪৪৮ মিলিয়ন ডলার এবং সর্বত্র ইতিবাচক সমালোচনা পায়। টারজানকে এ সময়ের সবচাইতে ব্যয়বহুল অ্যানিমেটেড ছবি হিসেবে ধরা হয় যার ব্যয় ১৩০ মিলিয়ন ডলার, যার বেশীর ভাগ ব্যয় হয় কম্পিউটার-সহায়ক নতুন পদ্ধতি তৈরী করতে, যেমন “ডীপ ক্যানভাস” নামে পটভূমি রঙিন করার নতুন পদ্ধতির জন্য । [৩৪] বারব্যাঙ্ক এর রেনেঁসা শুরুর পর নতুন ষ্টুডিওতে এটাই সর্ম্পূন প্রথম লেখা, তৈরী এবং প্রযোজনা করা ছবি। অন্য সব ছবিই হয় পুরোপুরি গ্ল্যান্ডেলে তৈরী অথবা গ্ল্যান্ডেলে শুরু হবার পর সেটাকে বারব্যাঙ্কে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

টেলিভিশন ভিত্তিক এ্যানিমেশনে সাফল্য (১৯৮৫–১৯৯৭) সম্পাদনা

অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র জগতে সাফল্যের পাশাপাশি এই সময়ে ডিজনী টেলিভিশনে জগতে জনপ্রিয় হবার জন্য বড় সড় পদক্ষেপ নেয়। দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে টেলিভিশনের জন্য অ্যানিমেটেড ছবি তৈরী বিভিন্ন প্রস্তাব ফিরিয়ে দেবার পর অবশেষে ডিজনী এক সময়ের টিভিতে অভিজ্ঞতা আছে মাইকেল আইজনারের প্রতি সদয় হয় এবং মাইকেল আইজনার টিভি চলচ্চিত্র তৈরীর দায়িত্ব নেয়। ডিজনীর নাম বহন করা প্রথম টিভি কার্টুন ছবি, সিবিএস'এর দ্য ওয়াজলস এবং এনবিসি'এর ডিজনীস এ্যাডভেঞ্চার অব দি গামি বিয়ারস, দুটোরই অভিষেক হয় ১৯৮৫ সালের শরৎকালে। টিভি মিডিয়ার প্রচলিত অভ্যাস থেকে বেরিয়ে এসে এই চলচ্চিত্র নির্মানের বাজেট ছিল প্রচলিত গড় বাজেটের চেয়ে বেশী যার জন্য এতে উন্নত মানের চিত্রনাট্য ও অ্যানিমেশন করা সম্ভব হয়েছিল। সিন্ডিকেটদের কাছ থেকে লাভের অংশ পুনরূদ্ধার করার পূর্ব ধারনা থেকেই এটা করা হয়েছিল। দ্য ওয়াজলস ছিল মাত্র একটা মৌসুম অন্যদিকে ডিজনীস এ্যাডভেঞ্চার অব দি গামি বিয়ারস টিকে ছিল টানা ছয় মৌসুম।

১৯৮৭ সালে ডিজনীর অ্যানিমেশন বিভাগ ছোট পর্দার জন্য কার্ল বার্কস'এর স্ক্রুজ ম্যাকডাক কমিক বইটির চরিত্র বেছে নেয় সঙ্গে ছিল বিভিন্ন স্থানীয় টিভিতে বিক্রিত হিট ছবি ডাক টেলস । এই সাফল্য থেকে অনুপ্রানিত হয়ে, সিন্ডিকেটেড ছবিতে আরও বিনিয়োগের অংশ হিসেবে ১৯৯০ সালে থিয়েটার ভিত্তিক ছবি ডাক টেলস দ্য মুভিঃ ট্রেজার অব দি লস্ট ল্যাম্প তৈরী হয়। বর্ধিত বিনিয়োগের অংশ হিসেবে ১৯৯০ সালে নির্মিত হয় দ্য ডিজনী আফটারনুন। বিভিন্ন চ্যানেলে এ রকম দুই ঘন্টার অনুষ্ঠান প্রচারের জন্য তৈরী হয় অ্যানিমেটেড ছবি যেমনঃ দি নিউ অ্যাডভেঞ্চারস অফ উইনি দ্য পূহ(১৯৮৮-১৯৯১), চিপ 'এন ডেল রেসকিউ রেঞ্জার্স (১৯৮৯–১৯৯১),টেলস্পিন (১৯৯০–১৯৯১), [[ডার্কউইং ডাক] (১৯৯১–১৯৯৩, এবং এবিসি)তে সম্প্রচারিত গুফ ট্রুপ (১৯৯২–১৯৯৪), আর বোকার্স (১৯৯৩–১৯৯৪), এবং আরও একটি সমালোচকদের দ্বারা বহুল প্রশংসিত and এখনও জনপ্রিয় গারগোইলস (১৯৯৪–১৯৯৭). TV animation also brought some animated feature film characters to Saturday morning, including দ্য লিটল মারমেইড and আলাদিন both on CBS.

TV animation also brought some animated feature film characters to Saturday morning, including The Little Mermaid, Aladdin, Timon & Pumbaa, and Hercules, the first three on CBS.



অভ্যর্থনা সম্পাদনা

সমালোচনা এবং জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া সম্পাদনা

Most of the films Disney released in the Renaissance era were well-received, as in the film critic site Rotten Tomatoes, four out of the first five—দ্য লিটল মারমেইড, বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট, আলাদিন, and The Lion King—have the best critical reception (with over 90% positive reviews) and are referred to among critics as the "big four,"[৩৫] while Pocahontas has the lowest reception of Disney's Renaissance films (with 55% of positive reviews).

Film Directors Rotten Tomatoes Metacritic CinemaScore
দ্য লিটল মারমেইড Ron Clements
John Musker
93%
(8.1/10 average rating) (69 reviews)[৩৬]
88 (24 reviews)[৩৭]
The Rescuers Down Under Hendel Butoy
Mike Gabriel
69%
(6.2/10 average rating) (26 reviews)[৩৮]
70 (19 reviews)[৩৯]
বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট Gary Trousdale
Kirk Wise
94%
(8.5/10 average rating) (115 reviews)[৪০]
95 (22 reviews)[৪১] A+[৪২]
আলাদিন Ron Clements
John Musker
95%
(8.1/10 average rating) (73 reviews)[৪৩]
86 (25 reviews)[৪৪] A+[৪২]
The Lion King Roger Allers
Rob Minkoff
93%
(8.4/10 average rating) (128 reviews)[৪৫]
88 (30 reviews)[৪৬] A+[৪২]
Pocahontas Mike Gabriel
Eric Goldberg
55%
(6/10 average rating) (56 reviews)[৪৭]
58 (23 reviews)[৪৮] A−[৪২]
The Hunchback of Notre Dame Gary Trousdale
Kirk Wise
71%
(7.1/10 average rating) (56 reviews)[৪৯]
74 (28 reviews)[৫০] A[৪২]
Hercules Ron Clements
John Musker
84%
(7/10 average rating) (55 reviews)[৫১]
74 (22 reviews)[৫২] A[৪২]
Mulan Barry Cook
Tony Bancroft
86%
(7.5/10 average rating) (74 reviews)[৫৩]
71 (24 reviews)[৫৪] A+[৪২]
Tarzan Kevin Lima
Chris Buck
89%
(7.6/10 average rating) (105 reviews)[৫৫]
79 (27 reviews)[৫৬] A[৪২]

বক্স অফিসের কার্যক্রম সম্পাদনা

Film Release date Revenue Rank Budget Reference
United States Foreign Worldwide All time domestic (A) All time worldwide
দ্য লিটল মারমেইড ১৭ নভেম্বর ১৯৮৯ $111,543,479 $99,800,000 $211,343,479 585 585 705 $40,000,000 [৫৭]
The Rescuers Down Under ১৬ নভেম্বর ১৯৯০ $27,931,461 $19,468,539 $47,400,000 2,757 2757 2757 $27,000,000 [৫৮]
বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট ২২ নভেম্বর ১৯৯১ $218,967,620 $224,033,956 $443,001,576 158 134 251 $25,000,000 [৫৯]
আলাদিন ২৫ নভেম্বর ১৯৯২ $217,350,219 $286,700,000 $504,050,219 164 101 139 $28,000,000 [৬০]
The Lion King ২৪ জুন ১৯৯৪ $422,783,777 $545,700,000 $968,483,777 22 19 39 $45,000,000 [৬১]
Pocahontas ২৩ জুন ১৯৯৫ $141,579,773 $204,500,000 $346,079,773 381 381 363 $55,000,000 [৬২]
The Hunchback of Notre Dame ২১ জুন ১৯৯৬ $100,138,851 $225,200,000 $325,338,851 623 623 314 $100,000,000 [৬৩]
Hercules ২৭ জুন ১৯৯৭ $99,112,101[৬৪] $153,600,000 $253,712,101 629 629 450 $80,000,000 [৬৫]
Mulan ১৯ জুন ১৯৯৮ $120,620,254 $183,700,000 $304,320,254 444 444 347 $90,000,000 [৬৬]
Tarzan ১৮ জুন ১৯৯৯ $171,091,819 $277,100,000 $448,191,819 228 228 179 $130,000,000 [৬৭]
Total $১,৪৬,০০,২৭,৫৩৫ $১,৯২,৪৬,৬৮,৫৩৯ $৩,৩৮,৪৬,৯৬,০৭৪ $635,931,000

List indicator(s)

  • (A) indicates the adjusted totals based on current ticket prices (calculated by Box Office Mojo).

পুরষ্কার সম্পাদনা

Nine of the ten films in the Disney Renaissance were nominated for Academy Awards, most notably বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট which became the first animated film ever to be nominated for Best Picture, six of which won at least one Academy Award; and eight of the films were nominated for Annie Awards, with seven of them winning at least one:

Year Film Academy Awards Annie Awards
Nomination(s) Win(s) Nomination(s) Win(s)
1989 দ্য লিটল মারমেইড 3 2 0 0
1991 বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট 6 2 2 2
1992 আলাদিন 5 2 3 1
1994 The Lion King 4 2 3 3
1995 Pocahontas 2 2 7 4
1996 The Hunchback of Notre Dame 1 0 13 0
1997 Hercules 1 0 6 4
1998 Mulan 1 0 12 10
1999 Tarzan 1 1 11 1

সঙ্গীত সম্পাদনা

সাউন্ডট্র্যাকস সম্পাদনা

All soundtracks were initially released under Walt Disney Records in the format of CD and cassette.

List of soundtracks, with selected chart positions and certifications
Title Release date Peak chart positions Certifications
US AUS AUT BEL
(Vl)
BEL
(Wa)
FRA GER NL NZ SWI RIAA MC
দ্য লিটল মারমেইড October 19, 1989 32 25 6× Platinum 3× Platinum
বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট October 24, 1991 19 18 25 21 3× Platinum Platinum
আলাদিন October 27, 1992 6 15 71 29 3× Platinum
The Lion King April 27, 1994 1 3 4 16 5 1 7 6 1 1 Diamond
Pocahontas June 1, 1995 1 19 35 32 11 79 8 36 3× Platinum 4× Platinum
The Hunchback of Notre Dame May 7, 1996 11 12 Platinum
Hercules May 27, 1997 17 28 Gold
Mulan June 2, 1998 25 20 Gold
Tarzan May 18, 1999 5 40 9 32 28 9 6 51 34 11 2× Platinum
"—" denotes a recording that did not chart or was not released in that territory.

একক সঙ্গীত সম্পাদনা

List of singles, with selected chart positions and certifications, showing year released and soundtrack name
Title English-language performer(s) Year Peak chart positions Certifications Album
US US
AC
AUS UK
"Under the Sea" Samuel E. Wright 1989 দ্য লিটল মারমেইড
"বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট" Celine Dion & Peabo Bryson 1991 9 3 17 9 RIAA: Gold বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট
"A Whole New World" Peabo Bryson & Regina Belle 1992 1 1 10 9 RIAA: Gold আলাদিন
"Can You Feel the Love Tonight" Elton John 1994 4 1 9 14 RIAA: Platinum The Lion King
"Circle of Life" 18 2 60 11 RIAA: Gold
"Colors of the Wind" Vanessa Williams 1995 4 2 16 21 RIAA: Gold Pocahontas
"If I Never Knew You" Jon Secada & Shanice 108 51
"Someday" All-4-One 1996 30 14 RIAA: Gold The Hunchback of Notre Dame
Eternal 27 4
"Go the Distance" Michael Bolton 1997 24 1 14 Hercules
"I Won't Say (I'm in Love)" Belinda Carlisle
"True to Your Heart" 98° & Stevie Wonder 1998 73 51 Mulan
"Reflection" Christina Aguilera 19
"You'll Be in My Heart" Phil Collins 1999 21 1 43 17 Tarzan
"Strangers Like Me" 10
"Son of Man" 2000
"Two Worlds"
"—" denotes a recording that did not chart or was not released in that territory.

অন্যান্য স্টুডিওর উপর প্রভাব সম্পাদনা

The success of the Disney Renaissance attracted the attention of many animation studios and film studios. Major film studios established new animation divisions such as Amblimation, Fox Animation Studios or Warner Bros. Feature Animation to replicate Disney's success by turning their animated films into Disney-styled musicals.[৬৮] However, most attempts met with largely mixed to negative reviews from critics and poor box office results throughout the 90s and 2000s, with Thumbelina, A Troll in Central Park, Quest for Camelot or The King and I being major examples. Also, the movie South Park: Bigger, Longer & Uncut satirized animated productions of this type.

আরও দেখুন সম্পাদনা

  • Waking Sleeping Beauty – 2009 documentary film chronicling the beginning and success of the Disney Renaissance from 1984 to 1994

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. দি আর্ট অব ডিজনীঃ দ্যা গোল্ডেন এজ (১৯৩৭–১৯৬১). ক্রনিকল বুকস্‌। ২০১৪। আইএসবিএন ৯৭৮১৪৫২১২২২৯৮.
  2. মিরারচি, চাক। অক্টোবর, ১৬, ২০১৬। "Taschen Releases Book About Disney’s Golden Age of Animation." ডিজনী ইনফরমেশন ষ্টেশন.
  3. "ডিজনীঃ নোটস্‌ অন দ্য এন্ড অব দ্য ডিজনী রেনেঁসা"। ডিসেন্টফিল্মস.কম। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৬, ২০০৮ 
  4. পুইগ, ক্লডিয়া (মার্চ ২৬, ২০১০)। "'ওয়েকিং ‍স্লিপিং বিউটি' ডকুমেন্টারী টেকস এ্যানিমেটেড লুক এট ডিজনী রেনেঁসা"ইউএসএ টুডে। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৬, ২০১১ 
  5. পলান্ট, ক্রিস (২০১১)। ডিমিস্টিফাইং ডিজনীঃ এ হিষ্টরী অব ডিজনী ফিচার এ্যানিমেশন। নিউ ইয়র্ক: কনটিনাম পাবলিকেশনস। পৃষ্ঠা ৮৯। আইএসবিএন 9781441150462। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৩, ২০১৭ 
  6. জোস স্পিগেল (জুলাই ২৮, ২০২০)। "'ফ্যান্টাসিয়া ২০০০,' এন্ড হোয়াই ইট সুড বি কনসিডারেট পার্ট অব দ্য ডিজনী রেনেঁসা"PopOptiq 
  7. কাওলি, জন। "দ্য রেসকিউয়ারস্‌"। দি অ্যানিমেটেড ফিল্মস অব ডন ব্লথক্যাটারু.কম। মার্চ ১১, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১২, ২০০৭ 
  8. "ডন ব্লথ আয়ারল্যান্ড"ক্যাটারু। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৫, ২০০৯ 
  9. "বায়োগ্রাফি"ডন ব্লথ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। মার্চ ৩, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৫, ২০০৯ 
  10. "ডন ব্লথ বায়োগ্রাফি"। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৩, ২০০৯ 
  11. স্টুয়ার্ট, জেমস (২০০৫)। ডিজনীওয়ার। নিউ ইয়র্ক: সাইমন ও শুস্টার। পৃষ্ঠা 94আইএসবিএন 0-684-80993-1 
  12. পলান্ট, ক্রিস (২০১১)। ডিমিষ্টিফাইং ডিজনীঃ এ হিস্টরী অব ডিজনী ফিচার অ্যানিমেশনএ এন্ড সি ব্ল্যাক। পৃষ্ঠা ৯০। আইএসবিএন 978-1-4411-7421-5 
  13. কর্কিস, জিম (মার্চ ২, ২০১১)। "হাও বাসিল সেভড ডিজনী ফিচার অ্যানিমেশনঃ পার্ট টু"Mouse Planet। সংগ্রহের তারিখ জুন ২২, ২০১৬ 
  14. Motamayor, Rafael (২ এপ্রিল ২০২০)। "রিভিজিটিং 'দ্য গ্রেট মাউস ডিটেক্টিভ', দি আনসাঙ্গ কিক্‌র্ষ্টাটার অব ডিজনী রেনেসাঁ (এন্ড ওয়ান অব দ্য ডিজনী'স ক্রিপিয়েষ্ট মুভিস)"/Film। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০২০ 
  15. লি, মাইকেল জে। অক্টোবর ২৪, ২০১০। "An Exclusive Interview with Glen Keane." RadioFree.com.
  16. "ট্রেজারস আনটোলডঃ দ্য মেকিং অব ডিজনীস 'দ্য লিটল মারমেইড'" [ডকুমেন্টারী ফিচারেট]. বোনাস ম্যাটিরিয়াল ফ্রম দ্য লিটল মারমেইডঃ প্লাটিনাম এডিশন [ডিভিডি]। ওয়াল্ট ডিজনী হোম এন্টারটেইনমেন্ট। ২০০৬।
  17. "1989 ইয়ারলি বক্স অফিস ফর জি-রেটেড মুভিস"বক্স অফিস মোজোইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজ। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৯, ২০১০ 
  18. "দি ‍সিক্সটি সেকেন্ড এ্যাকাডেমি এ্যাওয়ার্ডস (১৯৯০) নমিনীস এন্ড উইনারস"। এ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস এন্ড সাইন্স। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১১ 
  19. হ্যান, ডন (২০০৯)। ওয়েকিং স্লিপিং বিউটি (Documentary film)। বারব্যাঙ্ক, ক্যালিফোর্নিয়া: ষ্টোন সার্কল পিকচারস/ওয়ার্ল্ড ডিজনী ষ্টুডিওস মোশন পিকচারস। 
  20. "বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট (1991) – এ্যাওর্য়াডস"IMDb। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৮, ২০১০ 
  21. "দি সিক্সটি ফোরথ এ্যাকাডেমি এ্যাওর্য়াড (1992) নমিনীস এন্ড উইনারস"। এ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস এন্ড সাইন্স। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১১ 
  22. "১৯৯২ ইয়ারলি বক্স অফিস রেজাল্টস্‌"বক্স অফিস মোজো। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৮, ২০১০ 
  23. "1994 Yearly Box Office Results"বক্স অফিস মোজো। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৮, ২০১০ 
  24. "হাইয়েস্ট গ্রসিং অ্যানিমেটেড ফিল্মস"বক্স অফিস মোজো। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৪, ২০০৯ 
  25. "দি সিক্সটি ফিফথ এ্যাকাডেমি এ্যাওয়ার্ডস(১৯৯৩) নমিনীস এন্ড উইনার্স"। Academy of Motion Picture Arts and Sciences। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১১ 
  26. "দি সিক্সটি সেভেনন্থ এ্যাকাডেমি এ্যাওয়ার্ডস(১৯৯৫) নমিনীস এন্ড উইনার্স"। Academy of Motion Picture Arts and Sciences। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১১ 
  27. মেন্ডেলসন, স্কট (অক্টোবর ১৫, ২০১৩)। "'নাইট মেয়ার বিফোর ক্রিসমাস' লজ্জাজনক একটা চারা গাছ থেকে যেন ডিজনীর ২০ বছরের গৌরবের সন্তানে পরিনত হয়"ফোর্বস। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৪, ২০১৩ 
  28. "দি সিক্সটি এইটথ এ্যাকাডেমি এ্যাওয়ার্ডস(১৯৯৫) নমিনীস এন্ড উইনার্স"। এ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস এন্ড সাইন্স। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১১ 
  29. হিকস, ক্রিস (আগস্ট ১০, ১৯৯৭)। "ইজ 'হারকিউলিস' এ উইকলিং? নট বাই এ লং শট"ডিসক্রিট নিউজ। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২১, ২০১৪ 
  30. ফ্যাব্রিক্যান্ট, জেরাল্ডাইন (জুলাই ১০, ১৯৯৭)। "হারকিউলিস ইজ টু উইক টু লিফট ডিজনী ষ্টক"দি নিউ ইয়র্ক টাইমস 
  31. পলান্ট, ক্রিস (২০১১)। পলান্ট, ক্রিস (২০১১)। ডিমিস্টিফাইং ডিজনীঃ এ হিষ্টরী অব ডিজনী ফিচার এ্যানিমেশন। নিউ ইর্য়ক: কনটিনাম পাবলিকেশনস। পৃষ্ঠা ৯৫। আইএসবিএন 9781441150462। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৪, ২০১৪ 
  32. বুকার, এম,কেইথ (২০১০)। ডিজনী, পিক্সার, এন্ড দি হিডেন মেসেজেস অব চিলড্রেনস ফিল্ম। সান্তা বারবারা: এবিসি-ক্লিও। পৃষ্ঠা ৬৫। আইএসবিএন 9780313376726। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৪, ২০১৪ 
  33. "দি সেভেনটি সেকেন্ড এ্যাকাডেমি এ্যাওয়ার্ডস (২০০০) নমিনীস এন্ড উইনার্স"। এ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস এন্ড সাইন্স। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১১ 
  34. ডেলি, স্টিভ জুলাই ৯, ১৯৯৯। "'Tarzan' changes the face of animation." এন্টারটেইনমেন্ট উইকলি . ইউএসঃ মেরিডিথ কর্পোরেশন
  35. Ebert, Roger (১৯৯৭)। Roger Ebert's Video Companion (ইংরেজি ভাষায়)। Andrews McMeel Publishing। পৃষ্ঠা 786। 
  36. "দ্য লিটল মারমেইড"Rotten Tomatoes। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২০, ২০১৪ 
  37. "দ্য লিটল মারমেইড"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ জুন ১১, ২০১৯ 
  38. "The Rescuers Down Under"Rotten Tomatoes। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৩, ২০০৯ 
  39. "The Rescuers Down Under"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ জুন ১১, ২০১৯ 
  40. "বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট"Rotten Tomatoes। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৬, ২০১৫ 
  41. "বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৭ 
  42. "Cinemascore"CinemaScore। সংগ্রহের তারিখ মে ২৫, ২০১৬ 
  43. "আলাদিন"Rotten Tomatoes। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৬, ২০১৫ 
  44. "আলাদিন"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৭ 
  45. "The Lion King"Rotten Tomatoes। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১১, ২০০৮ 
  46. "The Lion King"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৯, ২০০৮ 
  47. "Pocahontas"Rotten Tomatoes। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১১, ২০০৮ 
  48. "Pocahontas"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৯, ২০০৮ 
  49. "The Hunchback of Notre Dame"। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১১, ২০০৮ 
  50. "The Hunchback of Notre Dame"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ জুন ১১, ২০১৯ 
  51. "Hercules"। সংগ্রহের তারিখ জুন ১১, ২০১৯ 
  52. "Hercules"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ জুন ১১, ২০১৯ 
  53. "Mulan"Rotten Tomatoes। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৯, ২০০৮ 
  54. "Mulan"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১২, ২০০৮ 
  55. "Tarzan"Rotten Tomatoes। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২০, ২০১৪ 
  56. "Tarzan"Metacritic। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৯, ২০০৮ 
  57. "দ্য লিটল মারমেইড (1989)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০০৯ 
  58. "The Rescuers Down Under (1990)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০০৯ 
  59. "বিউটি এন্ড দ্য বিষ্ট (1991)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ মে ৪, ২০১২ 
  60. "আলাদিন (1992)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০০৯ 
  61. "The Lion King (1994)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৪, ২০১২ 
  62. "Pocahontas (1995)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০০৯ 
  63. "The Hunchback of Notre Dame (1996)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০০৯ 
  64. https://www.boxofficemojo.com/release/rl240748033/weekend/
  65. "Hercules (1997)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০০৯ 
  66. "Mulan (1998)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০০৯ 
  67. "Tarzan (1999)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১০, ২০০৯ 
  68. Koenig, David (২০১১)। "8"। Mouse Under Glass: Secrets of Disney Animation & Theme Parks (2nd edition, Kindle সংস্করণ)। Bonaventure Press। 

বহিঃ সংযোগ সম্পাদনা

টেমপ্লেট:Walt Disney Animation Studios