ব্যবহারকারী:Chiranjibchy/দুঃখ
দুঃখ হ'ল প্রতিকূল অনুভূতি, ক্ষতি, নিরাশা, শোক, অসহায়ত্ব, হতাশা এবং বিষাদের সাথে সম্পর্কিত বা এর দ্বারা চিহ্নিত একরকম মানসিক বেদনা। একজন দুঃখিত ব্যক্তি চুপচাপ বা অলস হয়ে যেতে পারে এবং নিজেকে অন্যদের থেকে সরিয়ে নিতে পারে। মেজর ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার বা পারসিসটেন্ট ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার এর কারনে মানুষ হতাশ হয়ে যেতে পারে, যা কিনা নিদারূণ দুঃখের একটি উদাহরণ। কান্না দুঃখ প্রকাশের একটি মাধ্যম। [১]
পল একম্যান বর্ণিত "ছয়টি প্রাথমিক অনুভূতি”-র মধ্যে দুঃখ একটি। অন্যান্য অনুভূতিগুলো হল সুখ, ক্রোধ, বিস্ময়, ভয় এবং বিদ্বেষ [২] :২৭১–৪
শৈশবকাল
সম্পাদনাদুঃখ হল শৈশবের এক অতিপরিচিত অভিজ্ঞতা। কখনও কখনও, দুঃখ হতে হতাশার উদ্রেক হতে পারে। কিছু পরিবারে দুঃখ "অনুমোদিত নয়" এমন নিয়ম (সচেতন বা অসচেতন) থাকতে পারে, [৩] কিন্তু রবিন স্কিনার বলেছেন এটি সমস্যার কারন হতে পারে। এ প্রসঙ্গে তিনি যুক্তি দেখান যে, দুঃখের প্রকাশ বন্ধ করার মাধ্যমে, মানুষ আন্তরিক নয় এমন এবং উন্মাদ হয়ে যেতে পারে। [৪] :৩৩; ৩৬ শিশু বিশেষজ্ঞ টি. বেরি ব্রজেলটন পরামর্শ দিয়েছেন যে, পরিবারগুলো গুরুতর সংবেদনশীল সমস্যা সহজেেই খুজে বের করতে পারে শুধুমাত্র দুঃখকে মেনে নেয়ার মাধ্যমেই। [৫] :৪৬; ৪৮
সন্তানের মায়ের উপর প্রারম্ভিক নির্ভরশীলতার থেকে পৃথক হওয়া এবং আরও স্বাধীন হয়ে উঠার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হল দুঃখ। প্রতিবার যখন শিশুটি একটু করে আলাদা হয়, তাকে ছোটখাটো ক্ষতি মোকাবেলা করতে হয়। মা যদি তার সন্তানকে ছোটখাটো ঝামেলার সাথে জড়িত হওয়ার অনুমতি না দেন, সন্তানটি হয়তো কখনই তার নিজের দুঃখকে মোকাবেলা করতে শিখতে পারবে না। [৪] :১৫৮–৯ ব্রাজেলটন যুক্তি দেখিয়েছেন যে, একটি শিশুকে খুব বেশি অভিনন্দিত করা হলে তার দুঃখের আবেগগুলোর অবমূল্যায়ন ঘটে; [৫] :৫২ এবং সেলমা ফ্রেইবার্গ পরামর্শ দিয়েছেন যে কোনও শিশুর ক্ষতি পুরোপুরি এবং গভীরভাবে অনুভব করার অধিকারকে সম্মান করা গুরুত্বপূর্ণ। [৬]
ক্লান্তিহীনভাবে অত্যধিক পরিশ্রমের মাধ্যমে দুঃখকে ভুলে থাকার চেয়ে, একে অনুভব করার সামর্থকে একটি আবেগপূর্ণ অর্জন হিসেবে দেখেছেন মার্গারেট মাহলার।[৭] ডিডাব্লু উইনকোট একইভাবে পরবর্তী জীবনের মূল্যবান সুরেলা অভিজ্ঞতাগুলির মনস্তাত্ত্বিক মূল দেখেছেন দুঃখের কান্নার মাঝে । [৮]
নিউরোআনাটমি
সম্পাদনাদুঃখের স্নায়ুবিজ্ঞান নিয়ে প্রচুর পরিমাণে গবেষণা করা হয়েছে। [৯] আমেরিকান জার্নাল অফ সাইকিয়াট্রি অনুসারে, দুঃখের সাথে "মধ্য ও পশ্চাৎ টেম্পোরাল কর্টেক্স, পার্শ্বীয় সেরিবেলিয়াম, সেরিবিলার ভার্মিস, মিডব্রেইন, পুটামেন এবং শ্বেত”-এর আশেপাশের দ্বিপক্ষীয় ক্রিয়াকলাপের জড়িত থাকার বিষয়টি পাওয়া গেছে। [১০] জোস ভি. পার্দো এ বিষয়ে এমডি এবং পিএইচডি করেছেন এবং কগনেটিভ স্নায়ুবিজ্ঞান বিষয়ক একটি গবেষণা প্রোগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। পজিট্রন নিঃসরণ টমোগ্রাফি (পিইটি) ব্যবহার করে পার্দো এবং তার সহকর্মীরা সাতজন সাধারণ পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে দুঃখজনক বিষয়গুলি সম্পর্কে চিন্তা করার মাধ্যমে দুঃখ জাগাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তারা পর্যবেক্ষণ করেন যে, দ্বিপক্ষীয় নিম্নমানের এবং অরবিটফ্রন্টাল কর্টেক্সে মস্তিষ্কের ক্রিয়াকলাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। [১১] একটি গবেষণায় যেখানে আবেগপূর্ণ চলচ্চিত্রের অংশবিশেষ দেখিয়ে দুঃখকে জাগানো হয়েছিল, অনুভূতিটি মস্তিষ্কের আঞ্চলিক ক্রিয়াকলাপকে উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি করেছিল বিশেয়ত ব্রডম্যানের অঞ্চল ৯ এবং থ্যালামাস নামক প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্সে। দ্বিপাক্ষিক অভ্যন্তরীণ টেম্পোরাল কাঠামোতেও উল্লেখযোগ্য সক্রিয়তা লক্ষ্য করা গিয়েছিল। [১২]
মোকাবেলা প্রক্রিয়া
সম্পাদনালোকেরা দুঃখকে বিভিন্ন উপায়ে মোকাবেলা করে এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুভূতি কারণ এটি লোকদের তাদের পরিস্থিতি মোকাবেলায় অনুপ্রাণিত করতে সহায়তা করে। কিছু মোকাবিলার ব্যবস্থাগুলির মধ্যে রয়েছে: সামাজিক সমর্থন পাওয়া এবং/অথবা একটি পোষা প্রাণীর সাথে সময় কাটানো, [১৩] দুঃখ প্রকাশ করার জন্য একটি তালিকা তৈরি করা বা কিছু ক্রিয়াকলাপে জড়িত হওয়া। [১৪] দুঃখ বোধ করার পর, সেই অনুভূতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য এবং নিজেকে সময় দেয়ার জন্য, মানুষ নিজেকে সমাজ থেকে আলদা করতে পারে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
দুঃখ এমন এক মানসিক অবস্থা যা মানুষ ছুড়ে ফেলতে চায়, কিন্তু কিছু মোকাবেলা কৌশলের জন্য তা চিরস্থায়ী হয়ে যেতে পারে, যেমনঃ গুজব ছড়িয়ে দেওয়া যে, "নিজের দুঃখে ডুবে গেছে" বা স্থায়ীভাবে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা। [২] :৬৯–৭০ উপরোক্ত অবস্থার ক্ষেত্রে দুঃখকে মোকাবেলা করার বিকল্প উপায় হিসাবে, কগনেটিভ বিহেভেরাল থেরাপি পরামর্শ দেয় যে, নিজের নেতিবাচক চিন্তাগুলি চ্যালেঞ্জ করতে হবে অথবা কিছু ইতিবাচক ব্যাপারকে চিত্তবিক্ষেপ হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। :৭২
নিসঙ্গতার মধ্য দিয়ে মনোযোগীতা এবং ধৈর্যশীলতা শেখার জন্য দুঃখ একটি উপায় হতে পারে; [১৫] যদিও দুঃখ সহ্য করার জন্য মানসিক সমর্থন এবং এর মাধ্যমে তার পাশে থাকা আরও বেশি সহায়ক । [৪] :১৬৪ ক্ষতি (যখন পুরোপুরিভাবে অনুভূত হয়) বেঁচে থাকার নতুন অর্থ তৈরি করতে পারে এবং বাইরের বিশ্বের সাথে পুনরায় যুক্ত করতে পারে - এই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি অন্তর্নিহিত বিশ্বাস দ্বারা উৎসাহিত হয়। [১৬]
চোখের মণির মাধ্যমে সহানুভূতি
সম্পাদনাচোখের মণির আকার দুঃখের একটি সূচক হতে পারে। ছোট চোখের মণি বিশিষ্ট দুঃখি চেহারার অভিব্যক্তিতে, চোখের মণির আকার যত ছোট হয় তার দুঃখ তত তীব্র বলে বিবেচিত হয়।[১৭] একজন ব্যক্তির নিজস্ব চোখের মণির আকার আয়নার মত কাজ করে এবং কোন দুঃখিত চেহারার ছোট চোখের মণি দেখলে নিজের মণিও ছোট হয়। লোকেরা যখন নিরপেক্ষ, সুখী বা রাগান্বিত অভিব্যক্তি দেখেন তখন কিন্তু কোনও প্রভাব পরিলক্ষিত হয়না। অন্য একজন ব্যক্তির চোখের মণির অনুরূপ প্রতিরূপ সেই ব্যক্তির জন্য গড়ে উঠা সহানুভূতির পূর্বাভাস দেয় [১৮] তবে অটিজম এবং মানষিক অস্থিরতারূপ ব্যধির মতো ব্যাধিগুলিতে, দুঃখকে প্রতিনিধিত্ব করা চেহারার অভিব্যক্তিগুলিগুলো অনেক সূক্ষ্ম হতে পারে, যা তাদের সহানুভূতির স্তরকে প্রভাবিত করার জন্য আরও অ-ভাষাতাত্ত্বিক পরিস্থিতির প্রয়োজন প্রদর্শন করে।
ধ্বনিময় অভিব্যক্তি
সম্পাদনাDIPR এর বিজ্ঞানী সোয়াতি জোহর, [১৯] :VII এর মতে, দুঃখ এমন একটি অনুভূতি যা "বর্তমান বক্তৃতা, সংলাপ এবং এটি কিভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হচ্ছে সেটা দ্বারা চিহ্নিত" হয়। :১২ মানুষের কণ্ঠে অন্যান্য আবেগ থেকে দুঃখকে আলাদা করার পরিমাপক হিসেবে রয়েছে, শক্তির বর্গমূল গড় বর্গফল (আরএমএস), শব্দমধ্যস্থ নীরবতা এবং কথা বলার হার। [২০] এর মাধ্যমে যোগাযোগ করার জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মৌলিক কম্পাঙ্কের (এফ 0) গড় এবং পরিবর্তনশীলতা কমিয়ে আনা হয়, পাশাপাশি নিম্ন তীব্রতার কন্ঠও যুক্ত করা হয় এবং সময়ের সাথে সাথে f 0 এর হ্রাসও ঘটানো হয়। [২১] জোহর যুক্তি দেখিয়েছেন যে, "যখন কেউ দুঃখিত হয়, তখন ধীর, নিম্ন স্বরের বাক্যের সাথে সাথে দুর্বল উচ্চ শ্রুত কম্পাঙ্কের শক্তি উৎপন্ন হয়"। একইভাবে, "কম শক্তি দশা সম্পন্ন দুঃখের বৈশিষ্ট্য হল ধীর গতি, কথা বলার নিম্ন গতি এবং গড় পিচ"। :১০; ১৩
ক্লাউস শেহেরার দুঃখকে বলেছেন, "মানব কণ্ঠের মাধ্যমে স্বীকৃত আবেগগুলোর মধ্যে একটি" যদিও এটি " চেহারার অভিব্যক্তির চেয়ে সাধারণত কিছুটা কম"। এক সমীক্ষায় শেহেরার দেখিয়েছেন যে, পশ্চিমা দেশগুলিতে দুঃখকে চেহারার অভিব্যক্তির মাধ্যমে ৭৯% ক্ষেত্রে এবং কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে ৭১% ক্ষেত্রে যথার্থভাবে চিহ্নিত করা যায়, অন্যদিকে অন্যন্য দেশগুলোতে ফলাফল যথাক্রমে ৭৪% এবং ৫৮% ছিল। [২২]
সাংস্কৃতিক অন্বেষণ
সম্পাদনারেনেসাঁর যুগে, অ্যাডমন্ড স্পেন্সার তারদি ফেয়ের কুইন-এ আধ্যাত্মিক প্রতিশ্রুতির চিহ্ন হিসাবে দুঃখকে সমর্থন করেছিলেন। [২৩]
লর্ড অফ দ্য রিংস -এ দুঃখকে সুখ থেকে আলাদা করা হয়েছে,[২৪] দৃষ্টান্তস্বরুপ জে আর আর টলকিয়েন হতাশার বা আশার অগভীর প্রলোভন এর বিপরীতে দুঃখকেই প্রাধান্য দিয়েছেন এবং এর জন্যই দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ ছিলেন।[২৫]
জুলিয়া ক্রিস্টেভা বলেছেন যে " মানসিক অবস্থার বৈচিত্রতা, দুঃখের বিভিন্নতা, দুঃখ বা শোকের পরিশুদ্ধতা মনুষ্যধর্মের উপর এক ধরনের ছাপ, যা অবশ্যই বিজয় প্রকাশ করে না কিন্তু নিগূঢ়তা, যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি এবং সৃজনশীলতা প্রকাশ করে"। [২৬]
আরো দেখুন
সম্পাদনা- উল্লাস
- মেলানচোলিয়া
- মেজাজ (মনোবিজ্ঞান)
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Jellesma, F.C.; Vingerhoets, Ad J.J.M. (১ জানুয়ারি ২০১২)। "Crying in Middle Childhood: A Report on Gender Differences": 412–21। ডিওআই:10.1007/s11199-012-0136-4। পিএমআইডি 22962516। পিএমসি 3432210 ।
- ↑ ক খ Goleman, Daniel (১৯৯৬)। Emotional Intelligence। ২০১৮-০৬-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-২১।
- ↑ Masman, Karen (২১ জুলাই ২০১০)। The Uses of Sadness: Why Feeling Sad is No Reason Not to be Happy। Allen & Unwin। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 9781741757576।
- ↑ ক খ গ Skynner, Robin; Cleese, John (১৯৯৪)। Families and How to Survive Them। অজানা প্যারামিটার
|শিরোনাম-সংযোগ=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ ক খ Brazelton, T. Berry (১৯৯২)। To Listen to a Child।
- ↑ Fraiberg, Selma H. (১৯৮৭)। The Magic Years। পৃষ্ঠা 274।
- ↑ Mahler, Margaret S.; Pine, Fred (১৯৭৫)। The Psychological Birth of the Human Infant: Symbiosis and Individuation। পৃষ্ঠা 92।
- ↑ Winnicott, D.W. (১৯৭৩)। The Child, the Family, and the Outside World। Penguin Books। পৃষ্ঠা 64।
- ↑ Arias, Juan A.; Williams, Claire (এপ্রিল ২০২০)। "The neuroscience of sadness: A multidisciplinary synthesis and collaborative review": 199–228। ডিওআই:10.1016/j.neubiorev.2020.01.006 । পিএমআইডি 32001274
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Lane, R.D.; Reiman, E.M. (জুলাই ১৯৯৭)। "Neuroanatomical Correlates of Happiness, Sadness, and Disgust": 926–33। ডিওআই:10.1176/ajp.154.7.926 । পিএমআইডি 9210742।
- ↑ Pardo, J.V.; Pardo, P.J. (মে ১৯৯৩)। "Neural correlates of self-induced dysphoria": 713–9। ডিওআই:10.1176/ajp.150.5.713। পিএমআইডি 8480815।
- ↑ George, M.S.; Ketter, T.A. (মার্চ ১৯৯৫)। "Brain activity during transient sadness and happiness in healthy women": 341–51। ডিওআই:10.1176/ajp.152.3.341। পিএমআইডি 7864258। সাইট সিয়ারX 10.1.1.468.2440 ।
- ↑ Bos, E.H.; Snippe, E. (২০১৬)। "Preserving Subjective Wellbeing in the Face of Psychopathology: Buffering Effects of Personal Strengths and Resources": e0150867। ডিওআই:10.1371/journal.pone.0150867। পিএমআইডি 26963923। পিএমসি 4786317 ।
- ↑ "Why It's Import to Express Your Sadness"। Free Online Therapy। অক্টোবর ২০১৮। ২০১৮-১১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Barnstone, Aliki (২০০০)। "New England Review (1990–)": 19। আইএসএসএন 1053-1297। জেস্টোর i40009359।
- ↑ Parsons, Michael (১৩ আগস্ট ২০০০)। The Dove that Returns, the Dove that Vanishes: Paradox and Creativity in Psychoanalysis। Routledge। পৃষ্ঠা 4। আইএসবিএন 978-0415211826।
- ↑ Harrison, Neil A.; Singer, Tania (১ জুন ২০০৬)। "Pupillary contagion: central mechanisms engaged in sadness processing": 5–17। ডিওআই:10.1093/scan/nsl006। পিএমআইডি 17186063। পিএমসি 1716019 ।
- ↑ Harrison, Neil A.; Wilson, C.E. (নভেম্বর ২০০৭)। "Processing of observed pupil size modulates perception of sadness and predicts empathy": 724–9। ডিওআই:10.1037/1528-3542.7.4.724। পিএমআইডি 18039039।
- ↑ Johar, Swati (২২ ডিসেম্বর ২০১৫)। Emotion, Affect and Personality in Speech: The Bias of Language and Paralanguage। SpringerBriefs in Speech Technology। Springer। আইএসবিএন 978-3-319-28047-9। ২১ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৮।
- ↑ Yildirim, Serdar; Bulut, Murtaza (২০০৪)। "An acoustic study of emotions expressed in speech" (পিডিএফ): 1। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৮।
- ↑ Bachorowski, Jo-Anne (২০ এপ্রিল ১৯৯৯)। "Vocal Expression and Perception of Emotion" (পিডিএফ): 53–57। ডিওআই:10.1111/1467-8721.00013। ৩০ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৮।
- ↑ Scherer, Klaus R. (২০০৩)। "Vocal communication of emotion: A review of research paradigms": 235–6। ডিওআই:10.1016/S0167-6393(02)00084-5।
- ↑ Trevor, Douglas (৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৪)। The Poetics of Melancholy in Early Modern England। Cambridge Studies in Renaissance Literature and Culture। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 48। আইএসবিএন 9780521834698।
- ↑ Tolkien, J.R.R. (১৯৯১)। The Lord of the Rings। HarperCollins। পৃষ্ঠা 475। আইএসবিএন 9780261102309। অজানা প্যারামিটার
|শিরোনাম-সংযোগ=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ Sippey, Tom A. (১৯৯২)। The Road to Middle-Earth: How J.R.R. Tolkien Created a New Mythology। HarperCollins। পৃষ্ঠা 143। আইএসবিএন 9780261102750।
- ↑ Phillips, Adam (১৯৯৪)। On Flirtation। Harvard University Press। পৃষ্ঠা 87। আইএসবিএন 9780674634404। ২০১৮-০৬-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-২১।
[[বিষয়শ্রেণী:ব্যক্তিগত জীবন]] [[বিষয়শ্রেণী:আবেগ]]