এ বি এম সোহেল রশিদ
এই পাতা উইকিপিডিয়ার দ্রুত অপসারণের বিচারধারা অনুসারে দ্রুত অপসারণ যোগ্য। কারণ: ব্যক্তিগত প্রচারনা। সঠিক বিচারধারার জন্য দেখুন দ্রুত অপসারণের জন্যএই পাতা উইকিপিডিয়ার দ্রুত অপসারণের বিচারধারা অনুসারে দ্রুত অপসারণ যোগ্য। কারণ: reason। বিচারধারা।
যদি এই পাতা দ্রুত অপসারণের উপযোগী না হয়, অথবা আপনি যদি নিবন্ধটির উন্নয়ন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন, অনুগ্রহপূর্বক পাতা থেকে এ নোটিশটি সরিয়ে ফেলুন, কিন্তু আপনার নিজের তৈরী নিবন্ধ থেকে নোটিশটি সরিয়ে ফেলবেন না। আপনি যদি পাতাটি তৈরী করে থাকেন, এবং দ্রুত অপসারণের ক্ষেত্রে দ্বিমত পোষণ করেন, তবে আপত্তি জানাতে চাইলে নিচের বাটনটিতে ক্লিক্ করুন। এটি আপনাকে আলাপ পাতায় নিয়ে যাবে এবং সেখানে উল্লেখ করা নির্দিষ্ট ফরম্যাট অনুযায়ী ব্যাখ্যা করুন কেন এই পাতা অপসারণ করা উচিৎ নয়। অথবা সরাসরি আলাপ পাতায় গিয়ে আপনি নতুন বার্তা যোগ করতে পারেন অথবা আগের বার্তার উত্তর এসেছে কিনা সেটি পরীক্ষা করতে পারেন।লক্ষ্য করুন এই নোটিশটি যুক্ত করার পর যে কোনো সময়ই এই পাতাটি অপসারণ করা হতে পারে, যদি দ্রুত অপসারণের জন্য বিচারধারার শর্ত সম্পূর্ণরূপে পূরণ করে অথবা আলাপ পাতায় উল্লেখিত যুক্তিগুলো যথেষ্ট না হয়।
প্রশাসকগণ: অপসারণের পূর্বে লিংক, ইতিহাস (শেষ), এবং লগ পরীক্ষা করুন। গুগল ওয়েব, সংবাদ অনুসন্ধানের বিষয়টি বিবেচনা করুন। এই পাতাটি সর্বশেষ সম্পাদনা ০৮:১৩ ইউটিসি (০ সেকেন্ড আগে)
|
পরিচিতি
................
এবিএম সোহেল রশিদ
.
অভিনেতা ও কবি এবিএম সোহেল রশিদ শিল্প-সংস্কৃতির প্রায় সবক’টি পথেই স্বাচ্ছন্দ্য পাদচারণা করছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের বেদিমূলে আত্মোৎসর্গকৃত সূর্যসন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবী এবিএম আবদুর রহিম ও মা কারুশিল্পী মিসেস ঝরনা রহীম-এর পাঁচ সন্তানের মধ্যে তিনিই বড়। ২৩ ডিসেম্বর ১৯৬৫ রাজধানী ঢাকাস্থ আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতালে ভূমিষ্ঠ হলেও পৈত্রিক নিবাস ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসুদেব ইউনিয়নের তিতাসনদীর পাড়ে ঘাটিয়ারা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী মোল্লাবাড়ি পরিবারে।
মধ্যবিত্ত টানাপোড়নে রাজধানী ঢাকায় নাগরিক বলয়ে বেড়ে উঠার কারণেই তাঁর লেখনীতে নগর যন্ত্রণার গৌরব-সৌকর্যের পাশাপাশি প্রেম-বিচ্ছেদ-বিরহ এসেছে ষড়ঋতুর মতোই নানান রঙে ও নানান আঙ্গিকে।
লেখকের দৃষ্টির সীমানায় সময়নদীর স্রোতে বিরহও রঙ পাল্টেছে বার বার। দুঃখমেঘে জমানো খুনসুটি ও কষ্টসমুদ্রের নানান অনুষঙ্গ, দেশপ্রেম, কাব্যরসের বিচ্ছুরণে শৈল্পিক উচ্চারণের সাহস দেখিয়েছেন কবি এবিএম সোহেল রশিদ। তিনদশক ধরে লেখালেখি করছেন প্রিন্ট,ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে। ইতিমধ্যেই তাঁর ছয়টি একক কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে। এগুলো হচ্ছে ‘পাপড়িতে মাখামাখি বিকেলের রোদ’, ‘আগুন ঠোঁটের ঘ্রাণ’ ‘বিসর্জনের অহংকার’, সারথিকে আমি চিনি, মায়াবী জালে বাঁধা উঠোন, প্রেম ও দ্রোহের কবিতা আগুনপথে একাই হাঁটি ও চোখের ভেতর অচেনা নদী।
প্রায় পাঁচ শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন, এর মধ্যে দেবদাস, একাত্তরের সংগ্রাম, চাচ্চু, দাদীমা, মাথা ন, পিতামাতার আমানত, বধু তুমি কার, পিতার আসন, মায়ের হাতে বেহেশতের চাবী, মনের সাথে যুদ্ধ উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র বিষয়ক ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ' ঝিলমিল' সঞ্চালনা করেন। বহু নাটকে অভিনয় করেন। তাঁর লেখা বেশ কিছু গান টেলিভিশনেে প্রচারিত হয়ে।