পবিত্র রূহ (আরবী ভাষায়:روح القدس উচ্চারণ “রুহুল কুদুস”) শব্দটি বেশ কয়েকবার পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে।[৭] যেখানে তাকে আল্লাহর বার্তাবাহক হিসাবে বলা হয়েছে। কিছু হাদিসের বর্ণনা অনুসারে মুসলিমরা গ্যাব্রিয়েলকে (আরবী উচ্চারণে জিবরাঈল) রুহুল কুদুস বা পবিত্র আত্মা বলে। তবে কুরআনে ট্রিনিটিকে অস্বীকার করা হয়েছে।[৮] অর্থাৎ ইসলামে রুহুল কুদুসকে আল্লাহ্-র সমতুল্য মনে করা বিশেষভাবে নিষিদ্ধ।নুর বা আলোর তৈরি,আল্লাহর পক্ষ হতে আল্লহর বানী নবি রাসুল আঃ দের উপর অবতীর্ণ করেন। ফেরেশতাদের সর্দার। [৯][১০] এছাড়া শুধুমাত্র আত্মা (الروح আল-রূহ, ‘পবিত্র’ বা ‘গৌরবান্বিত’ বিশেষণটি ছাড়া) শব্দটি ইসলামে ভিন্ন অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন, প্রথম মানব আদম (আ:) কে সৃষ্টি করার পর আল্লাহ তার মধ্যে আত্মা প্রবেশ করিয়ে জীবন দান করেন বলে মুসলমানরা বিশ্বাস করেন।[১১] এছাড়া ঈসাকে (আ.) রূহুল্লাহ বা আল্লাহর পক্ষ থেকে ‘আত্মা’ বলা হয়েছে। কারণ ইসলাম অনুসারে তার জন্ম অলৌকিক পন্থায় হয়েছিল। আত্মা সম্পর্কে কুরআনে বলা হয়েছে : "...বলো, ‘রূহ আমার রবের আদেশ থেকে, আর তোমাদেরকে জ্ঞান থেকে অতি সামান্যই দেয়া হয়েছে’।"[১