বোকারো জেলা
বোকারো জেলা পূর্ব ভারতে অবস্থিত ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ২৪ টি জেলার একটি৷ ১৭ চৈত্র ১৩৯৭ বঙ্গাব্দে (১লা এপ্রিল ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে) ধানবাদ জেলার চাস ও চন্দনকিয়ারী ব্লক ও হাজারিবাগ জেলা থেকে পৃথক হওয়া গিরিডি জেলার বেরমো মহকুমা একত্রিত করে জেলাটি গঠিত হয়৷ জেলাটি ঝাড়খণ্ডের উত্তরে অবস্থিত উত্তর ছোটনাগপুর বিভাগের অন্তর্গত৷ জেলাটির জেলাসদর বোকারো স্টিল সিটি শহরে অবস্থিত এবং এর মহকুমা দুটি হলো চাস মহকুমা ও বেরমো মহকুমা৷
বোকারো জেলা | |
---|---|
ঝাড়খণ্ডের জেলা | |
ঝাড়খণ্ডে বোকারোর অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ঝাড়খণ্ড |
প্রশাসনিক বিভাগ | উত্তর ছোটনাগপুর বিভাগ |
সদরদপ্তর | বোকারো স্টিল সিটি |
তহশিল | ৯ |
সরকার | |
• লোকসভা কেন্দ্র | ২টি |
আয়তন | |
• মোট | ২,৮৮৩ বর্গকিমি (১,১১৩ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা | |
• মোট | ২০,৬২,৩৩০ |
• জনঘনত্ব | ৭২০/বর্গকিমি (১,৯০০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৭২.০১ শতাংশ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
নামকরণ
সম্পাদনাঝাড়খণ্ডের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি নদীর নাম বোকারো নদী, যা হাজারিবাগ ও বোকারো জেলাতে প্রবাহিত৷ বোকারো ও কোনার নদীর সংযোগস্থলে বাঁধ নির্মাণ করা হলে জায়গাটি জনপ্রিয় ও শিল্পোন্নত হয়ে ওঠে ফলে নদীর নামে নামকরণ করা হয় বোকারো জেলা৷[১]
ইতিহাস
সম্পাদনাঐতিহাসিক আন্দোলন
সম্পাদনাভূপ্রকৃৃতি
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনাঅবস্থান
সম্পাদনাজেলাটির উত্তরে ঝাড়খণ্ড রাজ্যের গিরিডি জেলা৷ জেলাটির উত্তর পূর্বে(ঈশান) ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ধানবাদ জেলা৷ জেলাটির পূর্বে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণে ঝাড়খণ্ড রাজ্যের রামগড় জেলা ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পশ্চিমে(নৈঋত) ঝাড়খণ্ড রাজ্যের রামগড় জেলা৷ জেলাটির পশ্চিমে ঝাড়খণ্ড রাজ্যের রামগড় জেলা৷ জেলাটির উত্তর পশ্চিমে(বায়ু) ঝাড়খণ্ড রাজ্যের হাজারিবাগ জেলা৷[২]
জেলাটির আয়তন ২৮৮৩ বর্গ কিমি৷ রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ২৪ টি জেলার মধ্যে তম৷ জেলার আয়তনের অনুপাত ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ৩.৬২%৷
ভাষা
সম্পাদনাবোকারো জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
ধর্ম
সম্পাদনাজনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনামোট জনসংখ্যা ১৭৭৭৬৬২(২০০১ জনগণনা) ও ২০৬২৩৩০(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ২৪ টি জেলার মধ্যে ৫ম৷ ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ৬.২৫% লোক বোকারো জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ৬১৭ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৭১৫ হয়েছে জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ১৬.০১% , যা ১৯৯১-২০১১ সালের ২২.২২% বৃদ্ধির হারের থেকে কম৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ৯২২(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯২৩৷[৪]
নদনদী
সম্পাদনাপরিবহন ও যোগাযোগ
সম্পাদনাপর্যটন ও দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনাঐতিহ্য ও সংস্কৃতি
সম্পাদনাশিক্ষা
সম্পাদনাজেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৬২.১০%(২০০১) তথা ৭২.০১%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৭৬.০৪%(২০০১) তথা ৮২.৫১%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ৪৬.৩৩%(২০০১) তথা ৬০.৬৩% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১৪.২৫%৷[৪]