বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস
বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস (পরিবর্ধিত সংস্করণের শিরোনাম: সাম্প্রতিক বিবেচনা: বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস) বাংলাদেশের অগ্রণী লেখক ও চিন্তাবিদ আহমদ ছফা বিরচিত একটি প্রবন্ধগ্রন্থ। গ্রন্থটি ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে দৈনিক গণকণ্ঠ-এ ধারাবাহিকভাবে প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে গ্রন্থটির ২৫ বছর পূর্তিতে সাম্প্রতিক বিবেচনা: বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস শিরোনামে পরিবর্ধিত নতুন সংস্করণ বের হয়। গ্রন্থটিতে আহমদ ছফা বাংলাদেশের বুদ্ধিবৃত্তিক জগতের মানচিত্র অঙ্কন করেন এবং বাংলাদেশি বুদ্ধিজীবীদের সুবিধাবাদিতার নগ্ন রূপ উন্মোচন করেন তথা বুদ্ধিজীবীদের সত্যিকার দায়িত্বের স্বরূপ ও দিকনির্দেশনা বর্ণনাপূর্বক তাঁদের সতর্ক করে দিতে বুদ্ধিজীবীদের ব্যর্থতায় বাংলাদেশের কী দুর্দশা হতে পারে তা সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করেন।[১][২][৩] বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস আহমদ ছফার 'সর্বাধিক আলোচিত এবং বিতর্ক বা আলোড়ন সৃষ্টিকারী রচনা।'[৪]
লেখক | আহমদ ছফা |
---|---|
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধরন | প্রবন্ধ |
প্রকাশিত | ১৯৭২ |
প্রকাশক | মুক্তধারা |
বিষয়বস্তু
সম্পাদনাআমরা এমন এক যুগে বাস করছি, যখন রক্ত দিয়েই চিন্তা করতে বাধ্য হচ্ছি। চারদিকে এত অন্যায়, অবিচার, এত মুঢ়তা এবং কাপুরুষতা ওঁৎ পেতে আছে যে এ ধরনের পরিবেশে নিতান্ত সহজে বোঝা যায় এমন সহজ কথাও চেঁচিয়ে না বললে কেউ কানে তোলে না।
— আহমদ ছফা, ১৯৭২[৫]
বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস বইয়ে আহমদ ছফা বাঙালি চিন্তকদের সম্পর্কে যুক্তিসহ রূঢ় সব মন্তব্য করেছেন।[৬] সেই সময় দেশের প্রতিষ্ঠিত-অপ্রতিষ্ঠিত লেখক-বুদ্ধিজীবীরা প্রতি সপ্তাহের কিস্তির দিকে তাকিয়ে থাকতেন আগ্রহ এবং আতঙ্ক নিয়ে।[৭] সাত চল্লিশের দেশভাগ থেকে শুরু করে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ—দীর্ঘ এ কালখণ্ডে বুদ্ধিজীবীরা কীভাবে আত্মবিক্রির প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছিলেন, কীভাবে পুরস্কার, পদক -পদবির জন্য মরিয়া ছিলেন, তা তথ্য উপাত্তসহ উপস্থাপন করেছেন। ছফার ভাষায়, 'আগে বুদ্ধিজীবীরা পাকিস্তানি ছিলেন, বিশ্বাসের কারণে নয়—প্রয়োজনে। এখন অধিকাংশ বাঙালি হয়েছেন—সেও ঠেলায় পড়ে।' দেশস্বাধীন হওয়ার আগে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর পক্ষে প্রবন্ধ-নিবন্ধ রচনা, গল্প-উপন্যাসে পাকিস্তান প্রশস্তি, স্বৈরশাসকের জীবনী অনুবাদ—এসব বিষয়কে ছফা দেখেছেন লেখকদের মেরুদণ্ডহীনতার চূড়ান্ত প্রমাণ হিসেবে। একইসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগমুহূর্তে লেখকসমাজের নিষ্ক্রিয়তা, যুদ্ধের সময় দ্বিধান্বিত ভূমিকা, ভারতে পালিয়ে বেড়ানো, ভোগবিলাসে মত্ত থাকার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ছফা তুলে ধরেছেন, স্বাধীনতাপূর্ববর্তী বাংলাদেশের লেখকসমাজ কতটা অপরিণামদর্শী ও অদূরদর্শী ছিলেন। ছফা বলেন, সুবিধাবাদী বুদ্ধিজীবীরা ‘প্রয়োজনে-ঠেলায়’ পড়ে বিশেষ বিশেষ ঘটনার আগে যে ধরনের বক্তব্য-বিবৃতি দেন, ঘটনার পরে লেখেন তার উল্টো কাসুন্দি। ফলে তাদের কোনো চিন্তা-কর্ম-উপদেশ সমাজের বিশেষ কোনো কাজে আসে না।[৬] তাই ছফা বলেন, বুদ্ধিজীবীরা যা বলতেন, শুনলে বাংলাদেশ স্বাধীন হত না। এখন যা বলছেন, শুনলে বাংলাদেশের সমাজ-কাঠামো আমূল পরিবর্তন হবে না।[৮] ছফা বলেছেন:[৯]
"আমাদের মন-মানস এতো দীর্ঘকাল ধরে দাসত্ব করেছে যে, তার হদিস আমরা নিজেরাও জানিনে। অসংখ্য বিদেশি জিনিসের মধ্যে কোনটা আমাদের জন্য উপযুক্ত, কোনটা অনুপযুক্ত, কোনটা প্রয়োজন, কোনটা অপ্রয়োজন, কোনটা খেলে ভালো হবে, কোনটা খেলে খারাপ হবে, কোনটা করা উচিত, কোনটা করা উচিত নয় সে ব্যাপারে আমাদের ধারণা করার শক্তিও নষ্ট হয়ে গেছে। আমরা জ্ঞানকে কতোদূর সার্বজনীন করব, প্রযুক্তিবিদ্যার কী পরিমাণ প্রসার ঘটাব এবং বিজ্ঞানের ফলিত প্রয়োগ কতোদূর নিশ্চিত করব তার উপরেই নির্ভর করছে আমাদের স্বাধীনতার ভবিষ্যত্। এসব যদি করা অসম্ভব হয়ে পড়ে তাহলে নামে স্বাধীন হলেও কার্যত আমাদের দাস থেকেই যেতে হবে। অপরের বাঁধা-ধরা চিন্তার মধ্যে আমাদের আবর্তিত হতে হবে। আমাদের নিজস্ব রুচি নিজস্ব সংস্কৃতির যে নির্দিষ্ট কোনো আকার আছে, তা কোনোদিন দৃশ্যমান করে তুলতে পারব না। বাঙালি-সংস্কৃতি বলতে যদি আদ্যিকালের কোনো সমাজের চিন্তা-চেতনায় আচ্ছন্ন থাকি বা তা আঁকড়ে ধরতে চেষ্টা করি তাহলে আমরা সভ্য মানুষ হিসাবে স্বীকৃত হতে পারব না। ইতিহাসের ধারায় বাঙালি আজ যেখানে এসে পৌঁছেছে সবকিছু স্বীকার করে নিয়ে, মেনে নিয়ে এই বৈজ্ঞানিক যুগে পৃথিবীর অপরাপর দেশের সঙ্গে তাল রেখে আমাদের মাটি জলহাওয়া যে আমাদের চরিত্রকে একটি নির্দিষ্ট ধাঁচে তৈরি করেছে, সেটি ফুটিয়ে তুলতে পারাটাই হবে আমাদের যথার্থ মৌলিকতার স্ফূরণ এবং সেটাই হবে আমাদের যথার্থ বাঙালিয়ানা। আজ এই দাস্য মনোভাবের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার প্রয়োজন হয়ে পড়ছে। তা নইলে আমাদের স্বাধীনতা মিথ্যা হয়ে যাবে। কিন্তু এই মানসিক দাসত্বের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের কাজটা হৈ হৈ করে হওয়ার কথা নয়। এতে প্রয়োজন সুন্দরতম ধৈর্য, মহত্তম সাহস, তীক্ষ্ণতম মেধা এবং প্রচণ্ড কুলছাপানো ভালোবাসা, যার স্পর্শে আমাদের জনগণের কুঁকড়ে যাওয়া মানসিক প্রত্যঙ্গে আশা-আকাঙ্ক্ষা জাগবে এবং সাহস ফণা মেলবে।"
সাম্প্রতিক বিবেচনা
সম্পাদনামুৎসুদ্দি শ্রেণীর হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের চাবিকাঠি থাকায় গণতন্ত্র এখানে প্রাতিষ্ঠানিকতা লাভ করতে পারছে না। সমাজের তৃণমূল অবধি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রসারিত হতে পারছে না। এই মুৎসুদ্দি শ্রেণী অনড় অটল হয়ে সমাজের পথ রুদ্ধ করে দাঁড়িয়ে আছে। তাদের প্রভাব খর্ব করতে না পারলে যে-কোন ধরনের ইতিবাচক রাজনৈতিক উত্তরণের আশা সুদূর পরাহত থেকে যাবে।
—"পরিবর্ধিত সংস্করণের ভূমিকা: সাম্প্রতিক বিবেচনা" (১৯৯৭)[১০]
বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস-এর ২৫ বছর পূর্তিতে সাম্প্রতিক বিবেচনা: বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস শিরোনামে গ্রন্থটির পরিবর্ধিত নতুন সংস্করণ প্রকাশিত হয়। সাম্প্রতিক বিবেচনাঃ বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস -এ ছফা "পরিবর্ধিত সংস্করণের ভূমিকা: সাম্প্রতিক বিবেচনা" নামে দীর্ঘ এক ভূমিকা লিখেন। ভূমিকাটির আটটি ভাগ রয়েছে। ভূমিকার অষ্টম ভাগে ছফা বাংলাদেশের বামপন্থী রাজনীতির ব্যর্থতার একটি খতিয়ান দিয়েছেন। সেখানে তিনি বামপন্থার ব্যর্থতার এগারোটি কারণ নির্দেশ করেছেন।[১১][১২]
বামপন্থার ব্যর্থতার এগারো কারণ
সম্পাদনা- জাতিসত্তার প্রশ্নটি পাশ কাটিয়ে বামপন্থী রাজনীতি বিপ্লবের প্রশ্নটিকে অগ্রাধিকার দিয়েছিল এবং তাই বামপন্থী রাজনীতি জাতীয় নেতৃত্বে অবস্থান হারিয়েছে।
- আন্তর্জাতিক রাজনীতির মতাদর্শগত দ্বন্দটি আমাদের দেশের বামপন্থী দলগুলো যতটা বড় করে দেখেছে, আমাদের দেশের শোষিত জনগণের প্রশ্নটি তাঁদের চোখে সে তুলনায় গৌণ হয়ে দেখা দিয়েছে।
- অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটা মৌলিক উন্নয়ন কৌশলের সঙ্গে রাজনৈতিক আন্দোলনের সংযোগ সাধন করে পরিবর্তনকামী শক্তিগুলো একটা জঙ্গী ঐক্যমোর্চায় টেনে আনার ব্যাপারে তারা বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
- আমাদের শোষিত জনগণের সামগ্রিক স্বার্থটির প্রতি দৃষ্টি না দেয়ার কারণে বামপন্থী দলগুলোর মধ্যে মধ্যশ্রেণীভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর কনিষ্ঠ অংশীদার হওয়ার প্রবণতা জনগণের মধ্যে তাদের গ্রহণযোগ্যতা অসম্ভব করে তুলেছে।
- মেহনতি জনগণের সংস্কৃতির বিকাশ সাধনের ক্ষেত্রে তাদের পর্বতপ্রমাণ ব্যর্থতা সামন্ত সংস্কৃতির রিক্তাবশেষকে টিকিয়ে রাখতে সাহায্য করেছে, যা প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির সহযোগিতায় বারবার আমাদের সংস্কৃতির গতিধারার সুষ্ঠু বিকাশ প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করেছে।
- বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মানসচৈতন্যের শুশ্রূষা করে তার মান উন্নত এবং বোধ উপলব্ধিতে নতুন সমাজের ভ্রূণ গ্রহণ করার পরিবেশ সৃষ্টি না করে আহত করার প্রবণতা বৃহত্তর জনগণকে বামপন্থীর প্রতি বিমুখ করে তুলছে।
- সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং প্রান্তিক জাতিসমূহের নিরাপত্তা এবং জাতীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে তাদের অংশগ্রহণের অধিকারের প্রতি যথেষ্ট অঙ্গীকারসম্পন্ন না হওয়ার কারণে, তাদের মধ্যে বিছিন্নতার অনুভূতি জন্ম দিয়েছে।
- বামপন্থী রাজনৈতিক দল এবং নেতৃবৃন্দ সমস্ত জাতির নেতৃত্ব দেয়ার বদলে সমাজে বিশেষ বিশেষ অংশকেই কর্মক্ষেত্র মনে করেন বলে তাঁরা একটা পলায়নবাদী, পরাজিত মানসিকতার শিকারে পরিণত হয়েছেন। সে কারণে বামপন্থী রাজনীতিকে আমাদের রাজনীতির প্রধান ধারা হিসেবে তাঁরা চিন্তা করতেও সক্ষম নন।
- বিশ্বপরিসরে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলর পতন আদর্শিকভাবে আমাদের বামপন্থী দলগুলোর নেতা এবং কর্মীদের হতবিহ্বল করে ফেলেছে। তাই তাঁরা আমাদের শোষিত জনগণের উত্থানক্ষমতার প্রতি আস্থা স্থাপন করতে পারেন না।
- বাজার অর্থনীতির জয়যাত্রা বামপন্থী বুদ্ধিজীবী এবং অর্থনীতিবিদদের একাংশকে মোহাবিষ্ট করে ফেলেছে। তাঁরা জনগণের শ্রমনির্ভর অর্থনৈতিক বিকাশের পথ পরিহার করে বাজারের ওপর অত্যধিক গুরুত্ব প্রদান করছেন। তাঁদের এ দৃষ্টিভঙ্গি সঠিক নয়। বিকল্প অর্থনৈতিক যুক্তি নির্মাণে বামপন্থী অর্থনীতিবিদদের কাউকে এগিয়ে আসতে দেখা যাচ্ছে না। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এ সকল আন্তর্জাতিক অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান ধনী দেশগুলোর স্বার্থকেই প্রাধান্য দিচ্ছে। আমাদের জাতীয় স্বার্থের প্রেক্ষিতটি তাঁরা উপেক্ষা করে থাকেন।
- বেসরকারি সাহায্য সংস্থাসমূহ তথা এনজিও-এর কার্যক্রম বামপন্থার জন্য প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
পর্যালোচনা
সম্পাদনামোরশেদ শফিউল হাসান লিখেছেন, আহমদ ছফার 'সর্বাধিক আলোচিত এবং বিতর্ক বা আলোড়ন সৃষ্টিকারী রচনা' বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস।[৪] আবুল কাসেম ফজলুল হক মনে করেন, বাংলাদেশের বুদ্ধিবৃত্তির জগতের চালচিত্র বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস।[৩] প্রবন্ধটির কারণে তৎকালীন সরকারের রোষে পড়তে হয় তাঁকে।[১৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ উমর, বদরুদ্দীন (২০১১) [রচনাকাল ১৯৭২]। "ভূমিকা"। সাম্প্রতিক বিবেচনা: বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস। ঢাকা: খান ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি। পৃষ্ঠা ৪৬। আইএসবিএন 9844081378।
- ↑ তালুকদার, জাকির (১৫ আগস্ট ২০১৩)। "আহমদ ছফা যখন বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস কামনা করেন"। ঢাকা। ২ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ হক, আবুল কাসেম ফজলুল (২০১৮) [অধ্যারের রচনাকাল ১৯৭৩]। "বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস প্রসঙ্গে"। রাষ্ট্রচিন্তায় বাংলাদেশ। ঢাকা: জাগৃতি প্রকাশনী। পৃষ্ঠা ৪২৫। আইএসবিএন 978 984 8036 04 4।
- ↑ ক খ হাসান, মোরশেদ শফিউল (২০০২)। ছফা ভাই: আমার দেখা আমার চেনা। ঢাকা: মাওলা ব্রাদার্স। পৃষ্ঠা ১১। আইএসবিএন 984 410 283 9।
- ↑ ছফা, আহমদ (২০১১) [রচনাকাল ১৯৭২]। "লেখকের কথা"। সাম্প্রতিক বিবেচনা: বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস। ঢাকা: খান ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি। পৃষ্ঠা ২৩। আইএসবিএন 9844081378।
- ↑ ক খ হক, মোহাম্মদ নূরুল (২৮ জুন ২০১৭)। "আহমদ ছফার বাঙালি দর্শন"। চিন্তাসূত্র: শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতির ম্যাগাজিন। ৩ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৮।
- ↑ তালুকদার, জাকির। "অস্বস্তিকর আহমদ ছফা"। NTV Online। ৫ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ আসকারি, ডঃ রশিদ (১৮ জানুয়ারি ২০১৫)। "Intellectuals in Bangladesh" [বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীরা]। দ্য ডেইলি অবজারভার। ১৫ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৮।
- ↑ "বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস | আয়োজন"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২৮ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ছফা, আহমদ (২০১১) ['সাম্প্রতিক বিবেচনা'র রচনাকাল ১৯৯৭]। "পরিবর্ধিত সংস্করণের ভূমিকা: সাম্প্রতিক বিবেচনা"। সাম্প্রতিক বিবেচনা: বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস। ঢাকা: খান ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি। পৃষ্ঠা ২৩। আইএসবিএন 9844081378।
- ↑ ছফা, আহমদ (২০১১) ['সাম্প্রতিক বিবেচনা'র রচনাকাল ১৯৯৭]। "পরিবর্ধিত সংস্করণের ভূমিকা: সাম্প্রতিক বিবেচনা"। সাম্প্রতিক বিবেচনা: বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস। ঢাকা: খান ব্রাদার্স অ্যান্ড কোম্পানি। পৃষ্ঠা ৪১। আইএসবিএন 9844081378।
- ↑ সাত্তার, সরদার আবদুস (২০১৭)। "সাহসের আগুনে জ্বলে ওঠা তিমিরবিনাশী সঙ্গীত"। আহমদ ছফা: আলোকপথের অভিযাত্রী। ঢাকা: সুচয়নী পাবলিশার্স। পৃষ্ঠা ২২৭–২৪৬।
- ↑ আহমদ ছফা রচনাবলি, অষ্টম খণ্ড। নূরুল আনোয়ার সম্পাদিত। খান ব্রাদার্স এন্ড কোম্পানি, বাংলাবাজার , ঢাকা। ফেব্রুয়ারি, ২০০৮। [পৃষ্ঠা ৪৮৮]।