বুড়িগঙ্গা পার্ক
বুড়িগঙ্গা পার্ক বা উদ্যান বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত একটি সর্বজনীন স্থান।[১] এই উদ্যানটি ২০১২ সালের অক্টোবরে পাবলিক উদ্যান হিসেবে স্থাপিত হয় যদিও পূর্বে মালবাহী জেটি ছিল।[২]
বুড়িগঙ্গা পার্ক | |
---|---|
ধরন | মনোরম পরিবেশ |
অবস্থান | মিল ব্যারাক, গেন্ডারিয়া,ঢাকা বাংলাদেশ |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪১′৪৯″ উত্তর ৯০°২৫′১০″ পূর্ব / ২৩.৬৯৬৮২১° উত্তর ৯০.৪১৯৪৫২° পূর্ব |
আয়তন | ২.৩ একর (৯,৩০০ মি২) |
নির্মিত | ২০১২ |
পরিচালিত | বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ |
খোলা | সব সময় খোলা |
অবস্থা | সর্বজনীন |
অবস্থান সম্পাদনা
গেন্ডারিয়া থাানা থেকে মাত্র ৭০০ মিটার দক্ষিণে অবস্থিত একটি স্ট্রিট পার্ক। এর মোট আয়তন ২.৩ একর।
ইতিহাস সম্পাদনা
২০১২ সালের অক্টোবরে ইকোপার্কটি নির্মাণ করা হয়। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এটি নির্মাণ করতে ব্যয় করে ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।[১] ২০১৬ সালের মে মাসে যৌথভাবে বিশ্বব্যাংক ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন বুড়িগঙ্গার স্বাভাবিক গতি ফিরিয়ে আনা ও পার্কের সৌন্দর্য বৃদ্ধির প্রকল্প হাতে নেয়। প্রকল্পের আওতায় অবকাশ যাপনের জন্য নদীর তীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট, দুই পাশে হাঁটার রাস্তা, পার্ক, বসার স্থান, নদীঘাট, পর্যটকদের জন্য প্রমোদতরী, ভাসমান বিনোদন কেন্দ্র ও রেস্তোরাঁ নির্মাণ এবং নদীর দুই পাশের প্রশস্ত সড়কে হাতিরঝিলের মত উন্নত বাস সার্ভিস চালু করার সিধান্ত গ্রহণ করা হয়।[৩][৪]
আরও দেখুন সম্পাদনা
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ ক খ আহমেদ, মুসা (১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫)। "বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক: গাছের ছায়ায় নদীর মায়ায়"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "Dhaka's looming water crisis", The Financial Express (Editorial), Dhaka, ১০ মার্চ ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০২০
- ↑ কায়সার, বারেক (২৪ মে ২০১৬)। "হাতিরঝিলের আদলে সাজবে বুড়িগঙ্গা"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ জয়, এস ইসলাম (১৩ নভেম্বর ২০১৬)। "২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বুড়িগঙ্গা দূষণমুক্ত ও আধুনিকায়ন হচ্ছে"। আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]