বিশ্বজিৎ দেবনাথ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতি।

জীবনের প্রথমার্ধ সম্পাদনা

দেবনাথের জন্ম ১ এপ্রিল ১৯৬৩ সালে।[১] তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করেছেন।[১]

কর্মজীবন সম্পাদনা

দেবনাথ ১০ মে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে নিবন্ধিত হন।[১] তিনি ১৯৯৭ সালের ১ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হন [১]

৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৯-এ, দেবনাথ বাংলাদেশের একজন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন।[১]

২০১৬ সালের অক্টোবরে, দেবনাথকে দুর্গা পূজার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য মুন্সিগঞ্জ জেলায় পাঠানো হয়েছিল।[২]

১ মার্চ[১] ২০১৮ তারিখে দেবনাথ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন আইনজীবী হন।

২০২১ সালের এপ্রিলে, বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করার জন্য আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে এরফান সেলিমের শুনানিতে দেবনাথ রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন।[৩]

দেবনাথ ৩০ জুলাই ২০২২ পর্যন্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন[১] তিনি ৩১ জুলাই হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। [১][৪]

২০২৩ সালের মে মাসে, দেবনাথ এবং বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ বাংলাদেশ হাইকোর্টের কর্মচারীদের টিপস বা গ্র্যাচুইটি গ্রহণ করতে নিষেধ করে একটি রায় দেন এবং এটি গ্রহণ করাকে দুর্নীতি হিসাবে গণ্য করা হবে।[৫][৬]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Home : Supreme Court of Bangladesh"www.supremecourt.gov.bd। ২০২৩-০৬-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৩ 
  2. "Durga Puja security still a concern for Hindus"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১০-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৩ 
  3. "Bangladesh court clears Erfan Selim's path out of jail"bdnews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৩ 
  4. "11 new additional judges appointed to High Court"Risingbd Online Bangla News Portal (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৩ 
  5. "HC prohibits bribery, tipping for officials, employees | News Flash"BSS। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৩ 
  6. "HC bench embargoes any 'tips' for small advantages in court"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৩