মৌভাষা ফাযিল মাদ্রাসা
রংপুর বিভাগের রংপুর জেলার গংগাচড়া উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের একটি ফাযিল মাদ্রাসা।
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৩ বছর আগে মো. মাহমুদুল আলম (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
মৌভাষা ফাযিল (ডিগ্রী) মাদরাসা রংপুর বিভাগের রংপুর জেলার গংগাচড়া উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের একটি ফাযিল মাদ্রাসা।[১]
ধরন | মাদ্রাসা |
---|---|
স্থাপিত | ১ জানুয়ারি ১৯৪৮ |
প্রতিষ্ঠাতা | শাহ আব্দুল হাকিম |
অধিভুক্তি | ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ (২০০৬ – ২০১৬) ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় (২০১৬ – বর্তমান) |
অধ্যক্ষ | আব্দুল লতিব |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ২৫ জন |
শিক্ষার্থী | ৭০০ |
ঠিকানা | মৌভাষা, গংগাচড়া উপজেলা , , বাংলাদেশ |
ক্রীড়া | ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, ইসলামি সংগীত |
ইতিহাস
এই মাদরাসাটি ১৯৪৮খ্রি. মাও. শাহ মো. আব্দুল বাকির উদ্যোগে লাখেরাজটারীতে প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনিই প্রথম প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। মাদরাসাটি আব্দুর রহমান, আজিজুদ্দিন খলিফার দান করা .৭৮ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। প্রতিষ্ঠানটি তাঁরাই ধাপে ধাপে ফাযিল পর্যন্ত উন্নিত করে। পাকিস্তান আমলের দালান কোটায় বর্তমানে মাদরাসাটি ফাজিল শ্রেণী পর্যন্ত চালু আছে।[২]
ভবনের বিবরণ
মাদরাসাটিতে ৪টি ভবন আছে-
- প্রশাসনিক ভবন-১টি।
- একাডেমিক ভবন-২টি। এখানে ৪তলা বিশিষ্ট ১টা ভবনের কাজ চলমান।
অন্যান্য
- বিজ্ঞানাগার-১টি
- কম্পিউটার ল্যাব-১টি
- পাঠাগার- ১টি
পোশাক
সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড
মাদাসার অনেক ছাত্র-ছাত্রী জাতীয় পর্যায়ে রচনা, ইসলামি সংগিত, কেরাত ও খেলাধুলা প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে বিজয়ী হয়েছে।
ফলাফল
প্রতিবছর মাদরাসাটি বোর্ড ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখে।
তথ্যসূত্র
- ↑ "গংগাচড়া উপজেলা"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। http (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২৪। - ↑ আলম (২০১৩)। গংগাচড়া উপজেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য। রংপুর: লেখক সংসদ। পৃষ্ঠা ১১৪। আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯২৩-৪৫-০
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid character (সাহায্য)।