তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪২ নং লাইন:
| প্রবেশদ্বার_দেখানো = <!-- "on", "yes", "true", etc.; or omit -->
}}
'''তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়''' (২৩ জুলাই, ১৮৯৮−সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৭১) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর এক বিশিষ্ট [[ভারত|ভারতীয়]] [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]] কথাসাহিত্যিক। তিনি ৬৫টি উপন্যাস, ৫৩টি ছোটোগল্প-সংকলন, ১২টি নাটক, ৪টি প্রবন্ধ-সংকলন, ৪টি স্মৃতিকথা, ২টি ভ্রমণকাহিনি, একটি কাব্যগ্রন্থ এবং একটি প্রহসন রচনা করেন। ''[[আরোগ্য নিকেতন]]'' উপন্যাসের জন্য তারাশঙ্কর ১৯৫৫ সালে [[রবীন্দ্র পুরস্কার]] ও ১৯৫৬ সালে [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার]] এবং ১৯৬৭ সালে ''[[গণদেবতা]]'' উপন্যাসের জন্য [[জ্ঞানপীঠ পুরস্কার]] অর্জন করেন। এছাড়া ১৯৬২ সালে তিনি [[পদ্মশ্রী]] এবং ১৯৬৮ সালে [[পদ্মভূষণ]] সম্মান অর্জন করেন। [[কৃষ্ণ কৃপালনী]] ১৯৭১ সালে তাঁর নামতিনি [[সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার|সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের]] জন্য সুইডিশ একাডেমীর নিকটমনোনীত পাঠিয়েছিলেন।হয়েছিলেন।<ref>{{Cite web|date=April 2020|title=Nomination Archive - Tarashankar Bandyopadhyay|url=https://www.nobelprize.org/nomination/archive/show_people.php?id=15691|access-date=11 November 2020|website=NobelPrize.org}}</ref>
 
তারাশঙ্করের উপন্যাস ও ছোটোগল্প অবলম্বনে বাংলা ভাষায় একাধিক জনপ্রিয় ও সমালোচকেদের দ্বারা প্রশংসিত চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। সেগুলির মধ্যে [[সত্যজিৎ রায়]] পরিচালিত ''[[জলসাঘর (চলচ্চিত্র)|জলসাঘর]]'' ও ''[[অভিযান (চলচ্চিত্র)|অভিযান]]'', অজয় কর পরিচালিত ''[[সপ্তপদী (চলচ্চিত্র)|সপ্তপদী]]'', তরুণ মজুমদার পরিচালিত ''গণদেবতা'', তপন সিংহ পরিচালিত ''হাঁসুলী বাঁকের উপকথা'' বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯৫ নং লাইন:
 
== পুরস্কার ==
১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের কাছ থেকে “রবীন্দ্র পুরস্কার” লাভ করেন। ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে “সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার” পান। ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[চীন]] সরকারের আমন্ত্রণে চীন ভ্রমণে যান। এর পরের বছর তিনি অ্যাফ্রো-এশিয়ান লেখক সঙ্ঘের কমিটি গঠনের প্রস্ততিমূলক সভায় যোগদানের উদ্দেশ্যে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] গমণ করেন। এর পর তিনি তাসখন্দে অনুষ্ঠিত অ্যাফ্রো-এশিয়ান লেখক সম্মেলনে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে তারাশঙ্কর ভারত সরকারের [[পদ্মশ্রী]] ও ১৯৬৮ খ্রিষ্টাব্দে [[পদ্মভূষণ]] উপাধিতে ভূষিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://bn.vikaspedia.in/education/9b69bf9b69c1-9859999cd9979a8/9ac9be9829b29be9b0-9b69cd9b09c79b79cd9a0-9b89be9b99bf9a49cd9af9bf9959a69c79b0-99c9c09ac9a89c0/9a49be9b09be9b69999cd9959b0-9ac9a89cd9a69cd9af9aa9be9a79cd9af9be9af9bc |শিরোনাম=পুরস্কার }}</ref> কৃষ্ণ কৃপালনী ১৯৭১ সালে তাঁর নাম [[সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার|সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের]] জন্য সুইডিশ একাডেমির নিকট পাঠিয়েছিলেন।
* শরৎস্মৃতি পুরস্কার ([[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]])
* জগত্তারিণী স্মৃতিপদক ([[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]])