বিশ্বের বিপদগ্রস্ত ভাষাসমূহের মানচিত্রাবলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
যাচাইযোগ্যতার জন্য ১টি বই যোগ করা হল (20220926)) #IABot (v2.0.9.2) (GreenC bot |
||
১০ নং লাইন:
স্টিফেন ওয়ার্মের উদ্যোগে সমিতি, ইন্টারন্যাশনাল ক্লিয়ারিং হাউস ফর এন্ডাঞ্জারড ল্যাঙ্গুয়েজেস (আইসিএইচইএল) নামে একটি গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করার এবং সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে ''বিপন্ন প্রজাতির লাল বই'' শিরোনামের অনুরূপ, ইউনেস্কোর ''বিপন্ন ভাষাসমূহের লাল বই'' প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। শিগেরু সুচিদা গবেষণা কেন্দ্র চালু করার কথা ছিল। এটি ১৯৯৪ সালে [[টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়|টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে]] তাসাকা সুনোদার পরিচালায় শুরু হয়েছিল।
এদিকে, বিপন্ন ভাষাসমূহের প্রাথমিক প্রতিবেদন ইতিমধ্যেই সংগ্রহ করা হয়েছিল এবং ১৯৯৩ সালে আঞ্চলিক বিশেষজ্ঞগণ তা ইউনেস্কোতে জমাও দিয়েছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Language diversity endangered|ইউআরএল=https://archive.org/details/languagediversit00bren|শেষাংশ=Brenzinger|প্রথমাংশ=Matthias|বছর=2007|প্রকাশক=[[Mouton de Gruyter]]|পাতাসমূহ=
২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে, ইউনেস্কো ''বিপন্ন ভাষার মানচিত্রাবলির'' একটি অনলাইন সংস্করণ<ref>{{cite web|year=2012|publisher=UNESCO|title=Atlas of the World's Languages in Danger|url=http://www.unesco.org/new/en/culture/themes/endangered-languages/atlas-of-languages-in-danger/|accessdate=15 March 2021|work=new edition of the Atlas of endangered languages}}</ref> চালু করেছে যেটিতপ পুরো বিশ্বকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, এতে পূর্বের মুদ্রিত সংস্করণগুলোর তুলনায় অনেক বেশি তথ্য রয়েছে এবং এর ক্রমাগত হালনাগাদের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবহারকারীদের অনলাইন প্রতিক্রিয়া দেওয়ার সুবিধা প্রদান করে।<ref>{{cite web|title=UNESCO Atlas of the World's Languages in Danger|url=http://www.unesco.org/languages-atlas/|archive-url=https://web.archive.org/web/20220301004009/http://www.unesco.org/languages-atlas/|archive-date=2022-03-01}}</ref>
|