মাত্রা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
103.122.90.61 (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Ahmad Kanik-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Dimension levels.svg|right|thumb|400px|প্রথম চারটি স্থানিক মাত্রা]]
সাধারণভাবে [[গণিত]] ও [[পদার্থবিজ্ঞান|পদার্থবিজ্ঞানে]] '''মাত্রা''' (বা ডাইমেনশন) বলতে কোন স্থান বা বস্তুর প্রতিটি বিন্দুকে নির্দিষ্ট করতে সর্বনিম্ন যতগুলো স্থানাংকের প্রয়োজন হয়, তাকে বোঝায়। যেমন, একটি সরলরেখা একমাত্রিক, কেননা এর প্রতিটি বিন্দুকে সংগায়িত না করতে একটি মাত্র স্থানাংকই যথেষ্ট। অপরদিকে একটি তলের উপর কোন বিন্দুকে নির্দিষ্ট করতে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ - এই দুই দিকের স্থানাংক জানা প্রয়োজন, তাই একটি তল দ্বিমাত্রিক। তেমনিভাবে একটি ঘনকের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা - তিনটিই আছে, একারণে তা ত্রিমাত্রিক। বস্তুত, আমরা যে বস্তুজগতে বাস করি স্থানিক বিবেচনায় তার পুরোটাই ত্রিমাত্রিক। তবে গাণিতিকভাবে বহুমাত্রিক (তিনের অধিক মাত্রা) স্থানকে সংজ্ঞায়িত করা যায় এবং এই ধারণাকে ব্যবহার করে জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধানও করা হয়।বিজ্ঞানে কোনো কোনো ক্ষেত্রে 20 টির বেশি মাত্রা থাকার সম্ভাবনার কথাও বলা হয়।৪ নং মাত্রাটি হলো সময়। বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন তার সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্বে এ বিষয়ে বিস্তারিত বলেছেন।
 
[[বিষয়শ্রেণী:পদার্থবিজ্ঞান]]