নির্মলেন্দু গুণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রভাকর (আলোচনা | অবদান)
→‎সাহিত্য ধারা: রচনাশৈলী
১৩০ নং লাইন:
নির্মলেন্দু গুণ আধুনিকতার পথিকৃৎ জীবনানন্দ দাশের উত্তরসূরী নন। তার কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঐতিহ্যের আবহে লালিত। বেশিরভাগ কবিতায় অত্যাধুনিক দৃষ্টান্তবাদিতা পরিলক্ষিত।<ref name="samakal">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |তারিখ=২১ জুন ২০১৯ |শিরোনাম='জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়েছিলাম' |ইউআরএল=https://samakal.com/tp-kaler-kheya/article/19062910/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%9F-%E0%A6%B9%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE |সংগ্রহের-তারিখ=18 June 2022 |ওয়েবসাইট=[[দৈনিক সমকাল]]}}</ref> তার নারীপ্রেমার্দ্র কবিতাগুলো ভারতীয় আবেগ-অনু্ভূতি সংলগ্ন। তার কবিতায় পাওয়া যায় কমনীয় ধ্বনি ও ছন্দ। নিজের অনুভূতিকে তিনি চিত্রিত করেন চিত্রময়তায়। অনেক ক্ষেত্রে ছন্দময়তার পরিবর্তে অবলম্বন করেছেন গদ্যকবিতার সহজ কাঠামো।
 
স্বদেশপ্রীতি তার কাব্যরচনার অন্যতম অনুপ্রেরণা। ১৯৬৬’ এর [[ছয় দফা আন্দোলন|ছয় দফা আন্দোলনের]] সঙ্গে আত্মিকভাবে জড়িত ছিলেন তিনি। এর বাংলাদেশ স্বাধীনতার পূর্বে ও পরে যখনই বিপর্যয় এসেছে ততবারই তিনি কলম তুলে প্রকাশ করেছেন তার ক্ষোভ ও দ্রোহ। শ্রেণীসংগ্রাম এবং স্বৈরাচার-বিরোধী কবিতা। নিহত হবার পর [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবুর রহমানকে]] নিয়ে প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিবেশে যে-ক’জন কবি ও লেখক সোচ্চার হয়েছেন, তিনি ছিলেন অগ্রগণ্য।
 
১৯৭০ সালে প্রথম কাব্যগ্রন্থ ''প্রেমাংশুর রক্ত চাই'' প্রকাশিত হবার পর জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এ-গ্রন্থের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে লেখা ''হুলিয়া'' কবিতাটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। কবিতার পাশাপাশি ভ্রমণ কাহিনীও লিখেছেন। নিজের লেখা [[কবিতা]] এবং গদ্য সম্পর্কে তার নিজের বক্তব্য হলো -