বৈদ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sreema1990 (আলোচনা | অবদান)
→‎উৎপত্তি ও জাতিতত্ব: সেন রাজবংশ বৈদ্য ছিলেন না। ওনারা ব্রহ্মক্ষত্রিয় ছিলেন। তাম্রশাসনে সেন রাজগণ নিজেদের ব্রহ্মক্ষত্রিয় বলে গেছেন। তাঁরা বৈদ্য সংকর বর্ণ হলে পুরো হিন্দুধর্মের ওপর কর্তৃত্ব করতে কখনোই পারতেন না কারণ প্রাচীন যুগে সংকর বর্ণকে কখনোই ভালো চোখে দেখা হতো না। রাজবল্লভ সেন নামে একটি প্রতাপশালী বৈদ্য রাজার উল্লেখ পাওয়া যায়। এর আগে কোনো ঐতিহাসিক কালে কোনো বৈদ্য রাজার অস্তিত্ব ইতিহাসে পাওয়া যায় না।
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Sreema1990 (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৫ নং লাইন:
মহাভারতের উদ্যোগ পর্বে বলাহয়েছে -মানুষের মধ্যে ব্রাহ্মণ শ্রেষ্ঠ এবং ব্রাহ্মণ দের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বৈদ্যরা। বৈদ্য সম্প্রদায়ের মানুষ নিম্নলিখিত পদবি অথবা উপাধিগুলির ধারক হয়।
যেমন- [[সেনগুপ্ত]] / দাশগুপ্ত / [[গুপ্ত]] / [[গুপ্তশর্মা]] / [[চৌধুরী]](সবাই নয়) / [[দত্তগুপ্ত]] / করগুপ্ত/[[ধরগুপ্ত]] / [[বক্সি]] / [[মজুমদার]](সবাই নয়) / [[মল্লিক]](সবাই নয়) / [[রায়]](সবাই নয়) / [[রায়চৌধুরী]](সবাই নয়) / [[সেন]](এদের মধ্যে কেউ কেউ রাজন্যব্রাহ্মণ/ব্রহ্মক্ষত্রিয়) / [[সেন চৌধুরী]] / [[সেনশর্মা]] / [[মিশ্র]] (মেদিনীপুর অঞ্চল)/[[চক্রবর্তী]](বিরল)/[[ভট্টাচার্য]](বিরল) প্রমুখ।বৈদিক ব্রাহ্মণদের ই একটি শাখা হলো বৈদ্য ব্রাহ্মণ গণ, অনেক পণ্ডিত ব্যাক্তিদের মতে ব্রাহ্মণ দের মধ্যে যাঁরা চার বেদ ও চোদ্দো শাস্ত্র অধ্যয়ন করে পান্ডিত্ত অর্জন করতেন তাঁরা বৈদ্য নামে পরিচিতি লাভ করতেন এরা অন্য সকল ব্রাহ্মণ দের ন্যায় [[পৈতা]] ধারণ, দান গ্রহণ , অধ্যাপনা এবং পূজা অর্চনা ইত্যাদির অধিকারী।
 
মহাভারতে শুদ্র পিতা এবং বৈশ্য মাতার প্রতিলাম বর্ণ সংকরকে বৈদ্য বলা হয়েছে।
 
== উৎপত্তি ও জাতিতত্ব ==