একাত্তরের দিনগুলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
→‎শীর্ষ: সংশোধন
২৩ নং লাইন:
 
'''একাত্তরের দিনগুলি''' বাংলাদেশী কথাসাহিত্যিক [[জাহানারা ইমাম]] রচিত মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক গ্রন্থ। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৮৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে।<ref name=GuardianBangladesh>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Hensher|প্রথমাংশ=Philip|শিরোনাম=Bangladesh's bestseller about its brutal birth|ইউআরএল=http://www.theguardian.com/books/2013/mar/01/of-blood-and-fire-jahanara-imam-review|সংগ্রহের-তারিখ=29 December 2013|সংবাদপত্র=The Guardian|তারিখ=1 March 2013}}</ref> এরপর আরো অনেকবার এটি পুনঃমুদ্রিত হয়।
==পটভূমি==
 
বইটি ব্যক্তিগত দিনলিপি আকারে লেখা, যার শুরু ১৯৭১ সালের ১ মার্চ এবং সমাপ্তি সেই বছরের ১৭ ডিসেম্বর। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে [[ঢাকা]] শহরের অবস্থা ও গেরিলা তৎপরতার বাস্তব চিত্র এতে উঠে এসেছে। বইটিতে তার সন্তান [[শফি ইমাম রুমী]] অন্যতম প্রধান চরিত্র হিসেবে দেখা দেয় এবং তার মৃত্যুর জন্য জাহানারা ইমাম শহীদ জননী উপাধি পান।
২৮ ⟶ ২৯ নং লাইন:
জাহানার'র বইয়ে তার পুত্র রুমি একজন মেধাবী শিক্ষার্থী। সে প্রকৌশলী ডিগ্রি লাভের জন্য বিদেশ যাবার পরিকল্পনা করছিল, কিন্তু ১৯৭১ সালের মার্চে যুদ্ধ শুরু হয়ে যায় এবং সে স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেয়। যুদ্ধের সময়, তার ছেলেকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীরা ধরে নিয়ে যায় এবং সে আর ফিরে আসেনি।
 
তার স্বামী [[শরীফ ইমাম]] একজন [[পুরকৌশল]]। তার হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল, কিন্তু যুদ্ধের সময় প্রয়োজনীয় চিকিৎসার অভাবে তিনি মারা যান।<ref name="Prothom-AloKarmakar">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Karmakar|প্রথমাংশ=Prasanta|শিরোনাম=মুক্তিযুদ্ধের নিভৃত এক সহযাত্রী|ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/news/15876|সংগ্রহের-তারিখ=4 January 2014|সংবাদপত্র=The Daily Prothom-Alo|তারিখ=30 October 2009|আর্কাইভের-তারিখ=২৯ এপ্রিল ২০১৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140429065829/http://archive.prothom-alo.com/detail/news/15876|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref><ref name="Imam_pp262">{{Harv|ইমাম|১৯৮৬|pp=২৬২}}</ref> ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে বাংলাদেশ স্বাধীন হয় এবং তিনি তখনও বেঁচে ছিলেন। তিনি তার বাকি জীবন তার অন্য ছেলের সাথে কাটান।
 
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে বাংলাদেশ স্বাধীন হয় এবং তিনি তখনও বেঁচে ছিলেন। তিনি তার বাকি জীবন তার অন্য ছেলের সাথে কাটান।
 
==উৎস==