জীবনের রসায়ন নিয়ে যে বিজ্ঞানে আলোচনা করা হয় তাই হল '''প্রাণরসায়ন''' বা '''জীবরসায়ন''' ([http://www.en.wikipedia.org/wiki/Biochemistry biochemistry])। এটি জীববিজ্ঞান ও রসায়নের মধ্যে সেতুবন্ধনস্বরূপ। জটিল রাসায়নিক বিক্রিয়া এবং রাসায়নিক কাঠামোগুলোর সাথে আমাদের প্রাণের কি সম্পর্ক তা ব্যাখ্যা করে এই বিজ্ঞান ।
প্রাণরসায়ন আলোচনা করে কোষের বিভিন্ন উপাদান, যেমন [[আমিষ ([http://en.wikipedia.org/wiki/Protein protein])], [[শর্করা([http://en.wikipedia.org/wiki/Carbohydrate carbohydrate])], চর্বি জাতীয় পদার্থ([http://en.wikipedia.org/wiki/Lipidlipid])লিপিড, [http://en.wikipedia.org/wiki/Nucleic_acid [নিউক্লিয়িক এসিড]] এবং অন্যান্য জৈব অণু সম্পর্কে। প্রাণরসায়ন বিজ্ঞানের আওতাভূক্ত অন্যান্য বিষয়াবলীর মধ্যে জেনেটিক কোড(ডিএনএ, আরএনএ), আমিষ সংশ্লেষণ ([http://en.wikipedia.org/wiki/Protein_synthesis protein synthesis]), বিভিন্ন কোষের মধ্যে সংকেত আদান প্রদান ([http://en.wikipedia.org/wiki/Signal_transduction signal transduction])প্রভৃতি অন্যতম।
==প্রাণরসায়নের উদ্ভব==
পূর্বে ধারণা ছিল যে শুধুমাত্র জীবিত বস্তু থেকেই প্রাণের উদ্ভব সম্ভব। তারপর [http://en.wikipedia.org/wiki/1828 [১৮২৮]] সালে বিজ্ঞানী [http://en.wikipedia.org/wiki/Friedrich_Woehler [ফ্রেডরিক উলারভোলার]] [http://en.wikipedia.org/wiki/Urea [ইউরিয়া]] সংশ্লেষণ সর্ম্পকিত একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করেন যা এটাই প্রমাণ করে যে জৈব যৌগসমূহ কৃত্রিম উপাযে তৈরি সম্ভব।