ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Wiki N Islam (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Wiki N Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{অন্যান্য ব্যবহার}}{{তথ্যছক ইতিহাস}}
[[File:Herodotus Massimo Inv124478.jpg|thumb|upright=1.1|[[হেরোডোটাস]]কে ({{circa|খ্রিস্টপূর্ব ৪৮৪}}{{mdash}}{{circa|lk=no|খ্রিস্টপূর্ব ৪২৫}}) প্রায়শই "ইতিহাসের জনক" হিসাবে গণ্য করা হয়।]]
'''ইতিহাস''' (আধ্বব: {{IPA-bn|'it̪iɦaʃ|}}) হলো মানুষের অতীত ঘটনা ও কার্যাবলীর লিখন, বিশ্লেষণ ও অধ্যয়ন।<ref name=JosephJanda>{{বই উদ্ধৃতি| শেষাংশ =জোসেফ | প্রথমাংশ =ব্রায়েন (এড.)| শেষাংশ২ =জান্ডা | প্রথমাংশ২ =রিচার্ড (এড.)| প্রকাশনার-তারিখ =30 December 2004| শিরোনাম =The Handbook of Historical Linguistics| প্রকাশক =ব্ল্যাকওয়েল পাবলিশিং| পাতা =১৬৩| আইএসবিএন =978-1-4051-2747-9| বছর =2008|ভাষা=ইংরেজি| পুনশ্চ =<!--None-->}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=https://www.thoughtco.com/what-is-history-collection-of-definitions-171282 | শিরোনাম=What Is History? A Collection of Definitions | trans-title= ইতিহাস কি? সংজ্ঞার একটি সংগ্রহ |প্রকাশক=থটকো |ভাষা=ইংরেজি| সংগ্রহের-তারিখ=৩০ নভেম্বর ২০১৭}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.siena.edu/pages/3289.asp | শিরোনাম=What is History & Why Study It? |trans-title = ইতিহাস কি এবং কেন অধ্যয়ন করা হয়?| ভাষা=ইংরেজি | সংগ্রহের-তারিখ=21 January 2014 | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140201183734/http://www.siena.edu/pages/3289.asp | আর্কাইভের-তারিখ=১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> তবে কোনো কোনো দার্শনিক (যেমন- বেনেদেত্তো ক্রোচে) মনে করেন, যে ইতিহাস হলো বর্তমান, কারণ অতীত ঘটনাগুলোই বর্তমানে "ইতিহাস" হিসাবে অধ্যয়ন করা হয়।<ref name="motamot">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|প্রথমাংশ=মেহেদী|শেষাংশ=আরিফ|শিরোনাম=ইতিহাস অর্থ অতীত নহে|প্রকাশক=মতামত|ইউআরএল=https://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/67548|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১}}</ref> বৃহৎ একটি বিষয় হওয়া সত্ত্বেও এটি কখনও মানবিক বিজ্ঞান এবং কখনও বা [[সামাজিক বিজ্ঞান|সামাজিক বিজ্ঞানের]] একটি শাখা হিসেবে আলোচিত হয়েছে। অনেকেই ইতিহাসকে মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন হিসেবে দেখেন। কারণ ইতিহাসে এই উভয়বিধ শাস্ত্র থেকেই পদ্ধতিগত সাহায্য ও বিভিন্ন উপাদান নেওয়া হয়। ইতিহাসের উদ্দেশ্য হলো বর্তমানের সাথে অতীতকে প্রাসঙ্গিক করে তোলা।<ref name="motamot"/>
 
একটি শাস্ত্র হিসেবে ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করতে গেলে অনেকগুলো উপবিভাগের নাম চলে আসে, তার মধ্যে রয়েছে [[সময়রেখা|দিনপঞ্জি]], [[Historiography|ইতিহাস লিখন]], কুলজি শাস্ত্র, প্যালিওগ্রাফি, ক্লায়োমেট্রিক্স ইত্যাদি। স্বাভাবিক প্রথা অনুসারে, [[ইতিহাসবিদ|ইতিহাসবেত্তাগণ]] ইতিহাসের লিখিত উপাদানের মাধ্যমে বিভিন্ন ঐতিহাসিক প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেন, যদিও কেবল লিখিত উপাদান হতে ইতিহাসে সকল তত্ত্ব উদ্ধার করা সম্ভব নয়। ইতিহাস চর্চার ক্ষেত্রে যে উৎসগুলো বিবেচনা করা হয়, সেগুলোকে তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়– লিখিত, মৌখিক ও শারীরিক বা প্রত্যক্ষ করণ। ইতিহাসবেত্তারা সাধারণত তিনটি উৎসই পরখ করে দেখেন। তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে লিখিত উপাদান সর্বজনস্বীকৃত। এই উৎসটির সাথে লিখন পদ্ধতির ইতিহাস অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িত। [[হেরোডোটাস]]কে ইতিহাসের জনক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।