ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
পরিষ্কারকরণ
১ নং লাইন:
{{উৎসহীন|date=মে ২০১৫}}
{{Colonial India}}
'''ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন''' [[নরমপন্থী]] এবং [[চরমপন্থী]], এই দু’টি বিপরীত ধারায় সম্পন্ন হয়েছিল। এই আন্দোলন ও ভারতের সর্ববস্তরের মানুষ এর মিলিত আন্দোলনের ফলে [[ব্রিটেন]] থেকে স্বাধীনতা লাভ করে [[ভারত বিভাগ|ভারত বিভাগের]]ের মাধ্যমে [[ভারত]] এবং [[পাকিস্তান]] নামে দু’টি দেশ সৃষ্টি হয়।
 
ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলন ছিল একটি পরিব্যাপ্ত, একত্রীভূত বিভিন্ন জাতীয় এবং আঞ্চলিক অভিযান বা আন্দোলন যা অহিংস ও বৈপ্লবিক উভয় দর্শনের প্রচেষ্টায় এবং ভারতীয় রাজনৈতিক সংগঠনের মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করেছিল। এই আন্দোলনের মাধ্যমে [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশে]] ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক কর্তৃত্ব এবং অন্যান্য ঔপনিবেশিক প্রশাসন শেষ হয়। সাধারণ ছিল।[[পর্তুগিজ|পর্তুগিজের]]ের দ্বারা [[কর্ণাটক|কর্ণাটকে]] ঔপনিবেশিক বিস্তারের শুরুতে ষোড়শ শতকে প্রথম প্রতিরোধ আন্দোলন হয়েছিল। সপ্তদশ শতকের মধ্য ও শেষ ভাগে [[ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি|ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির]] দ্বারা উত্তর ভারতে ঔপনিবেশিক বিস্তারের প্রতিরোধ আন্দোলন হয়েছিল। মহারাষ্ট্রে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ বিদ্রোহের আগুন জ্বালেন [[বাসুদেব বলবন্ত ফাড়কে]]। অষ্টাদশ শতকের শেষ দিকে [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের]] মাধ্যমে এই আন্দোলন পরিচালিত হয়েছিল। তারা প্রার্থনা, আবেদন-নিবেদন এবং সংবাদপত্রের মাধ্যমে এক মধ্য পন্থা অবলম্বন করেছিল। ফলে উনিশ শতকের প্রথম ভাগে [[লাল-বাল-পাল]] এবং [[শ্রী অরবিন্দ]] এর দৃষ্টিভঙ্গি ভারতের রাজনৈতিক স্বাধীনতার আরও বেশি প্রভাব বিস্তার করছিল। [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]]ের সময় বৈপ্লবিক জাতীয়তাবাদ [[ইন্দো-জার্মানি ষড়যন্ত্র]]এবং [[গদর ষড়যন্ত্র]] প্রভাব বিস্তার করছিল। যুদ্ধের শেষ প্রান্তে কংগ্রেস অহিংস আন্দোলনের নীতিমালা অবলম্বন করেছিল এবং [[অহিংস অসহযোগ আন্দোলনে]] [[মহাত্মা গান্ধী]] নেতৃত্ব দিয়েছিল। [[সুভাষ চন্দ্র বসু|নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু’র]] মত অন্যান্য নেতৃবৃন্দ পরবর্তীকালে একটি বৈপ্লবিক দর্শন অবলম্বন করে আন্দোলনে করতে এসেছিলেন।
 
ভারত [[২৬ জানুয়ারি]] ১৯৫০পর্যন্ত ব্রিটিশ রাজশক্তির স্বায়ত্বশাসনে ছিল। তারপর ভারত একটি প্রজাতন্ত্ররূপে আত্মপ্রকাশ করে। পাকিস্তান ১৯৫৬ সালে একটি প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করে। কিন্তু অভ্যন্তরীণ অধিকার লড়াইয়ের একটি গৃহযুদ্ধের সম্মুখীন হয়েছিল তার ফলে গণতন্ত্রের স্থগিতাবস্থা এসেছিল।
 
স্বাধীনতা আন্দোলন পরিণামস্বরুপ বিশ্বের নেতৃত্বদানের অন্যান্য অংশতে একই আন্দোলনের মাধ্যমে একটি প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছিল ও কমনওয়েলথ জাতির সঙ্গে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য এবং এর বদলানোর ভেঙে। অহিংস প্রতিরোধের গান্ধীর দর্শন মার্কিন নাগরিক অধিকার আন্দোলনকে অনুপ্রাণিত করেছিল ও [[মার্টিন লুথার কিং]] (১৯৫৫-১৯৬৮) এর নেতৃত্ব দিয়েছিল। [[মায়ানমার|মায়ানমারে]] গণতন্ত্রের জন্য [[অং সান সু চি|অং সান সু চি]]'র]] মধ্যে নেতৃত্ব দিয়েছিল এবং দক্ষিণ আফ্রিকাতে বর্ণ-বৈষম্যের বিরুদ্ধে আফ্রিকান জাতীয় কংগ্রেসের লড়াই [[নেলসন ম্যান্ডেলা|নেলসন ম্যান্ডেলা]]'র]] মধ্যে নেতৃত্ব দিয়েছিল। উপরন্তু এই সমস্ত নেতারা অহিংস এবং অপ্রতিরোধ্যের গান্ধীর নিয়মনিষ্ঠ নীতিতে অনুগত থাকেননি।
 
== ঔপনিবেশিক শাসন ==
{{মূল নিবন্ধ|ঔপনিবেশিক ভারত|ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি|ভারতে কোম্পানি শাসন|ব্রিটিশ রাজ}}
 
[[১৪৯৮]] সালে ইউরোপিয়ান ব্যবসায়ী লাভজনক মসলা বাণিজ্যের অনুসন্ধানে [[পর্তুগিজ]] বণিক [[ভাস্কো দা গামা|ভাস্কো-দা-গামা]] ভারতের পশ্চিম তীরে [[কালিকট]] বন্দরে আগমন করেছিল।[[১৭৫৭]] সালে [[ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি]] [[রবার্ট ক্লাইভ|রবার্ট ক্লাইভের]]ের নেতৃত্বে [[পলাশীর যুদ্ধ|পলাশির যুদ্ধে]] [[বাংলার নবাব]] [[সিরাজদ্দৌলা|সিরাজদ্দৌলাকে]]কে পরাজিত করে বাংলায় কোম্পানী শাসনের সূচনা করে। এটিই ভারতে ব্রিটিশ রাজের সূচনা হিসেবে বিস্তীর্ণভাবে দেখা হয়। [[১৭৬৫]] সালেতে [[বক্সারের যুদ্ধ|বক্সারের যুদ্ধে]] জয়ের ফলে, কোম্পানি [[বাংলা]], [[বিহার]] ও [[ওড়িশা|উড়িষ্যার]] ওপর প্রশাসনিক অধিকার লাভ করেছিল। তারপর তারা [[১৮৩৯]] সালে মহারাজা রণজিৎ সিং-এর মৃত্যুর পর প্রথম ইঙ্গ-শিখ যুদ্ধ(১৮৪৫–১৮৪৬) ও দ্বিতীয় ইঙ্গ-শিখ যুদ্ধ(১৮৪৮–৪৯)-এর পর [[পাঞ্জাব]]ও তাদের অধিকারে এনেছিল।
 
[[ব্রিটিশ পার্লামেন্ট]] নতুন দখলকৃত প্রদেশের প্রশাসন পরিচালনা করতে আইন-কানুনের কয়েকটি ধারা আইনে পরিণত করিয়েছিল। তন্মধ্যে [[রেগুলাটিং আইন, ১৭৭৩]] সহ [[পিট-এর ভারত আইন, ১৭৮৪]], [[চ্যাটার্ট আইন, ১৮১৩]] এর মধ্যে অন্যতম ছিল। [[১৮৩৫]] সালে নির্দেশনার মাধ্যম হিসাবে [[ইংরেজি]] গ্রহণ করা হয়েছিল। পাশ্চাত্য-শিক্ষিত-হিন্দু অভিজাতরা [[হিন্দু ধর্ম]]-এর [[জাতিভেদ প্রথা]], [[শিশু বিবাহ]], [[সতী-প্রথা]], [[বর্ণ-প্রথা]]সহ বহু বিতর্কিত সামাজিক অনুশীলনের অব্যাহতির খোঁজ শুরু করে দিয়েছিল। শিক্ষা এবং বিতর্কের মাধ্যমে সমাজ বোম্বেতে (বর্তমান মুম্বাই) এবং [[চেন্নাই|মাদ্রাজে]] মুক্ত রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠার অনুপ্রেরণা পেয়েছিল।।
১৮ নং লাইন:
== প্রাদেশিক বিদ্রোহ ১৮৫৭ পর্যন্ত ==
 
বিদেশী নিয়মের বিরুদ্ধে কতিপয় আঞ্চলিক আন্দোলন [[১৮৫৭]] সালের আগে ভারতের বিভিন্ন অংশে গড়ে উঠেছিল। উপরন্তু, তাদেরকে একত্র করা যায়নি এবং বিদেশী শাসকের দ্বারা সহজভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিল। উদাহরণস্বরুপ [[১৫৫৫]] থেকে [[১৫৭০]] থেকে [[কর্ণাটক|কর্ণাটকে]] [[পর্তুগিজ (দ্ব্যর্থতা নিরসন)|পর্তুগিজদের]] বিরুদ্ধে আব্বাক্কা রানীর বিদ্রোহ, [[১৭৭০]] সালে [[বঙ্গ|বাংলায়]] [[সন্ন্যাসী বিদ্রোহ]], [[গোয়া|গোয়ায়]]য় [[পর্তুগিজ]] নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে [[১৭৮৭]] নৃ-তাত্ত্বিক বিদ্রোহ যা [[পিন্টোস ষড়যন্ত্র]] হিসেবে পরিচিত, [[১৮৫৫]] সালে [[সাঁওতাল বিদ্রোহ]]রূপে বাংলাতে [[তিতুমীর|তিতুমীরের]]ের [[ইংরেজ|ইংরেজদের]]দের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ, [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ শাসনের]] বিরুদ্ধে দক্ষিণ ভারতে ভীরাপান্ডা কাট্টাবমান বিদ্রোহ, [[কর্ণাটক|কর্ণাটকে]] রানী চেন্নামার কিট্টুর বিদ্রোহ , সৌরাষ্ট্রে কচ্ছ বিদ্রোহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
 
== জাতীয় মহাবিদ্রোহ, ১৮৫৭ ==
২৫ নং লাইন:
১৮৫৭–৫৮ সালে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে উত্তর এবং মধ্য ভারতে বিদ্রোহের ভারতীয় মহাবিদ্রোহ (সিপাহী বিদ্রোহ), ১৮৫৭ ছিল একটি পর্যায়কাল। এই বিদ্রোহ ছিল কয়েক দশকের ভারতীয় সৈন্য এবং তাদের ব্রিটিশ অফিসারের মধ্যে সাংস্কৃতিক পার্থক্যের ফল। মুঘল এবং পেশয়ার মত ভারতীয় শাসকদের প্রতি ব্রিটিশের ভিন্ন নীতি এবং অযোধ্যার সংযুক্তি ভারতীয়দের মধ্যে রাজনৈতিক মত পার্থক্য সূত্রপাত করছিল। লর্ড ডালহৌসীর স্বত্ত্ববিলোপ নীতি যা দিল্লীর মুঘল সাম্রাজ্যের অপসারণ, কিছু জনগণ রেগে গিয়েছিল। সিপাহী বিদ্রোহ সুনির্দিষ্ট কারণ যে ১৮৫৩ সালে তৈরি .৫৫৭ ক্যালিবার এনফিল্ড(পি/৫৩) রাইফেল কার্তুজ গরু ও শুকরের চর্বি দিয়ে তৈরি হতো। সৈন্যের‍া তাদের রাইফেলের কার্তুজ লোড করার সময় তাদের তা দাঁত দিয়ে ভাঙে লাগাতে হতো। যেহেতু গরু ও শুকরের চর্বি মুখে দেওয়া হিন্দু এবং মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের সৈন্যদের কাছে অধার্মিক কাজ ছিল। ফেব্রুয়ারি ১৮৫৭তে, সিপাহীরা (ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে ভারতীয় সৈন্য) নতুন কার্তুজ ব্যবহার করতে অস্বীকার করেছিল। ব্রিটিশ নতুন কার্তুজ প্রতিস্থাপন কর‍ার দাবী করেছিল এবং যা মৌমাছির তেল ও শাকসব্জী তেল থেকে তৈরী হবে। কিন্তু সিপাহীদের কাছে গুজব টিকে থেকেছিল।
 
[[মঙ্গল পাণ্ডে|মঙ্গল পাণ্ডের]] নেতৃত্বে ১৮৫৭ সালের ২৯ মার্চ ব্যারাকপুরে শুরু হয় এবং শীঘ্রই তা মিরাট, দিল্লি এবং ভারতের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে। এটা সারা বাংলাদেশ জুড়ে চরম উত্তেজনা সৃষ্টি করেছিল। চট্টগ্রাম ও ঢাকার প্রতিরোধ এবং সিলেট, যশোর, রংপুর, পাবনা ও দিনাজপুরের খণ্ডযুদ্ধসমূহ বাংলাদেশকে সর্তক ও উত্তেজনাকর করে তুলেছিল। ১৮৫৭ সালের ১৮ নভেম্বর চট্টগ্রামের পদাতিক বাহিনী প্রকাশ্য বিদ্রোহে মেতে ওঠে এবং জেলখানা হতে সকল বন্দিদের মুক্তি দেয়। তারা অস্ত্রশস্ত্র এবং গোলাবারুদ দখল করে নেয়, কোষাগার লুণ্ঠন করে এবং অস্ত্রাগারে আগুন ধরিয়ে দিয়ে ত্রিপুরার দিকে অগ্রসর হয়।
 
চট্টগ্রামে সিপাহিদের মনোভাব ঢাকার রক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে। সিপাহিদের আরও অভ্যুত্থানের আশঙ্কায় কর্তৃপক্ষ ৫৪তম রেজিমেন্টের তিনটি কোম্পানি এবং একশত নৌ-সেনা ঢাকায় প্রেরণ করে। একই সাথে যশোর, রংপুর, দিনাজপুরসহ বাংলাদেশের আরও কয়েকটি জেলায় একটি নৌ-ব্রিগেড পাঠানো হয়। প্রধানতঃপ্রধানত ইউরোপীয় বাসিন্দাদের নিয়ে গঠিত স্বেচ্ছাসেবীদের সংগঠিত করে ঢাকা রক্ষা করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। নৌ-বিগ্রেড ঢাকা পৌঁছে সেখানে নিয়োজিত সিপাহিদের নিরস্ত্র করতে গেলে অবস্থা চরমে ওঠে। ২২ নভেম্বর লালবাগে নিয়োজিত সিপাহিগণকে নিরস্ত্র করতে গেলে তারা প্রতিরোধ সৃষ্টি করে। সংঘটিত খণ্ডযুদ্ধে বেশ কিছু সিপাহি নিহত ও বন্দি হয় এবং অনেকেই ময়মনসিংহের পথে পালিয়ে যায়। অধিকাংশ পলাতক সিপাহিই গ্রেপ্তার হয় এবং অতিদ্রুত গঠিত সামরিক আদালতে সংক্ষিপ্ত বিচারের জন্য তাদের সোপর্দ করা হয়। অভিযুক্ত সিপাহিদের মধ্যে ১১ জন মৃত্যুদণ্ড এবং বাকিরা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়। এ রায় দ্রুত কার্যকর করা হয়।
 
বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে সিলেট, ময়মনসিংহ, দিনাজপুর এবং যশোরে চাপা ও প্রকাশ্য উত্তেজনা বিরাজমান ছিল। পলাতক সিপাহি ও ইউরোপীয় সৈন্যদের মধ্যে সিলেট এবং অপরাপর স্থানে কয়েকটি সংঘর্ষ ঘটে, যার ফলে উভয় পক্ষেই প্রাণহানি ঘটে। সিলেট এবং যশোরে বন্দি ও নিরস্ত্র সিপাহিদের স্থানীয় বিচারকদের দ্বারা সংক্ষিপ্ত বিচার করা হয়। ফাঁসি ও নির্বাসন ছিল এ সংক্ষিপ্ত বিচারের সাধারণ বৈশিষ্ট্য।
৯৬ নং লাইন:
| Given1 = Karl.
| Year = 1985
| Title = The Hindu Conspiracy in California, 1913-19181913–1918. German Studies Review, Vol. 8, No. 2. (May, 1985), pp. 245-261
| URL =
| Publisher = German Studies Association
১০৩ নং লাইন:
* {{Citation
| Surname1 = Brown
| Given1 = GilesG|les
| Year = 1948
| Title = The Hindu Conspiracy, 1914-1917.The Pacific Historical Review, Vol. 17, No. 3. (Aug., 1948), pp. 299-310
| Publisher = University of California Press
| ID = {{ISSN |0030-8684}}
}}.
* {{Citation
| Surname1 = Popplewell
| Given1 = Richard J
| Year = 1995
| Title = Intelligence and Imperial Defence: British Intelligence and the Defence of the Indian Empire 1904-19241904–1924.
| URL = http://www.routledge.com/shopping_cart/products/product_detail.asp?sku=&isbn=071464580X&parent_id=&pc=
| Publisher = Routledge
| ISBN = 071464580X0-7146-4580-X
}}.
* {{Citation
১২২ নং লাইন:
| Given1 = Karl.
| Year = 1985
| Title = The Hindu Conspiracy in California, 1913-19181913–1918. German Studies Review, Vol. 8, No. 2. (May, 1985), pp. 245-261
| URL =
| Publisher = German Studies Association
১২৮ নং লাইন:
}}.
* {{Citation
| Surname1 = Hopkirk
| Given1 = Peter
| Year = 1997
১৩৪ নং লাইন:
| URL =
| Publisher = Kodansha Globe
| ISBN = 15683612701-56836-127-0
}}.
* {{Citation
১৪০ নং লাইন:
| Given1 = Thomas G
| Year = 1977
| Title = Germany and Indian Revolution, 1914-181914–18. Journal of Contemporary History, Vol. 12, No. 2 (Apr., 1977), pp. 255-272.
| URL =
| Publisher = Sage Publications
| ID = {{ISSN: 00220094|0022-0094}}
}}.
* {{Citation
১৪৯ নং লাইন:
| Given1 = Hew
| Year = 2001
| Title = The First World War. Volume I: To Arms
| URL =
| Publisher = Oxford University Press. USA.
| ISBN= 01992619110-19-926191-1
}}.
* {{Citation
১৭০ নং লাইন:
| URL =
| Publisher = The Acedemy of Political Science
| ID = {{ISSN: 00323195|0032-3195}}
}}.
* {{Citation
১৭৬ নং লাইন:
| Given1 = Hugh
| Year = 1968
| Title = India in the First World War and after.Journal of Contemporary History, Vol. 3, No. 4, 1918-191918–19: From War to Peace. (Oct., 1968), pp. 89-107
| URL =
| Publisher = Sage Publications
| ID = {{ISSN: 00220094|0022-0094}}
}}.
* {{Citation
১৮৮ নং লাইন:
| URL =
| Publisher = Hambledon & London
| ISBN = 18528557541-85285-575-4
}}.
* {{Citation
১৯৯ নং লাইন:
| URL =
| Publisher = Heinemann Educational Publishers. 2nd Review edition
| ISBN = 04353114170-435-31141-7
}}