কায়কোবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AstroWizard (আলোচনা | অবদান) ২টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.2 |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) ব্যবহারকারী:ওহিদ, ঐ স্ক্রিপ্ট সবসময় সঠিক ফলাফল দেয় না, স্ক্রিপ্টের ভুলগুলি পরবর্তী সম্পাদনার দ্বারা ঠিক করে নিতে ভুলবেন না। |
||
৮ নং লাইন:
| birthname = কাজেম আল কোরায়শী
| birthdate = ১৮৫৭
| birthplace =
| deathdate = ২১ জুলাই, ১৯৫১
| deathplace =
৩১ নং লাইন:
| portaldisp =
}}
'''কায়কোবাদ''', '''মহাকবি কায়কোবাদ''' বা '''মুন্সী কায়কোবাদ''' (১৮৫৭ - ২১ জুলাই, ১৯৫১<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/07/21/208997#.Uijk-tKsiSo |সংগ্রহের-তারিখ=৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130825041905/http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/07/21/208997#.Uijk-tKsiSo#.Uijk-tKsiSo |আর্কাইভের-তারিখ=২৫ আগস্ট ২০১৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><ref name="dhakatimes24.com">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dhakatimes24.com/?view=details&data=Tax&news_type_id=1&menu_id=16&news_id=38837|শিরোনাম=
তিনি বাঙালি মুসলিম কবিদের মধ্যে প্রথম সনেট রচয়িতা।
৩৭ নং লাইন:
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
কায়কোবাদ ১৮৫৭ সালে (বর্তমানে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]]) [[ঢাকা|ঢাকা জেলার]] নবাবগঞ্জ থানার অধীনে আগলা-পূর্বপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ঢাকা জেলা জজ কোর্টের একজন আইনজীবী শাহামাতুল্লাহ আল কোরেশীর পুত্র। কায়কোবাদ [[সেইন্ট গ্রেগরী উচ্চ বিদ্যালয়|সেন্ট গ্রেগরি স্কুলে]] অধ্যয়ন করেন। পিতার অকালমৃত্যুর পর তিনি ঢাকা মাদ্রাসাতে (বর্তমান [[কবি নজরুল সরকারি কলেজ]]) ভর্তি হন যেখানে তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষা পর্যন্ত অধ্যয়ন করেছিলেন। উপরন্তু, তিনি পরীক্ষা দেননি, বদলে তিনি পোস্টমাস্টারের চাকরি নিয়ে তার স্থানীয় গ্রামে ফিরে আসেন, যেখানে তিনি অবসর গ্রহণের আগ পর্যন্ত কাজ করেছেন। ১৯৩২ সালে, তিনি কলকাতাতে অনুষ্ঠিত [[বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য সম্মেলন]]-এর প্রধান অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।<ref name="ReferenceA">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v12i17.160|শিরোনাম=ফররুখ আহমদ-এর ‘মৃত-বসুধা’ ও সেলিনা হোসেন-এর ‘বৈশাখী গান’: নারীবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও বাস্তবতা|শেষাংশ=
== কাব্যগ্রন্থ ==
* বিরহ বিলাপ (১৮৭০) (এটি তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ)<ref name="ReferenceB">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dhakatimes24.com/?view=details&data=Tax&news_type_id=1&menu_id=16&news_id=38837|শিরোনাম=
* ''কুসুম কানন'' (১৮৭৩)
* ''অশ্রুমালা'' (১৮৯৬);
৫০ নং লাইন:
* ''শ্মশান ভসন'' (১৯৩৮)<ref name="ReferenceB"/>।
* ''প্রেমের বাণী'' (১৯৭০)
* ''প্রেম পারিজাত'' (১৯৭০)<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://worldcat.org/oclc/946610983|শিরোনাম=একুশের দিনলিপি|
*
৫৬ নং লাইন:
মুসলমান কবি রচিত জাতীয় আখ্যান কাব্যগুলোর মধ্যে সুপরিচিত মহাকবি কায়কোবাদ রচিত ‘মহাশ্মশান’ কাব্যটি। কায়কোবাদের মহাকবি নামের খ্যাতি এই মহাশ্মশান কাব্যের জন্যই। কাব্যটি তিন খণ্ডে বিভক্ত। প্রথম খণ্ডে ঊনত্রিশ সর্গ,দ্বিতীয় খণ্ডে চব্বিশ সর্গ, এবং তৃতীয় খণ্ডে সাত সর্গ। মোট ষাট সর্গে প্রায় নয়শ' পৃষ্ঠার এই কাব্য বাংলা ১৩৩১, ইংরেজি ১৯০৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়; যদিও গ্রন্থাকারে প্রকাশ হতে আরো ক'বছর দেরি হয়েছিল। পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধযজ্ঞকে রূপায়িত করতে গিয়ে কবি বিশাল কাহিনী,ভয়াবহ সংঘর্ষ, গগনস্পর্শী দম্ভ,এবং মর্মভেদী বেদনাকে নানাভাবে চিত্রিত করেছেন। বিশালতার যে মহিমা রয়েছে তাকেই রূপ দিতে চেয়েছিলেন এই কাব্যে।
“... সেদিন কায়কোবাদ এক নির্জিত সমাজের প্রতিনিধি-প্রতিভূ কিংবা মুখপাত্র হিসেবে অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। ...তাঁর স্বসমাজের লোক পেয়েছিল প্রাণের প্রেরণা ও পথের দিশা। এই ঐতিহাসিক দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছিলেন বলেই আমরা এই মুহূর্তেও শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি মহাশ্মশানের কবিকে।” <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://worldcat.org/oclc/317068473|শিরোনাম=শান্তির স্বপ্নে : সময়ের স্মৃতিচারণ|শেষাংশ=ইউ.|প্রথমাংশ=আহমেদ, মইন|তারিখ=2009|প্রকাশক=
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
|