রফিকুল হক সুদীর্ঘ ৫৯ বছর তিনি বহুনানা বাংলাপদে সংবাদপত্রেসংবাদপত্রের বিভিন্নজগতে সম্পৃক্ত ছিলেন। বহু গুরুত্বপূর্ণ পদে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৪সংবাদপত্র খ্রিষ্টাব্দপ্রকাশনার থেকেজগতে তিনিতার দৈনিককর্মজীবন শুরু হয় ১৯৬১ সালে [[যুগান্তরদৈনিক সংবাদ]] পত্রিকায় কর্মরত।সহ-সম্পাদক ১৯৭৫হিসাবে। পর্যন্তএরপর তিনি[[দৈনিক জেহাদ]], [[সোনার বাংলা]], [[দৈনিক পয়গাম]], [[দৈনিক পূর্বদেশ]], পত্রিকার[[সাপ্তাহিক কিশোর বাংলা]], [[দৈনিক জনতা]], [[বাংলাদেশ অবজারভার]], [[আজাদ]], [[লালসবুজ]] প্রভৃতি পত্রিকায় কাজ করেছেন। ১৯৬৯ সালে সাপ্তাহিক পূর্বদেশ ‘দৈনিক পূর্বদেশ’ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করলে সেখানে তিনি ফিচার এডিটরেরএডিটর হিসাবে কাজ করেন এবং সরকারী আদেশে ১৯৭৫ সালের ৬ জুন সব পত্রিকা বন্ধ না-হয়ে যাওয়া পর্যন্ত একনাগাড়ে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ১৯৭৬ থেকেসালে ১৯৮৩সরকারি পর্যন্তউদ্যোগে তিনিজাতীয় সাপ্তাহিক পত্রিকা [[কিশোর বাংলা]] পত্রিকারবের হলে সেখানে তিনি কার্যনির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব লাভ করেন। ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত তিনি সাফল্যের সঙ্গে এ দায়িত্ব পালন করেন। অতঃপরএরপর তিনি দৈনিক রূপালী পত্রিকার কার্যনির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব তিনি পালন করেন।করেছেন। এছাড়া২০০৪ সালে তিনি [[দৈনিক লাল-সবুজ,যুগান্তর]] আজাদ,পত্রিকায় বাংলাদেশযোগ অবজারভারদেন। প্রভৃতিযুগান্তরের পত্রিকাতেওফিচার কাজএডিটর হিসেবে তিনি আমৃত্যু দায়িত্ব পালন করেছেন।<ref>[https://mzamin.com/article.php?mzamin=296789 চলে গেলেন প্রবীণ সাংবাদিক রফিকুল হক দাদুভাই]</ref><ref>[https://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2021/10/15/%e0%a6%9b%e0%a7%9c%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%b0%e0%a6%ab%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%b9%e0%a6%95/ ছড়া বানাতেন রফিকুল হক]</ref>
=== কিশোর বাংলার সম্পাদনা ===
তিনি বাংলাদেশ সরকারসরকারের কর্তৃকউদ্যোগে ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত সাপ্তাহিক [[কিশোর বাংলা]] পত্রিকার কার্যনর্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। এটি ছিল একটি জাতীয় সাপ্তাহিক। তার দক্ষ সম্পাদনায় কিশোরদের জন্য নিয়মিত সাপ্তাহিক পত্রিকা হিসাবে এটি জনপ্রিয়তা লাভ করে। প্রথমে দৈনিক বাংলা থেকে এবং পরে অবজার্ভার ভবন থেকে পত্রিকাটি প্রকাশিত হতো। প্রথমে [[নুরুল ইসলাম পাটোওয়ারী]] ও পরে [[এস. এম. পারভেজ]]-এর নাম সম্পাদক হিসাবে থাকলেও রফিকুল হক দাদুভাই ছিলেন কিশোর বাংলার প্রধান অধিকর্তা ও প্রাণপুরুষ।<ref>[https://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2021/10/15/%e0%a6%9b%e0%a7%9c%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%b0%e0%a6%ab%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%b9%e0%a6%95/ ছড়া বানাতেন রফিকুল হক]</ref>
