বার্ধক্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎বার্ধক্যের কারণ: বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
 
==বার্ধক্যের কারণ==
প্রতিটি মানব কোষে অজস্র (নির্দিষ্ট সংখ্যক) [[ডিএনএ|ডি,এন,এ]] (DNA) রয়েছে, আর তারই একটা ছোট্ট অংশকে বলা হয় জিন (Gene)। এই জিন গুলোই আমাদের বংশগতির ধারক ও বাহক। আর এই জিন জনিত কারণকেই এখনো বৃদ্ধ হবার প্রধান কারণ হিসেবে তাত্ত্বিক ভাবে ধরে নেয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.susastho.com/misc/43-misc/198-ageing.html|শিরোনাম=বার্ধক্য|কর্ম=সুস্বাস্থ্য.কম|সংগ্রহের-তারিখ=2 June 2016|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160413061116/http://susastho.com/misc/43-misc/198-ageing.html|আর্কাইভের-তারিখ=১৩ এপ্রিল ২০১৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> জেনেটিক বিজ্ঞানী ডেভিড সিনক্লেয়ার মনে করেন যে, বার্ধক্য একটি রোগ এবং ওষুধের সাহায্যে বার্ধক্য সারিয়ে তোলা সম্ভব। এটি নিয়ে গবেষণা চলছে। <ref>[https://www.dainikamadershomoy.com/post/340754 বার্ধক্য একটি ‘রোগ’, যা সারিয়ে তোলা সম্ভব : মার্কিন বিজ্ঞানী, দৈনিক আমাদের সময়, ১৩ অক্টোবর ২০২১]</ref>
 
==বার্ধক্যের পরিসংখ্যান==