বার্ধক্য
বার্ধক্য, বৃদ্ধাবস্থা, বৃদ্ধ বয়স বা জরা মানব জীবনের শেষ ধাপ, যার ব্যাপ্তি প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল বা তার বেশিও হতে পারে।[১] শৈশব, কৈশোর, যৌবন ইত্যাদি পার করে মানুষের জীবনে বার্ধক্য আসে,[২] আর বার্ধক্যে উন্নীত ব্যক্তিরা বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, বুড়ো-বুড়ি, বয়স্ক-বয়স্কা, প্রবীণ-প্রবীণা ইত্যাদি নামে পরিচিত।

বার্ধক্য কোনো নির্দিষ্ট জৈবিক ধাপ নয়; বার্ধক্যে পৌঁছোবার বয়স সংস্কৃতি, ইতিহাস, এমনকি ব্যক্তিভেদে[২] ভিন্ন হতে পারে।[৩] জীববিজ্ঞানের কিছু শাখা ও ক্ষেত্র বয়োবৃদ্ধি ও বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের নিয়ে চর্চা করে, যেমন বয়োবৃদ্ধির জৈবিক প্রক্রিয়া (জরাগ্রস্ততা), বয়োবৃদ্ধির চিকিৎসামূলক চর্চা (বার্ধক্যবিদ্যা), বার্ধক্যজনিত রোগ (বার্ধক্য চিকিৎসা), প্রবীণ সমাজের সহায় হিসাবে প্রযুক্তি (বার্ধক্য প্রযুক্তি) এবং প্রবীণদের জন্য অভিযোজিত ক্রীড়া (যেমন প্রবীণ ক্রীড়া)।
বৃদ্ধ ব্যক্তিদের প্রজনন ক্ষমতা সীমিত, আর তরুণ ব্যক্তিদের তুলনায় তাদের অসুস্থতা ও আঘাতের প্রবণতা বেশি। তারা অবসরগ্রহণ, একাকিত্ব ও বয়োবাদের মতো সামাজিক সমস্যার শিকার হয়।[৪][৫] ২০১১ সালে জাতিসংঘ বৃদ্ধ ব্যক্তিদের সুরক্ষার জন্য একটি মানবাধিকার কনভেনশনের প্রস্তাব করেছিলেন।[৬]
বার্ধক্যের সংজ্ঞা
সম্পাদনাদাপ্তরিক সংজ্ঞা
সম্পাদনাপশ্চিমের বেশিরভাগ রাষ্ট্রে অবসরগ্রহণের বয়স ৬৫ বছর বা তার কাছাকাছি, আর সাধারণত একেই প্রৌঢ়ত্ব ও বার্ধক্যের ক্রান্তিকাল বলে ধরা হয়। প্রবীণ সামাজিক কর্মসূচিতে যোগ্য হওয়ার জন্য সাধারণত এরকম বয়সে পৌঁছনো প্রয়োজন।[৭]
প্রসঙ্গ-নির্ভর হওয়ার দরুন বার্ধক্যের কোনো সর্বজনীন সংজ্ঞা নেই। যেমন জাতিসংঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী বার্ধক্য বলতে ৬০ বছর বা তার অধিক বয়সকে বোঝালেও[৮] ২০০১ সালের মার্কিন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অন এজিং এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) আফ্রিকা আঞ্চলিক কার্যালয়ের এক যৌথ প্রতিবেদনে সাহারা-নিম্ন আফ্রিকায় ৫০ বছর বয়সকে বার্ধক্যের শুরু বলে ধরা হয়েছে।[৯] মূলত উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে বার্ধক্যের ভিন্ন ধারণার জন্য উক্ত প্রতিবেদনে বার্ধক্যের শুরু ভিন্ন ধরা হয়েছে। উন্নত রাষ্ট্রে অবসরগ্রহণকে বার্ধক্যের শুরু বলে ধরা হয়, যেখানে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে সমাজে কোনো ব্যক্তির সক্রিয় অবদানের সামর্থ্য অনুযায়ী বার্ধক্য নির্ধারণ করা হয়।[১০] এছাড়া উন্নয়নশীল বিশ্ব জুড়ে নিম্ন প্রত্যাশিত আয়ুষ্কালও বার্ধক্যের শুরুর বয়সকে যথেষ্ট নির্ধারণ করে। পাশ্চাত্যে মধ্যযুগ বা তার আগে পণ্ডিতদের মধ্যে বার্ধক্যের ধারণার তারতম্য থাকলেও অনেকক্ষেত্রে বৃদ্ধাবস্থা বলতে ৬০ বছর বা তার অধিক বয়সকে বোঝাত।[১১]
উপগোষ্ঠী
সম্পাদনাবার্ধক্যবিদরা এটা স্বীকার করে যে বার্ধক্যের সময় ব্যক্তিরা বিভিন্ন অবস্থা দিয়ে যায়। যেমন উন্নত রাষ্ট্রে ৬০- ও ৭০-এর দশকের বয়স্ক ব্যক্তিদের বেশিরভাগই যথেষ্ট সবল ও সক্রিয় এবং নিজেদের যত্ন নিতে সক্ষম।[১২]:৬০৭ কিন্তু ৮০ বছর বয়সের পর সেই বৃদ্ধ ব্যক্তিরা ক্রমশই ভঙ্গুর হয়ে পড়ে, আর তখনই তারা গুরুতর মানসিক ও শারীরিক দুর্বলতার শিকার হয়।[১৩] সুতরাং কিছু বার্ধক্যবিদ সমস্ত বৃদ্ধজনদের একত্রিত না করে তাদের তিনটি উপগোষ্ঠীতে ভাগ করে: তরুণ-বৃদ্ধ (৬০-৬৯ বা ৬৫-৭৪), মধ্যবয়স্ক-বৃদ্ধ (৭০-৭৯ বা ৭৫-৮৪) ও বৃদ্ধতর-বৃদ্ধ (৮০ বা ৮৫ ও তার বেশি)।[১৪][১৫][১৬] প্রবীণ জনসংখ্যাকে বিভিন্ন উপগোষ্ঠীতে ভাগ করলে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের আরও নিখুঁত বর্ণনা দেওয়া সম্ভব বলে মনে করা হয়।[১৭]:৪
প্রবীণ নাগরিক
সম্পাদনাকর্ম থেকে [[অবসরগ্রহণ অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বোঝানোর জন্য "প্রবীণ নাগরিক" বা "বয়স্ক নাগরিক" কথাটি বহুল প্রচলিত।[১৮][১৯] সমাজের "নাগরিক" ও প্রবীণ "পদমর্যাদা" হিসাবে বৃদ্ধ জনগোষ্ঠীর প্রাসঙ্গিকতা ও সম্মানকে চিহ্নিত করার জন্য তাদের "প্রবীণ নাগরিক" বলা হয়।[২০] ১৯৩৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের এক রাজনৈতিক প্রচারে "প্রবীণ নাগরিক" (senior citizen) কথাটির উদ্ভাবন করা হয়েছিল।[২১] ব্যঙ্গকার অ্যাল হার্শফেল্ড কখনো কখনো এটা দাবি করেছিলেন যে তার পিতা আইজাক হার্শফেল্ড এই কথার উদ্ভাবন করেছিলেন।[২২][২৩][২৪] সম্প্রতি আইন প্রনয়ণ, বাণিজ্য ও চলতি ভাষায় "প্রবীণ নাগরিক" বা "বয়স্ক নাগরিক" কথাটির ব্যাপক ব্যবহার হয়েছে।
লক্ষণ
সম্পাদনাবার্ধক্যের শারীরিক ও মানসিক উভয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে।[২৫] প্রৌঢ়ত্ব ও বার্ধক্যের লক্ষণের মধ্যে পার্থক্য এতোটাই বেশি যে আইনের পণ্ডিত রিচার্ড পসনারের মতে বার্ধক্যে উন্নীত ব্যক্তিকে একই সত্ত্বার ভিন্ন ব্যক্তি হিসাবে ভাবা যায়।[২৬]:৮৬–৭
সবার ক্ষেত্রে একই বয়সে বার্ধক্যের লক্ষণ দেখা দেয় না। এছাড়া এই লক্ষণগুলির হার ও ক্রম ব্যক্তিভেদে ভিন্ন।[২৭] সমবয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে বার্ধক্যের লক্ষণে তারতম্য রয়েছে।[২৮]
আচরণে মন্থরতা বার্ধক্যের মৌলিক লক্ষণ, যা শরীর ও মন উভয়কে প্রভাবিত করে।[২৯]
বার্ধক্যের কারণ
সম্পাদনাপ্রতিটি মানব কোষে অজস্র (নির্দিষ্ট সংখ্যক) ডি,এন,এ (DNA) রয়েছে, আর তারই একটা ছোট্ট অংশকে বলা হয় জিন (Gene)। এই জিন গুলোই আমাদের বংশগতির ধারক ও বাহক। আর এই জিন জনিত কারণকেই এখনো বৃদ্ধ হবার প্রধান কারণ হিসেবে তাত্ত্বিক ভাবে ধরে নেয়া হয়।[৩০] জেনেটিক বিজ্ঞানী ডেভিড সিনক্লেয়ার মনে করেন যে, বার্ধক্য একটি রোগ এবং ওষুধের সাহায্যে বার্ধক্য সারিয়ে তোলা সম্ভব। এটি নিয়ে গবেষণা চলছে। [৩১]
বার্ধক্যের পরিসংখ্যান
সম্পাদনাবৃদ্ধ জনগোষ্ঠির সংখ্যার দিক দিয়ে শীর্ষস্থানে রয়েছে সুইজারল্যান্ড। ছিয়ানব্বইটি দেশের তালিকার সবচাইতে নিচে রয়েছে আফগানিস্তান।[৩২] ভারতের অবস্থান ৭১ আর বাংলাদেশের অবস্থান ৬৭। [৩৩]
বার্ধক্য জনিত সমস্যা
সম্পাদনাবাংলাদেশের মানুষের বয়সসীমা ৪০ বৎসর পাড় হবার পর থেকে বার্ধক্য জনিত নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায়। সাধারণত এইসময়ে মানুষ হৃদরোগ, হাড়ের ক্ষয় সহ বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যধিতে আক্রান্ত হয়।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Publication Manual of the American Psychological Association, 6th edition (American Psychological Association, 2009) আইএসবিএন ১৪৩৩৮০৫৬১৮[পৃষ্ঠা নম্বর প্রয়োজন]
- ↑ ক খ "বার্ধক্য যেন অভিশাপ"। BD24Live.com। ২৫ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬।
- ↑ Old age। Oxford Reference। ২০০৬। আইএসবিএন 9780198568506। ডিওআই:10.1093/acref/9780198568506.001.0001। ২০২১-০২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-০৪।
- ↑ "Jeremy Hunt highlights plight of 'chronically lonely' – BBC News"। Bbc.co.uk। ২০১৩-১০-১৮। ২০১৬-০৪-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-০৪।
- ↑ "How can we reduce the toll of loneliness in older adults?"। NIHR Evidence (Plain English summary) (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৯-৩০। ডিওআই:10.3310/collection_47889। ২০২২-০৫-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৪-২০।
- ↑ "Human rights of older persons"। OHCHR.org। Office of the United Nations High Commissioner for Human Rights। ২০২১-০৪-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-২৪।
- ↑ Barry, Patricia। "Medicare Eligibility Requirements – How to Qualify for Medicare – AARP Everyw..."। AARP। ২০১৬-০৪-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-১৩।
- ↑ Scherbov, Sergei; Sanderson, Warren (২০১৯)। "New Measures of Population Ageing" (পিডিএফ)। United Nations। ২১ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ Kowal, Paul; Peachey, Karen (জুন ২০০১)। "Indicators for the Minimum Data Set Project on Ageing: A Critical Review in sub-Saharan Africa" (পিডিএফ)। World Health Organization (report)। পৃষ্ঠা 9। ৮ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ Gorman M. Development and the rights of older people. In: Randel J, et al., eds. The ageing and development report: poverty, independence and the world's older people. London, Earthscan Publications Ltd., 1999:3-21
- ↑ Shahar, Shulamith (১৯৯৩)। "Who were Old in the Middle Ages?"। Social History of Medicine (ইংরেজি ভাষায়)। 6 (3): 313–341। ডিওআই:10.1093/shm/6.3.313। পিএমআইডি 11639284।
- ↑ Berk, Laura E. (২০১০)। Development Through the Lifespan (5th সংস্করণ)। Allyn & Bacon। আইএসবিএন 9780205687930।
- ↑ Torpy, Janet M.; Lynm, Cassio; Glass, Richard M. (২০০৬)। "Frailty in Older Adults"। JAMA। 296 (18): 2280। ডিওআই:10.1001/jama.296.18.2280 । পিএমআইডি 17090776।
- ↑ Forman, D. E.; Berman, A. D.; McCabe, C. H.; Baim, D. S.; Wei, J. Y. (১৯৯২)। "PTCA in the elderly: The "young-old" versus the "old-old""। Journal of the American Geriatrics Society। 40 (1): 19–22। এসটুসিআইডি 10617191। ডিওআই:10.1111/j.1532-5415.1992.tb01823.x। পিএমআইডি 1727842।
- ↑ Zizza, C. A.; Ellison, K. J.; Wernette, C. M. (২০০৯)। "Total Water Intakes of Community-Living Middle-Old and Oldest-Old Adults"। The Journals of Gerontology Series A: Biological Sciences and Medical Sciences। 64A (4): 481–486। ডিওআই:10.1093/gerona/gln045। পিএমআইডি 19213852। পিএমসি 2657166 ।
- ↑ "Demographics of Aging"। Transgenerational.org। ২০১৬-০৩-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-০৪।
- ↑ Cicirelli, Victor G. (২০০২)। Older Adults' Views on Death। Springer Pub। আইএসবিএন 9780826170125।
- ↑ "Senior Citizen News in Bengali, Videos and Photos about Senior Citizen - Anandabazar"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০৩-০৫।
- ↑ "Bartleby.com: Great Books Online – Quotes, Poems, Novels, Classics and hundreds more"। ২০ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৬।
- ↑ Waughfield, Claire G.; Burckhalter, Teresa S. (২০০২)। Mental health concepts (ইংরেজি ভাষায়) (5th সংস্করণ)। Clifton Park, NY: Delmar/Thomson Learning। পৃষ্ঠা 64। আইএসবিএন 9780766838307। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ "The Senior Times Online"। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৬।
- ↑ Hirschfeld: On Line। Applause Theatre & Cinema Books। ফেব্রুয়ারি ১, ২০০০। পৃষ্ঠা 10। আইএসবিএন 9781557833563। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০১৫।
- ↑ Al Hirschfeld (১৯৯৬)। The Line King: The Al Hirschfeld Story (VHS)। Cabin Fever Entertainment।
- ↑ Corliss, Richard (জানুয়ারি ২৯, ২০০৩)। "That Old Feeling: The Fun in Al Hirschfeld"। Time। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৯, ২০১৫।
- ↑ Salokangas, R. K.; Joukamaa, M (১৯৯১)। "Physical and mental health changes in retirement age"। Psychotherapy and Psychosomatics। 55 (2–4): 100–107। ডিওআই:10.1159/000288415। পিএমআইডি 1891555।
- ↑ Posner, Richard A. (১৯৯৫)। Aging and Old Age। University of Chicago Press। আইএসবিএন 9780226675664।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;autogenerated2
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Ageing: Myth and Reality" (পিডিএফ)। ডিসেম্বর ১৬, ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৫, ২০২৪।
- ↑ Birren, J E; Fisher, L M (১৯৯৫)। "Aging and Speed of Behavior: Possible Consequences for Psychological Functioning"। Annual Review of Psychology। 46: 329–353। ডিওআই:10.1146/annurev.ps.46.020195.001553। পিএমআইডি 7872732।
- ↑ "বার্ধক্য"। সুস্বাস্থ্য.কম। ১৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬।
- ↑ বার্ধক্য একটি ‘রোগ’, যা সারিয়ে তোলা সম্ভব : মার্কিন বিজ্ঞানী, দৈনিক আমাদের সময়, ১৩ অক্টোবর ২০২১
- ↑ "'বাংলাদেশের মানুষ বার্ধক্য মোকাবেলায় প্রস্তুত নয়'"। প্রিয়। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ বিশ্বে প্রবীণ জনগোষ্ঠীর বসবাস, হেলপএজ ইন্টারন্যাশনাল