ইসরায়েলের ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Wiki N Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Wiki N Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{ইসরায়েলের ইতিহাস}}
{{Further|ফিলিস্তিনের ইতিহাস}}
[[File:Satellite image of Israel.jpg|thumb|ইসরায়েলের একটি স্যাটেলাইট ছবি।]]
[[ইস্রায়েল দেশ|ইসরায়েলের ভূমি]]টি ইহুদিদের জন্মস্থান, যেখানে [[হিব্রু বাইবেল|হিব্রু বাইবেলের]] চূড়ান্ত রূপটি সংকলিত হয়েছে বলে মনে করা হয় এবং [[ইহুদি]] ও [[খ্রিস্টধর্ম|খ্রিস্টধর্মের]] উৎপত্তি স্থান। এছাড়াও [[পবিত্র ভূমি]] বা [[ফিলিস্তিন (অঞ্চল)|ফিলিস্তিন]] নামে পরিচিত। এখানে [[ইহুদী ধর্ম]], [[সামারিটিজম]], [[খ্রিস্টধর্ম]], [[ইসলাম]], [[দ্রুজ]] ও [[বাহাই ধর্ম|বাহ বিশ্বাসের]] পবিত্র স্থান রয়েছে। অঞ্চলটি বিভিন্ন সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণে এসেছে এবং ফলস্বরূপ, বিভিন্ন ধরনের জাতিগোষ্ঠী নিমন্ত্রণ করেছে। তবে, এই ভূমিটি সাধারণ যুগের (খ্রিস্টপূর্ব) প্রায় এক হাজার বছর পূর্ব থেকে সাধারণ যুগের তৃতীয় শতাব্দী (সিই) পর্যন্ত মূলত ইহুদিদের (যারা নিজেরাই পূর্ববর্তী [[কেনান|কেনানীয়#হিব্রু বিবেল|কেনানীয়সম্প্রদায়ের]] সম্প্রদায়ের লোক) নিয়ন্ত্রণে ছিল।<ref>"The Chosen Few: How Education Shaped Jewish History, 70–1492", by Botticini and Eckstein, Chapter 1, especially page 17, Princeton 2012</ref> চতুর্থ শতাব্দীতে [[রোমান সাম্রাজ্য|রোমান সাম্রাজ্যের]] দ্বারা খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণের ফলে গ্রিকো-রোমান খ্রিস্টান জনগোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠের দিকে অগ্রসর হয়<!--, যা [[খিলাফত|আরবী মুসলিম সাম্রাজ্যের]] দ্বারা অঞ্চলটি দখল করা মাত্র ৭ম শতাব্দী পর্যন্ত স্থায়ী ছিল না, বরং আরও পুরো ছয় শতাব্দীর জন্য ছিল।--> এটি ক্রুসেডার সময়কালের (১০৯৯-১২৯১) সমাপ্তির পরে ধীরে ধীরে মুসলিম অঞ্চল হয়ে ওঠে, সেই সময়ে অঞ্চলটি খ্রিস্টান ও ইসলামের মধ্যে বিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। এটি ত্রয়োদশ শতাব্দী থেকে মূলত আরবি ভাষার সাথে মুসলিম অঞ্চলে পরিণত হয় এবং এটি প্রথমমে [[মামলুক সালতানাত (কায়রো)|মামলুক সালতানাতের]] সিরিয়ান প্রদেশের অংশ ও ১৫১৬ সালের পরে থেকে [[সিনাই ও ফিলিস্তিন অভিযান|১৯১৭-১৮ সালে ব্রিটিশ বিজয়ের]] আগ পর্যন্ত [[অটোমান সাম্রাজ্য|অটোমান সাম্রাজ্যের]] অংশ ছিল।
 
ইহুদি জাতীয় আন্দোলন ''[[সিয়োনবাদ|জায়নবাদ]]'' উনিশ শতকের শেষভাগে (আংশিকভাবে ক্রমবর্ধমান [[ইহুদি-বিদ্বেষ|ইহুদি-বিদ্বেষের]] প্রতিক্রিয়া হিসাবে) আবির্ভূত হয়, যার অংশ হিসাবে [[আলিয়াহ]] ([[প্রবাসী ইহুদি|প্রবাস]] থেকে ইহুদিদের প্রত্যাবর্তন) বৃদ্ধি পায়। [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] সময়, ব্রিটিশ সরকার প্রকাশ্যে একটি [[ইহুদি জনগণের জন্য স্বদেশ|ইহুদিদের জাতীয় বাসস্থান]] তৈরি করার প্রতিশ্রুতি প্রদান করে এবং সেই লক্ষ্যে [[সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ|লিগ অব নেশনস]] কর্তৃক [[ফিলিস্তিনে ব্রিটিশ মেন্ডেট|ফিলিস্তিন শাসন করার ম্যান্ডেট]] লাভ করে। প্রতিদ্বন্দ্বী আরব জাতীয়তাবাদও পূর্বের [[অটোমান সাম্রাজ্য|অটোমান অঞ্চলসমূহের]] অধিকার দাবি করে এবং ফিলিস্তিনে ইহুদিদের অভিবাসন রোধ করার চেষ্টা করে, ফলে [[আবশ্যিক ফিলিস্তিনে আন্তঃসাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব|আরব-ইহুদি উত্তেজনা]] বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়। ইসরায়েলের ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার লাভের সাথে [[ইসরায়েল]] থেকে আরবদের নির্বাসন, আরব-ইসরায়ে দ্বন্দ্ব<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.mfa.gov.il/MFA/Peace+Process/Guide+to+the+Peace+Process/Declaration+of+Establishment+of+State+of+Israel.htm |প্রকাশক=Israel Ministry of Foreign Affairs |শিরোনাম=Declaration of Establishment of State of Israel |তারিখ=14 May 1948 |সংগ্রহের-তারিখ=16 April 2012 |ইউআরএল-অবস্থা=dead |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120321213130/http://www.mfa.gov.il/MFA/Peace%20Process/Guide%20to%20the%20Peace%20Process/Declaration%20of%20Establishment%20of%20State%20of%20Israel.htm |আর্কাইভের-তারিখ=21 March 2012 }}</ref> এবং এর পরে [[আরব ও মুসলিম দেশসমূহ থেকে ইহুদিদের প্রস্থান|আরব ও মুসলিম দেশসমূহ থেকে ইহুদিদের]] ইসরায়েলে যাত্রা শুরু হয়। [[দেশ অনুযায়ী ইহুদি জনসংখ্যা|বিশ্বের সমগ্র ইহুদিদের]] প্রায় ৪৩% আজ ইসরায়েলে বসবাস করে, যা বিশ্বের বৃহত্তম ইহুদি সম্প্রদায়।<ref>{{cite report |author=DellaPergola, Sergio |date=2015 |title=World Jewish Population, 2015 |url=http://www.jewishdatabank.org/Studies/downloadFile.cfm?FileID=3394 |publisher=Berman Jewish DataBank |access-date=12 September 2016}}</ref>