ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসাবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
চিত্র যোগ #WPWPBN #WPWP ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সত্য অপলাপ (আলোচনা | অবদান) লিঙ্কের পরামর্শ: ২টি লিঙ্ক যুক্ত করা হয়েছে। |
||
১৪ নং লাইন:
==বিভিন্ন সনাতনী ওষুধ ব্যবস্থা ==
দক্ষিণ–পূর্ব এশীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে
==সনাতনী ওষুধের জাতীয় নীতিমালা==
[[বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা]] (World Health Organization) এর সহযোগিতায় অঞ্চলের ১১টি দেশের মধ্যে ১০টি দেশে সনাতনী ওষুধের জাতীয় নীতিমালা হয়েছে, ছয়টি দেশে সনাতনী পদ্ধতির চিকিৎসকদের জন্য বিধান চালু আছে এবং নয়টি দেশে সনাতনী ওষুধের ওপর উচ্চশিক্ষার সুযোগ আছে।
সনাতনী ওষুধের চাহিদা পূরণের জন্য এবং এর মান, নিরাপত্তা এবং কার্যকারিতাকে আরও উন্নত করতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‘সনাতনী ওষুধ কৌশল: ২০১৪-২০২৩’ প্রণয়ন করেছে। এ কৌশলের তিনটি মূল লক্ষ্য হলো—একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়া এবং জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন করা; বিধান তৈরির মাধ্যমে সনাতনী ওষুধের নিরাপত্তা, গুণমান ও কার্যকারিতাকে আরও জোরদার করা এবং সনাতনী চিকিৎসাপদ্ধতি ও স্বচিকিৎসা সেবাকে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় যথাযথভাবে অঙ্গীভূত করা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের ১১টি সদস্য রাষ্ট্র হলো—বাংলাদেশ, ভুটান, গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, [[নেপাল]], শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও পূর্ব তিমুর। <ref name="prothom-alo.com"/>
==তথ্যসূত্র ==
|