প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray প্রথম-শ্রেণির ক্রিকেট পাতাটিকে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট শিরোনামে পুনির্নির্দেশনার মাধ্যমে স্থানান্তর করেছেন: বর্তমান শিরোনামে স্থানান্তর প্রক্রিয়া অবলম্বন!
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
১২ নং লাইন:
 
=== আইসিসি ১৯৪৭ ===
[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] কারণে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলা বাতিল করা হয়। এরপর ১৯৪৫-৪৬ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমে]] এ স্তরের ক্রিকেট খেলা পুণরায়পুনরায় শুরু হয়।<ref>Harte, pp. 388–393.</ref> অবশেষে মে, ১৯৪৭ সালে তৎকালীন [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্স]] ([[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|আইসিসি]]) আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট পরিভাষাটির সংজ্ঞা নিরূপণ করে। উভয় দলের এগারোজন খেলোয়াড় যদি তিন বা ততোধিক দিনব্যাপী ক্রিকেট খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তাহলে তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের মর্যাদা পাবে। দলের অবস্থান চিহ্নিত করে প্রত্যেক দেশের ক্রীড়া পরিচালনা পরিষদ এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। কিন্তু এ সংজ্ঞাটি তেমন প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। এমসিসি [[গ্রেট ব্রিটেন|গ্রেট ব্রিটেনে]] অনুষ্ঠিত খেলাগুলোর কর্তৃত্ব বজায় রাখে। সকল উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে ১৯৪৭ সালের গৃহীত আইসিসি’র সংজ্ঞায় ১৮৯৫ সালে এমসিসি’র সংজ্ঞাকে একীভূত করা হয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি এবং ব্যবহারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। তারপরও আনুষ্ঠানিক মর্যাদাপ্রাপ্তির জন্য পূর্ণাঙ্গ সদস্যভূক্ত প্রত্যেক দেশের ক্রীড়া পরিচালনা পরিষদ অথবা আইসিসি’র সিদ্ধান্তের উপর নির্ভরশীল। পরিচালনা পরিষদ আন্তর্জাতিক দলগুলোর প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলার মর্যাদা দেয় এবং ঘরোয়া ক্রিকেটের দলগুলো দেশের সর্বোচ্চ ক্রিকেট মানদণ্ডে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোও এ মর্যাদার দাবীদার। আইসিসি’র সহযোগী দেশভূক্ত দলগুলোও এ মর্যাদা লাভ করতে সক্ষম হবে যদি তাদের প্রতিপক্ষীয় দলগুলো এতে সম্মতি দেয়।
 
== শর্তাবলী ==
২৬ নং লাইন:
টেস্ট খেলা ৫দিনের ও প্রথম-শ্রেণীর খেলারূপে পরিগণিত। কেবলমাত্র আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্য দেশভূক্ত দলগুলো এতে অংশ নেয়। আইসিসিতে তাদের বর্তমান অবস্থান ও আইসিসির শর্তাবলী প্রয়োগের মাধ্যমে টেস্ট খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
 
দুই ইনিংসে সম্পন্ন খেলায় ফলো-অনের নিয়মে ব্যতিক্রম রয়েছে। যদি কোন দল প্রতিপক্ষের প্রথম ইনিংসের তুলনায় দ্বিতীয় ইনিংসে কম রান সংগ্রহ করে তাহলে দলটিকে পুণরায়পুনরায় ব্যাট করতে খেলার তৃতীয় ইনিংসে নামতে হয় অর্থাং, প্রথম ইনিংসের অব্যহতি পরেই পুণরায়পুনরায় ব্যাটিংয়ে নামলে তা ফলো-অন নামে পরিচিতি পায়। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে খেলার দিন সংখ্যার উপর ফলো-অন নির্ধারিত হয়। টেস্টে ২০০ বা ততোধিক রানের পার্থক্যের জন্য ফলো-অন হয়ে থাকে। যদি খেলা তিন বা চারদিনের জন্য অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে এক্ষেত্রে রানের পার্থক্য হবে ১৫০ রান।
 
== স্বীকৃতিপ্রাপ্ত খেলা ==