সেনাবাহিনী কমান্ডার (শ্রীলঙ্কা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
নাসিম রহমান (আলোচনা | অবদান)
৩৪ নং লাইন:
১৯৪৮ সালে শ্রীলঙ্কার স্বাধীনতা লাভের আগে শ্রীলঙ্কায় ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ইউনিট ছিলো এবং সেগুলোর সম্মিলিত অধিনায়ককে বলা হতো 'জেনারেল অফিসার কমান্ডিং, সিলন'। ১৯৪৯ সালের ১০ অক্টোবর সিলন সেনাবাহিনী তৈরি হলে পদটি 'কমান্ড্যান্ট, সিলন আর্মি' হিসেবে তৈরি হয় এবং ব্রিটিশ ব্রিগেডিয়ার আর্ল অব কেইথনেস পদটিতে বসেন। খুব দ্রুতই পদটির নাম 'কমান্ডার-ইন-চীফ, সিলন আর্মি' করা হয়। শ্রীলঙ্কায় অবস্থিত ব্রিটিশ সেনা ইউনিটগুলোর সম্মিলিত অধিনায়ককে 'কমান্ডার অব দ্য সিলন ডিফেন্স ফোর্স'ও বলা হতো। 'কমান্ডার অব দ্য আর্মি' পদটি সৃষ্টি করা হয় ১৯৫০-এর দশকে। ১৯৫০-এর দশক থেকে অধিনায়কের পদটি মেজর জেনারেলদেরকে দেওয়া হয়।
 
১৯৮০-এর দশক থেকে পদটি লেফটেন্যান্ট জেনারেলদেরকে দেওয়া হয়। শ্রীলঙ্কার সেনাপ্রধানরাসেনাকমান্ডাররা অবসর গ্রহণের দিন পূর্ণ জেনারেল হন কিংবা চীফ অব দ্য ডিফেন্স স্টাফ হলেও পূর্ণ জেনারেল হন। দুইজন সবেক সেনাপ্রধানকেসেনাকমান্ডারকে ২০০৭ সালে পূর্ণ জেনারেল পদ দেওয়া হয়, একজন হলেন [[ডেনিস পেরেরা]] যিনি ১৯৮১ সালে অবসর গ্রহণ করেন এবং আরেকজন হলেন [[নলীন সেনেবীরত্ন]] যিনি ১৯৮৮ সালে অবসর প্রাপ্ত হন। একজন সেনাপ্রধানসেনাকমান্ডার চাকরিরত অবস্থায়ও পূর্ণ জেনারেল হতে পারেন যেমন [[শরৎ ফনসেকা]] এবং [[শাভেন্দ্র সিলভা]]কে সেনাপ্রধানসেনাকমান্ডার থাকা অবস্থায় পূর্ণ জেনারেল পদ দেওয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.sundaytimes.lk/071111/News/news00022.html|শিরোনাম=Former service chiefs promoted|ওয়েবসাইট=sundaytimes.lk|সংগ্রহের-তারিখ=27 October 2017}}</ref>
 
==সরকারী বাসভবন==