খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→স্মরণিকা ও জীবনী: সম্প্রসারণ |
→কর্মজীবন: সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৩৫ নং লাইন:
== কর্মজীবন ==
[[সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া, ঢাকা|ঢাকার আলিয়া মাদ্রাসা]] থেকে ১৯৭৯ সালে কামিল পাশ করার পর ঝিনাইদহ সদরের 'নাসনা নূরনগর সিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসায়’ প্রায় দুই বছর শিক্ষকতা করেন।<ref name=":1">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.alkawsar.com/bn/article/1866/|শিরোনাম=মুসলিম উম্মাহর একজন দরদী মানুষ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.-কে যেমন দেখেছি|সাময়িকী=মাসিক আল কাউসার}}</ref> ১৯৯৮ সালে তিনি সৌদি আরব থেকে দেশে এসে প্রথমে [[দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়|দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ে]] কয়েক মাস শিক্ষকতা করেন।<ref name=":1" /> এরপর ১৯৯৮ সালে তিনি [[ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ|ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশে]] আল হাদিস ও ইসলামি স্টাডিজ বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=প্রেরণার বাতিঘর, আবুল কালাম আজাদ আযহারী সম্পাদিত|বছর=মে ২০১৭|প্রকাশক=বাংলাদেশ জাতীয় মুফাসসির পরিষদ|অবস্থান=ঢাকা|পাতাসমূহ=১১২}}</ref> তিনি ইন্দোনেশিয়া থেকে ১৯৯৯ সালে ইসলামি উন্নয়ন ও আরবি ভাষা বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এসময় ইন্দোনেশিয়ার মালাং এ, মিনিস্ট্রি অব রিলিজিয়াস অ্যাফেয়ার্স আয়োজিত (১১-১৬ অক্টোবর, ১৯৯৯) সেমিনার ও কর্মশালায় তিনি তার গবেষণাপত্র পাঠ ও জমাদান করেন। এছাড়া তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০০৪ সালে আইন বিভাগে ও ২০০৫ সালে আল ফিকহ বিভাগে খন্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালে [[ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ|ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের]] এই বিভাগেরই প্রফেসর পদে উন্নীত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210610040013/https://www.iu.ac.bd/index.php/site/dept_mainmenu/AHIS/171|শিরোনাম=Islamic University
== মৃত্যু ==
|