বায়ুগতিবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ, অনুবাদ
{{একীকরণ}} যোগ করা হয়েছে
১ নং লাইন:
{{একীকরণ|বায়ুগতিবিদ্যা}}
 
[[Image:Airplane vortex edit.jpg|300px|thumb|upright=1.6|১৯৯০ সালে ওয়ালপস দ্বীপে মার্কিন জাতীয় মহাকাশ প্রশাসন (নাসা) কর্তৃক পরিচালিত একটি গবেষণা, যেখানে ধোঁয়ার মাধ্যমে একটি উড়োযানের পাখার চলনের ফলে বায়ুতে সৃষ্ট ঘূর্ণি দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। বায়ুগতিবিজ্ঞানে অধীত বহুবিধ ঘটনাগুলির মধ্যে ঘূর্ণি অন্যতম।]]
'''বায়ুগতিবিজ্ঞান''' ({{lang-en|Aerodynamics}}) বিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে বায়ুপ্রবাহের গতির, বিশেষ করে কঠিন বস্তুর সাথে আন্তঃক্রিয়াশীল বায়ুপ্রবাহের গতির অধ্যয়ন করা হয়। এটি প্রবাহী গতিবিজ্ঞান ও বায়বীয় পদার্থের গতিবিজ্ঞানের একটি শাখা। বায়ুগতিবৈজ্ঞানিক তত্ত্বের অনেক দিকই উপযুর্ক্ত ক্ষেত্রগুলিতেও প্রযোজ্য। বায়ুগতিবিজ্ঞানকে কখনও কখনও বায়বীয় পদার্থের গতিবিজ্ঞানের সমার্থক হিসেবে ব্যবহার করা হলেও এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য হল "বায়বীয় পদার্থ বা গ্যাসের গতিবিজ্ঞান" ক্ষেত্রে সব ধরনের গ্যাসের প্রবাহের গতি আলোচিত হয়, কিন্তু বায়ুগতিবিজ্ঞানে কেবল পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত বায়ুর প্রবাহ নিয়ে আলোচনা করা হয়।