পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সাজিদ শরীফ (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
হটক্যাটের মাধ্যমে + 7টি বিষয়শ্রেণী; ±বিষয়শ্রেণী:পদার্থবিজ্ঞান→বিষয়শ্রেণী:আলো |
||
২৯ নং লাইন:
মরীচিকা হচ্ছে আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের ফল। মরুভূমির উপরের স্তরে বাতাসের ঘনত্ব বেশি, তাই প্রতিসরণাঙ্ক বেশি। নিচের স্তরে বাতাস উত্তপ্ত কম, তাই প্রতিসরণাঙ্কও কম। যদিও উত্তপ্ত বাতাস হালকা হয়ে উপরে উঠে যায়, কিন্তু মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর কারণে তার কাছাকাছি বাতাস উপরের বাতাস থেকে উত্তপ্ত থাকে। মরুভূমির কোনো গাছ থেকে আলো প্রতিটি স্তরে প্রতিসরিত হওয়ার সময় প্রতিসরণ কোণ বেড়ে যায় এবং একেবারে শেষের স্তরে এসে আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন হয়ে যেতে পারে। বেশি প্রতিসরণাঙ্কের থেকে কম প্রতিসরণাঙ্কের মাধ্যমে যাওয়ার সময় দূর থেকে দেখা হলে আপতন কোণের মান বেশি হওয়ার কারণে ক্রান্তি কোণকে অতিক্রম করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই মরীচিকাকে দূর থেকে দেখা যায়, কাছে এলে দেখা যায় না। যেহেতু কোনো মানুষ দূরের একটি গাছের দিকে তাকালে সরাসরি গাছটি দেখতে পাবে এবং পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের কারণে কারণে গাছের একটি প্রতিবিম্ব গাছের নিচেও দেখতে পাবে। মনে হবে নিচে পানি আছে। কাছে গিয়ে দেখা যাবে কোনও পানি নেই।
== তথ্যসূত্র ==▼
▲== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{DEFAULTSORT:পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন}}
[[বিষয়শ্রেণী:
[[বিষয়শ্রেণী:তরঙ্গ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভৌত ঘটনা]]
[[বিষয়শ্রেণী:আলোকবিজ্ঞান]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভৌত আলোকবিজ্ঞান]]
[[বিষয়শ্রেণী:পদার্থবিজ্ঞানের ইতিহাস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাতিঘর]]
[[বিষয়শ্রেণী:মাত্রাহীন সংখ্যা]]
|