বহুব্রীহি (উপন্যাস): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Manisha Mrinmoyee Mrittika (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৪ নং লাইন:
 
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
মধ্যবিত্ত পরিবারের কর্তা সোবাহান সাহেব সম্প্রতি ওকালতি থেকে অবসর নিয়েছেন। তার দুই মেয়ে বিলু ও মিলি এবং স্ত্রী মিনুকে নিয়ে সুখের সংসার। আর আছে ফরিদ মামা আর কাজের লোক রহিমার মা ও কাদের। হঠাৎ তিনি দেশের ইলিশ সংকট নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন। নদীতে জাটকা ধরা পড়ছে ও বাজারে ইলিশের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তিনি ভাবতে লাগেন, ইলিশ অদূর ভবিষ্যতে একটা জাদুঘরের জিনিস হবে। অনেক চিন্তা ভাবনাচিন্তাভাবনার পর তিনি এক প্রশাসনিক কর্মকর্তার কাছে গিয়ে সুচিন্তিত মতামত ও যুক্তি উত্থাপন করেন যে বাঙালিকে এক বছরের জন্য ইলিশ মাছ খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে। বাঙালির ওই এক বছরের সংযম থেকে বহু বছরের ইলিশ সংস্থান হয়ে যাবে।
 
== নাট্যরূপ ==
উপন্যাস ''বহুব্রীহি'' ধারাবাহিক হিসেবে [[বাংলাদেশ টেলিভিশন|বাংলাদেশ টেলিভিশনে]] ধারাবাহিক ভাবে সম্প্রচারিত হয়। এ ব্যাপারে [[হুমায়ূন আহমেদ]] বলেন, "আমার নাটক এবং সিনেমার গল্পটা আগে লেখি। সেখান থেকে চিত্রনাট্য তৈরি করে নাটক বা সিনেমা বানাই। একমাত্র ব্যতিক্রম বহুব্রীহি। আগে নাটক বানিয়ে সেখান থেকে উপন্যাস লেখা।"<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=https://www.rokomari.com/book/1211/%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B9%E0%A6%BF |শিরোনাম=বহুব্রীহি |প্রকাশক=রকমারি |সংগ্রহের-তারিখ=২৬ মার্চ ২০১৬}}</ref>
 
ধারাবাহিকটিতে অভিনয় করেন [[আবুল হায়াত]], [[আসাদুজ্জামান নূর]], [[আলী যাকের]], [[আফজাল হোসেন]], [[লুৎফুন নাহার লতা]], [[লাকী ইনাম]], [[আবুল খায়ের]], [[আফজাল শরীফ]] প্রমুখ। ধারাবাহিকটি বিপুল দর্শক সমাদর লাভ করে, এবং হাসির ধারাবাহিক হিসাবে আজও জনপ্রিয়। নাটকটির প্রযোজক ছিলেন [[নওয়াজিশ আলি খান]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.dainikdestiny.com/print_news.php?pub_no=348&cat_id=3&menu_id=67&news_type_id=1&index=7 |শিরোনাম=http://www.dainikdestiny.com/print_news.php?pub_no=348&cat_id=3&menu_id=67&news_type_id=1&index=7 |প্রকাশক=[[দৈনিক ডেসটিনি]] |লেখক=শিশির আহমেদ |সংগ্রহের-তারিখ=২৬ মার্চ ২০১৬}}</ref>