মাহফুজুল হক ১৯৬৯ সালের নভেম্বরে [[ঢাকা জেলা]]র [[আজিমপুর, ঢাকা|আজিমপুরে]] এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা [[আজিজুল হক (পণ্ডিত)|আজিজুল হক]] ছিলেন বাংলাদেশের একজন সুপরিচিত ইসলামি পণ্ডিত ও [[সহিহ বুখারী|সহিহ বুখারীর]] প্রথম বাংলা অনুবাদক, যিনি শায়খুল হাদিস নামে সমাধিক পরিচিত। [[মামুনুল হক]] তার অনুজ, একজন প্রভাবশালী ইসলামি বক্তা ও রাজনীতিবিদ। ২০১২ সালে তার পিতা ও ২০১৯ সালের শেষ দিকে তার মা মৃত্যুবরণ করেন। ১৩ ভাইবোনের মধ্যে তিনি ৮ম।<ref name=":0">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.qowmipedia.com/page/মাওলানা-মুফতি-মাহফুজুল-হ/|শিরোনাম=মাওলানা মুফতি মাহফুজুল হকের সংক্ষিপ্ত জীবনী|শেষাংশ=এনায়েতুল্লাহ|প্রথমাংশ=মুফতি|তারিখ=২৯ অক্টোবর ২০২০|কর্ম=কওমিপিডিয়া|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://m.dailyinqilab.com/article/255709/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B8-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%95-%E0%A6%B0%E0%A6%B9-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2|শিরোনাম=শাইখুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হক রহ.-এর স্ত্রীর ইন্তেকাল|শেষাংশ=ডেস্ক|প্রথমাংশ=ইনকিলাব|তারিখ=|ওয়েবসাইট=দৈনিক ইনকিলাব|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-11}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailynayadiganta.com/politics/460954/শায়খুল-হাদিসের-বিরুদ্ধে-এ-কেমন-অপপ্রচার|শিরোনাম=শায়খুল হাদিসের বিরুদ্ধে এ কেমন অপপ্রচার!|শেষাংশ=তুহিন মালিক|প্রথমাংশ=ডক্টর|তারিখ=২ ডিসেম্বর ২০১৯|ওয়েবসাইট=দৈনিক নয়া দিগন্ত|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-11}}</ref>
==শিক্ষাজীবন==
পিতা [[আজিজুল হক (পণ্ডিত)|আজিজুল হকের]] নিকট তিনি প্রাথমিক শিক্ষার সূচনা করেন। তারপর আজিমপুর চাঁন-তারা মসজিদ সংলগ্ন হেফজ মাদ্রাসায় ভর্তি হন। আবদুল মতিনের তত্ত্বাবধানে ১১ বছর বয়সে তিনি [[কুরআন|কুরআনের]] হেফজ (মুখস্থ) সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি [[জামিয়া কুরআনিয়া আরাবিয়া লালবাগ|জামিয়া কুরআনিয়া আরাবিয়া লালবাগে]] কিতাব বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৮৪ সালে নাহবেমির (নিম্ন মাধ্যমিক) শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে [[মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজ্জী|মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজ্জীর]] ডাকে [[এরশাদ]]-বিরোধী আন্দোলনে যোগ দিয়ে গ্রেফতার হন, তখন তার বয়স ছিল ১৪। ১৯৮৬ সালে তিনি ঢাকার [[বড় কাটারা মাদ্রাসা]]য় ভর্তি হন। পরে পিতা [[আজিজুল হক (পণ্ডিত)|আজিজুল হকের]] প্রতিষ্ঠিত জামিয়া মোহাম্মদপুরে চলে আসেন। পরবর্তীতে এটি [[জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া, ঢাকা]] নামে [[সাত গম্বুজ মসজিদ]] সংলগ্ন জায়গায় স্থানান্তরিত হয়। ১৯৯১ সালে [[জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া, ঢাকা|জামিয়া রাহমানিয়া]] থেকে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) শেষ করেন। ১৯৯২ সালে [[ভারতের]] [[দারুল উলুম দেওবন্দ]] গমন করে ২য় বার দাওরায়ে হাদিস ( মাস্টার্স ) অধ্যয়ন করেন।<ref name=":0" />
==কর্মজীবন==
শিক্ষাজীবন সমাপ্তির পর ১৯৯৩ সালে [[জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া, ঢাকা|জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়ায়]] শিক্ষক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে তিনি কর্মজীবনের সূচনা করেন। পাশাপাশি তিনি [[জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া, ঢাকা|জামিয়ার]] “ইসলামি আইন ও গবেষণা” বিভাগে অধ্যয়ন করে [[মুফতি]] সনদ লাভ করেন। ২০০০ সালে [[আজিজুল হক (পণ্ডিত)|আজিজুল হক]] জামিয়া হাকিকিয়া নামে একটি মাদ্রাসার কার্যক্রম চালু করলে তিনি এর পরিচালক নিযুক্ত হন। ২০০১ সালে তিনি [[জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া, ঢাকা|জামিয়া রাহমানিয়ার]] সহকারী পরিচালক ও ২০০২ সালে মহাপরিচালক হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। ২০০৫ সালে তিনি [[বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ|বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের]] যুগ্ম মহাসচিব এবং ২০২০ সালের ৩ অক্টোবর মহাসচিব নির্বাচিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/কওমি-মাদ্রাসা-বোর্ডের-সভাপতি-মাহমুদুল-হাসান-মহাসচিব-মাহফুজুল-হক|শিরোনাম=কওমি মাদ্রাসা বোর্ডের সভাপতি মাহমুদুল হাসান, মহাসচিব মাহফুজুল হক|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|তারিখ=|ওয়েবসাইট=দৈনিক প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref><ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/politics/news/646824/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%A4-%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AC-%E0%A6%AA%E0%A6%A6-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9C-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC|শিরোনাম=বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব পদ ছাড়লেন মাহফুজ, দায়িত্ব পেলেন মামুন {{!}} banglatribune.com|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বাংলা ট্রিবিউন|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/politics/news/645576/%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A6%A6-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AC-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%95|শিরোনাম=দলীয় পদ ছাড়ার শর্তে বেফাকের মহাসচিব মাহফুজুল হক|শেষাংশ=আকবর হোসেন|প্রথমাংশ=চৌধুরী|তারিখ=৪ অক্টোবর ২০২০|ওয়েবসাইট=বাংলা ট্রিবিউন|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref> জামিয়া রহমানিয়ার শিক্ষক নিযুক্ত হওয়ার পর তিনি [[বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস|বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের]] রাজনীতিতে যুক্ত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/opinion/column/‘ইসলামি-রাজনীতি’-যেখানে-থমকে-আছে|শিরোনাম='ইসলামি রাজনীতি' যেখানে থমকে আছে|শেষাংশ=পারভেজ|প্রথমাংশ=আলতাফ|তারিখ=৯ ডিসেম্বর ২০১৮|ওয়েবসাইট=দৈনিক প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-12}}</ref> ২০০৫ সালে দলের মজলিসে শুরার সদস্য, ২০১২ সালে সহ-সভাপতি এবং ২০১৩ সালে মহাসচিব নির্বাচিত হন। [[বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ|বেফাকের]] মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ার পর গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ২০২০ সালের ১০ অক্টোবর তিনি খেলাফতের মহাসচিব হিসেবে পদত্যাগ করেন। পদাধিকার বলে তিনি [[আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ|আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশের]] স্থায়ী কমিটির সদস্য।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-details-1263.html|শিরোনাম=কওমি মাদ্রাসা সমূহের দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল)- এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি)-এর সমমান প্রদান আইন, ২০১৮|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=bdlaws.minlaw.gov.bd|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref> ইত্তেফাকুল মাদারিসিল কওমিয়া মুহাম্মদপুরের তিনি সভাপতি, এই আঞ্চলিক কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৪০টি মাদ্রাসা রয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1679285.bdnews|শিরোনাম=মোহাম্মদপুরে কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকদের বিক্ষোভ|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=জ্যেষ্ঠ|শেষাংশ২=|প্রথমাংশ২=|তারিখ=২১ অক্টোবর ২০১৯|ওয়েবসাইট=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-12}}</ref> এছাড়াও তিনি জামিয়া রহমানিয়া থেকে প্রকাশিত মাসিক রহমানী পয়গামের তত্ত্বাবধায়ক।<ref name=":0" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://sites.google.com/site/rpaigam/|শিরোনাম=মাসিক রাহমানী পয়গাম|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=sites.google.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-12}}</ref> ২০২০ সালের ১৫ নভেম্বর [[হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ|হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের]] এক কেন্দ্রীয় সম্মেলনে তিনি নায়েবে আমীর বা সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailynayadiganta.com/first-page/542380/-হেফাজতের-নতুন-আমির-বাবুনগরী-মহাসচিব-কাসেমী|শিরোনাম=হেফাজতের নতুন আমির বাবুনগরী, মহাসচিব কাসেমী, নায়েবে আমীর মাহফুজুল হক|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|তারিখ=১৬ নভেম্বর ২০২০|ওয়েবসাইট=নয়া দিগন্ত|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-15}}</ref>
==পরিবার==
পারিবারিক জীবনে তিনি তিন মেয়ে ও এক ছেলের জনক এবং পরিবারের সবাই [[কুরআন|কুরআনের]] [[হাফেজ]]।<ref name=":0" />
==সমালোচনা==
১৭ এপ্রিল [[বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস|বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের]] সহ-সভাপতি [[যুবায়ের আহমদ আনসারী]] মৃত্যুবরণ করেন। তার জানাযায় লকডাউন ভেঙে কয়েক লক্ষ মানুষ অংশগ্রহণ করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://m.mzamin.com/article.php?mzamin=233653|শিরোনাম=আলোচিত জানাজা|শেষাংশ=আনোয়ারুল ইসলাম|প্রথমাংশ=মুহাম্মদ|তারিখ=২ জুলাই ২০২০|ওয়েবসাইট=দৈনিক মানবজমিন|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref> মাহফুজুল হক ও একটি দলের নেতা এই বিপুল পরিমাণ লোক সমাগমের পূর্ব পরিকল্পনা করছে [[সময় টিভি|সময় টিভির]] এমন একটি ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyjagaran.com/national/news/44356|শিরোনাম=জামায়াতে ইসলামীর ইন্ধন ছিল, ফোনালাপ ফাঁস|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=জাগরণ|তারিখ=২০ এপ্রিল ২০২০|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক জাগরণ]]|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref> এই ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনায় মাহফুজুল হক সমালোচনার শিকার হন। পরবর্তীতে সময় টিভি কর্তৃপক্ষ এটি তাদের ভিডিও নয় বলে নিশ্চিত করেন এবং সময় টিভির লোগো ব্যবহার করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.somoynews.tv/pages/details/209323|শিরোনাম=সময় টিভি’র লোগো ব্যবহার করে অপপ্রচার, থানায় জিডি|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২১ এপ্রিল ২০২০|ওয়েবসাইট=সময় টিভি|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref> এর পূূর্বে [[যমুনা টিভি]] মাহফুজুল হকের পিতা [[আজিজুল হক (পণ্ডিত)|আজিজুল হককে]] জঙ্গিনেতা হিসিবে প্রচার করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailynayadiganta.com/politics/460954/শায়খুল-হাদিসের-বিরুদ্ধে-এ-কেমন-অপপ্রচার|শিরোনাম=শায়খুল হাদিসের বিরুদ্ধে এ কেমন অপপ্রচার!|শেষাংশ=তুহিন মালিক|প্রথমাংশ=ডক্টর|তারিখ=ডিসেম্বর ২০১৯|ওয়েবসাইট=দৈনিক নয়া দিগন্ত|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref> তিনি [[যমুনা টিভি|যমুনা টিভির]] বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিলে টিভি কর্তৃপক্ষ দুঃখ প্রকাশ করে এবং ক্ষমা চায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://amaderprotidin.com/2019/15532/|শিরোনাম=ক্ষমা চাইলো যমুনা টিভি! -|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=2019-12-05|ওয়েবসাইট=দৈনিক আমাদের প্রতিদিন|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref>
